আ.লীগের ক্ষমতার ৮ বছর

মেগা সব প্রকল্পে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
| আপডেট : ১৫ জানুয়ারি ২০১৭, ১৪:৩৮ | প্রকাশিত : ১৫ জানুয়ারি ২০১৭, ০৮:৩৬

জন্ম থেকে অদ্যাবধি রাজনৈতিক ও প্রাকৃতিক নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে স্বাবলম্বিতার দিকে। সর্বশেষ গত ৮ বছরে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাকে জয় করে বেশকয়েকটি মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শুরু করে সরকার অবকাঠামোগত বৈপ্লবিক উন্নয়ন সাধনে নিজের পারঙ্গমতা দেখিয়েছে বলে মনে করছেন দেশের অর্থনীতিবিদ এবং রাষ্ট্র বিশ্লেষকরা।

পদ্মাসেতু, রাজধানীর মেট্রোরেল, কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে টানেল নির্মাণ, ঢাকা-চট্টগ্রাম এলিভিটেড এক্সপ্রেসওয়ে ইত্যাদি মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে কিছু প্রকল্পের কাজ ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে আর অচিরেই কয়েকটির কাজ শুরু হতে যাচ্ছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এসব মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারলে রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা যেমন প্রমাণিত হবে, তেমনি উন্নত দেশ গঠনের দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়ায়ও এগিয়ে যাবে অনেকখানি।

যত নির্বাচনী অঙ্গীকার দিয়ে আওয়ামী লীগ জনসমর্থন নিয়ে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসেছিল তার অন্যতম ছিল পদ্মা নদীর উপর সেতু নির্মাণ। বিশ্ব ব্যাংকের অসহযোগিতা আর রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ফলে প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের সামর্থ্য নিয়ে জনমনে দারুণ সন্দেহ ছিল। সে সন্দেহ রাজনৈতিক আর অর্থনৈতিক সামর্থ্যে দূর করতে সক্ষম হয়েছে সরকার।

পদ্মা সেতু এখন বাস্তবতা

পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন বা আশ্বাসবাণী নয়। ইতোমধ্যেই নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে অনেকখানি এগিয়ে গেছে প্রকল্পটি। বিদায়ী বছরে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর কাজের অগ্রগতি সবচেয়ে বেশি। প্রায় ৪০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে মেগা এই প্রকল্পের। সলিড ইস্পাতে তৈরি কিউব জোড়া লাগিয়ে তৈরি করা হচ্ছে একেকটি পূর্ণাঙ্গ স্প্যান। স্প্যানগুলোতে প্রথমে রঙের ছোপ লাগানো হচ্ছে। এরপর সিজনড করার জন্য বাইরে খোলা আকাশের নিচে রাখা হবে। শুকানোর পর তা বসানো হবে সেতুর কাঠামো হিসেবে। যা দৈর্ঘ্যে ১৫০ মিটার। আর উচ্চতা প্রায় ৪০ ফুট। প্রস্থে আরও বেশি। নদীর বুকে পোঁতা পিলারগুলোর ওপর এমন ৪১টি স্প্যানকে ঘিরেই দেখা দেবে মূল সেতুটি। এসব স্প্যানের ‘বাক্সের’ ভেতর দিয়ে চলবে ট্রেন আর ওপরে বসানো কংক্রিটের সড়কে চলবে গাড়ি।

নির্মাণসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আশা করছেন, ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এসব স্প্যান স্থাপনের কাজ শুরু করা যাবে। এভাবেই নদীর পেট ফুঁড়ে পানির উপরে মাথা জাগাবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এরই মধ্যে সেতুর সার্বিক কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৪০ ভাগ। পিলারের পাইলিংয়ের কাজ ৬৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। সব মিলিয়ে আগামী বছরের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়ে পদ্মার বুকে এখন রাত দিনের কর্মযজ্ঞ।

মেট্রোরেল; বদলে যাবে ঢাকা

ঢাকার যানজটের জীবনে চমক হয়ে আসবে মেট্রোরেল। এখন যেখানে আসতে যেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় রাস্তায়, মেট্রোরেল আসলে সে পরিস্থতি থাকবেনা। ঢাকার রাস্তা থেকে উঁচুতে বিশেষ প্রযুক্তিতে নির্মিত লাইন দিয়ে চলবে মেট্রোরেল। রাস্তার মানুষ ঘাড় উঁচু করে দেখবে, চোখের পলকে শত শত মানুষ বসে, দাঁড়িয়ে চলে যাচ্ছে দূর থেকে দূরান্তে! গত বছরের ২৬ জুন যোগাযোগ খাতের দুটি বড় প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একটি মেট্রোরেল অপরটি বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি)।

মেট্রোরেলে উত্তরা থেকে মতিঝিল ২০ কিলোমিটার পথে সময় লাগবে মাত্র ৩৮ মিনিট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণের ঘোষণা দিয়ে বলেন, প্রাচ্য-পাশ্চাত্যের মেলবন্ধনের বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছে সরকার।

প্রকল্পসূত্রে জানা গেছে, মেট্রোরেলের ১৬টি স্টেশন থাকবে। সব ইলেক্ট্রনিক সিস্টেম হবে। ট্রেনে ওঠানামা দ্রুত হবে। কারও জন্য অপেক্ষা করা যাবে না। এ প্রকল্পের আওতায় মোট ২৮ জোড়া মেট্রোরেল চলাচল করবে রাজধানীতে। রাস্তার মাঝ বরাবর উপর দিয়ে উত্তরা থেকে শুরু হয়ে মিরপুর-ফার্মগেট হয়ে মতিঝিল পর্যন্ত যাবে এ মেট্রোরেল। সময় লাগবে ৪০ মিনিটেরও কম। প্রতি চার মিনিট পরপর এক হাজার ৮০০ যাত্রী নিয়ে ছুটে চলবে এ রেল। ঘণ্টায় চলাচল করবে প্রায় ৬০ হাজার যাত্রী।

মেট্রোরেলের ১৬টি স্টেশন হবে। উত্তরা (উত্তর), উত্তরা (সেন্টার), উত্তরা (দক্ষিণ), পল্লবী, মিরপুর ১১, মিরপুর-১০ নম্বর, কাজীপাড়া, তালতলা, আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, সোনারগাঁও, জাতীয় জাদুঘর, দোয়েল চত্বর, জাতীয় স্টেডিয়াম এবং বাংলাদেশ ব্যাংক এলাকায়। মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা লাগবে, যার ১৬ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা দেবে জাপানের আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থা জাইকা। বাকি ৫ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা যোগাবে সরকার।

নদীর নিচে টানেল!

আগে ইউরোপ-আমেরিকা থেকে ঘুরে এসে মানুষ গল্প করত-নদীর নিচে, সাগরের নিচে রাস্তা! সেই অবিশ্বাস্য বাস্তবতা সৃষ্টি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশেই। কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণ করতে যাচ্ছে সরকার। ডিসেম্বরে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে দেশের প্রথম টানেলের নির্মাণকাজ শুরুর কথা ছিল।

ঋণের টাকা ছাড় সংক্রান্ত প্রক্রিয়া এখনও শেষ হয়নি বলে কাজ শুরু করা যায়নি। তবে জানুয়ারির শেষ নাগাদ কাজ শুরুর কথা জানিয়েছেন প্রকল্পের কর্মকর্তারা। প্রকল্পে মোট খরচ সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ২ শতাংশ সুদে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ সহায়তা দেবে চীন, সর্বোচ্চ ১৫ বছরের মধ্যে যা পরিশোধ করতে হবে।

প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, ইতোমধ্যে ঋণের শর্ত পূরণ করেছে সরকার। এখন অপেক্ষা চায়না এক্সিম ব্যাংকের ছাড়পত্রের। চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারা পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটারের বেশি এই প্রকল্পের দৈর্ঘ্য। দুই পাশে সংযোগ সড়কসহ সব নির্মাণকাজ শেষ হবে ২০২০ সালের মধ্যে- এমন আশা সরকারের। ৩৯ ফুট থেকে ১১৮ ফুট গভীরতার দুই টিউববিশিষ্ট এ টানেল হবে দৃষ্টিনন্দিত।

বিআরটি

ঢাকা মহানগরীর যাতায়াত সহজতর করতে সরকার বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট বা বিআরটি চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সংরক্ষিত আলাদা লেনের মাধ্যমে উভয় দিকে প্রতি ঘণ্টায় ২৫ হাজার যাত্রী পারাপার করা যাবে। প্রতি তিন মিনিট পরপর স্টেশন থেকে বাস ছাড়বে। এ প্রকল্প হচ্ছে গাজীপুর টার্মিনাল থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত। ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ বিআরটি রুটে থাকবে ২৫টি স্টেশন। নির্মাণ করা হবে ৬টি ফ্লাইওভার। উত্তরা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত সাড়ে ৪ কিলোমিটার থাকবে এলিভেটেড বিআরটি লেন। ১৬ কিলোমিটার থাকবে সমতল বা এট গ্রেড। ১৮ মিটার দীর্ঘ ১২০টি আর্টিকুলেটেড বাস চলাচল করবে এ পথে। বাসগুলোয় ভাড়া আদায়ে থাকবে ইলেক্ট্রনিক স্মার্টকার্ড। এ প্রকল্পে মোট ব্যয় হবে প্রায় দুই হাজার ৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রকল্প সহায়তা পাওয়া যাবে এক হাজার ৬শ’ ৫১ কোটি টাকা। সরকারের পাশাপাশি প্রকল্পে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, ফরাসী উন্নয়ন সংস্থা, গ্লোবাল এনভায়রনমেন্টাল ফ্যাসিলিটি ফান্ড অর্থায়ন করছে। চলতি বছরের ডিসেম্বর নাগাদ বিআরটি চালু হবে বলেও জানা গেছে। এছাড়া কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত আরেকটি বিআরটি লাইন করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

২০১৮ সালের মধ্যেই রাজধানীতে উড়াল সড়ক (এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে) দিয়ে গাড়ি চলতে পারবে এমন আশা নিয়ে ২০১৫ সালের ১৭ আগস্ট প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়।

নগরবাসীর যানজটের ভোগান্তি লাঘবেই সরকার ১২ হাজার ২শ’ কোটি টাকা (সংশোধিত প্রকল্প) ব্যয়ে রাজধানীর সড়ক, বিশেষ করে রেললাইনগুলোর উপর দিয়ে এ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, ২০১৮ সালের মধ্যে এ উড়াল সড়কটি ব্যবহার করা যাবে। চারটি লেন অতিরিক্ত থাকবে। ফলে যানজটের কবল থেকে রেহাই পাবেন জনগণ। ২৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটির রুট নির্ধারিত হয়েছে রাজধানীর বিমানবন্দর থেকে কুড়িল-বনানী-মহাখালী-তেজগাঁও-সাতরাস্তা-মগবাজার রেল করিডর-খিলগাঁও-কমলাপুর-গোলাপবাগ এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত। নতুন বছরের শুরুর দিকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ও চার লেনের কাজ শুরু করা হবে বলে জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

ঢাকা চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেনের মহাসড়কের পাশে আরেকটি এক্সপ্রেসওয়ে বা নতুন সড়ক নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ এক্সপ্রেসওয়েতে প্রতি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার বেগে গাড়ি চলবে। আড়াই ঘণ্টার মধ্যে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে পৌঁছানো সম্ভব হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে সড়ক ও জনপথ বিভাগ।

সম্প্রতি এক মতবিনিময় সভায় প্রকল্প পরিচালক শিরির কান্তি রাউত বলেন, পুরো সড়কটির চট্টগ্রাম-ফেনী ও দাউদকান্দি-ঢাকা অংশে কোথাও মাটির ওপর আবার কোথাও উড়াল সড়ক তৈরি করা হবে। ফেনী ও দাউদকান্দির অংশে কেবল মাটির ওপর সড়ক তৈরির পরিকল্পনা আছে। পুরো সড়কটি উড়াল হলে বাস্তবায়নে ৬৭ হাজার ২৫২ কোটি টাকা এবং আংশিক উড়াল ও মাটিতে হলে ২৬ হাজার ৫৮৮ কোটি টাকা খরচ হবে। আর প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সময় লাগবে চার বছর। তিনি জানান, ২০২০ সালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহনের চাপ সামলাতে চার লেনের পাশে ২২৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে নতুন সড়কটি নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।

অর্থমন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চট্টগ্রাম-১৬ আসনের সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ঢাকাটাইমসকে বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতির ভলিউম বেড়েছে। অর্থনৈতিক বিভিন্ন সূচকে আমরা এগিয়েছি। মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। সামগ্রিকভাবে আমাদের অর্থনীতি এখন নতুন উচ্চতায়। এসব কারণেই আমরা বড় বড় প্রকল্প হাতে নিতে সক্ষম হচ্ছি। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে আমরা পদ্মা সেতুর মতো মস্তবড় প্রকল্প নিজস্ব অর্থায়নে করা পদক্ষেপ নিয়েছি।’

জানতে চাইলে অর্থনীতিবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফারজানা লাইজু ঢাকাটাইমসকে বলেন, ‘এখন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা অন্য যেকোন সময়ের চেয়ে ভাল। দেশের প্রবৃদ্ধিও বেড়েছে। বিশেষ করে প্রবাসীদের পাঠানো টাকায় রেমিটেন্সও বিশেষ অবদান রাখছে আমাদের অর্থনীতিতে। এসব কারণেই আমরা সাহসী হচ্ছি। বড় বড় প্রকল্প হাতে নিচ্ছি।’

(ঢাকাটাইমস/১৫জানুয়ারি/এমএম/এসএএফ

সংবাদটি শেয়ার করুন

বিশেষ প্রতিবেদন বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন এর সর্বশেষ

মজুত ফুরালেই বাড়তি দামে বিক্রি হবে সয়াবিন তেল

কোন দিকে মোড় নিচ্ছে ইরান-ইসরায়েল সংকট

ছাদ থেকে পড়ে ডিবি কর্মকর্তার গৃহকর্মীর মৃত্যু: প্রতিবেদনে আদালতকে যা জানাল পুলিশ

উইমেন্স ওয়ার্ল্ড: স্পর্শকাতর ভিডিও পর্নোগ্রাফিতে গেছে কি না খুঁজছে পুলিশ

জাবির হলে স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে জঙ্গলে ধর্ষণ, কোথায় আটকে আছে তদন্ত?

নাথান বমের স্ত্রী কোথায়

চালের বস্তায় জাত-দাম লিখতে গড়িমসি

গুলিস্তান আন্ডারপাসে অপরিকল্পিত পাতাল মার্কেট অতি অগ্নিঝুঁকিতে 

সিদ্ধেশ্বরীতে ব্যাংক কর্মকর্তার মৃত্যু: তিন মাস পেরিয়ে গেলেও অন্ধকারে পুলিশ

রং মাখানো তুলি কাগজ ছুঁলেই হয়ে উঠছে একেকটা তিমিরবিনাশি গল্প

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :