ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি-সম্পাদকদের সম্মাননা পদক
১৯৭২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সম্মাননাসূচক পদক দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনটির সাবেক নেতাকর্মীদের নিয়ে পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে এ পদক দেয়া হয়।
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে সাবেক নেতারা পদক গ্রহণ করেন।
পদক পেলেন যারা
১৯৭২-৭৩ সালের ছাত্রলীগ সভাপতি ও বর্তমান মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের নেতা ইসমত কাদের গামা।
১৯৭৭-৮১ সালের ছাত্রলীগের সভাপতি বর্তমান আওযামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের মঞ্চে থাকলেও পদক নেননি। তার কমিটির সাধারণ সম্পাদক বাহলুল মজনুন চুন্নু অনুষ্ঠানে ছিলেন না।
১৯৮১-৮৩ সালের সভাপতি ও বর্তমান বিএমএ এর সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন পদক নেন। একই কমিটির সাধরণ সম্পাদক খ ম জাহাঙ্গির পদক নিয়েছেন।
১৮৮৩-৮৫ সালের সভাপতি আব্দুল মান্নান একই কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গির কবির নানক শেখ হাসিনার কাছ থেকে পদক নেন।
১৯৮৬-৮৮ সালের সভাপতি সুলতান মো. মনসুর আহম্মেদ অনুষ্ঠানে ছিলেন। তবে তার কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান পদক গ্রহণ করেন।
এ ছাড়া ১৯৮৮-৯২ সালের কার্যকরী সভাপতি শাহে আলম ও সাধারণ সম্পাদক অসীম কুমার উকিল (এই কমিটির সভাপতি ছিলেন হাবিবুর রহমান হাবিব। পরে তিনি বিএনপিতে যোগ দিলে তাকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়); ১৯৯২-৯৪ সালের সভাপতি মাইনুদ্দিন হাসান চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ইকবালুর রহিম, ১৯৯৪-৯৮ সালের এ কে এম এনামুল হক শাহিন ও সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না, ১৯৯৮-২০০২ সালের সভাপতি বাহাদুর বেপারী ও সাধারণ সম্পাদক অজয় কর খোকন, ২০০২-০৬ সালের লিয়াকত শিকদার ও সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বাবু, ২০০৬-১১ কমিটির সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন ও সসাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার রোটন, ২০১১-১৫ কমিটির সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ পদক নেন। তবে তার কমিটির সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম উপস্থিত ছিলেন না ছাত্রলীগের পুনর্মিলনীতে।
(ঢাকাটাইমস/২৪জানুয়ারি/টিএ/জেডএ)