‘প্রকাশকদের কাছে অনুরোধ বইয়ের জঞ্জাল বাড়াবেন না’

জহির রায়হান
| আপডেট : ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ২১:৪৩ | প্রকাশিত : ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ২০:১৪

ফরিদ আহমেদ। সময় প্রকাশনী সত্বাধিকারী। ১৯৮৮ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন এই প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানটি। শুরু থেকেই নতুন ধাঁচের সৃষ্টিশীল বই প্রকাশ করে বেশ সুনাম কুড়িয়েছে সময় প্রকাশন। সৃষ্টিশীল প্রকাশনীর আস্থার নাম এখন এ প্রকাশনী। অনেক নামি-দামি লেখকের বই এখান থেকে বের হয়।

সদ্য সমাপ্ত একুশে বইমেলায় সময় প্রকাশনীর স্টলে বসে কথা হয় ফরিদ আহমেদের সঙ্গে। প্রকাশনার নানা বিষয় নিয়ে উঠে আসে এই আলাপচারিতায়। আলোকপাত করেছেন প্রকাশনা শিল্পের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে। নতুন লেখকদের লেখার মান কিভাবে বাড়ানো যায় সে কথাও বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ঢাকাটাইমসের প্রতিবেদক জহির রায়হান

বইমেলায় স্টল নিচ্ছেন কখন থেকে?

আমি বইমেলা শুরু করি সম্ভবত ১৯৯০ সালে। এবারেরটা হচ্ছে আমার ২৮তম বইমেলা।

এই ২৮ বছরে কী পরিবর্তন দেখেছেন?

২৮ বছরে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক একটা বিশাল পরিবর্তন হয়েছে। ঢাকা শহরের লোকসংখ্যা বেড়েছে। মানুষের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। দেশে শিক্ষিতের হার বেড়েছে। এই যে বিশাল পরিবর্তনটা এর প্রভাব পড়েছে মেলায়ও। মেলার চাকচিক্য বেড়েছে। আয়তন বেড়েছে। মেলায় অর্থলগ্নি বেশি হচ্ছে। এই যে বাহ্যিক পরিবর্তন এর সঙ্গে সঙ্গে কিছু অন্তর্গত পরিবর্তন হওয়া দরকার। যেহেতু এটা বইমেলা। সেই অন্তর্গত পরিবর্তনগুলো পজিটিভ হয়েছে সেটা আমি অন্তত খুব বেশি নিশ্চিত নই।

কেন মনে হচ্ছে তেমন অন্তর্গত পরিবর্তন হয়নি?

কারণ আগে ক্রেতার হার এখনকার ক্রেতার হারের চেয়ে বেশি ছিল। সংখ্যা এখন বেশি, কিন্তু হার তখন বেশি ছিল। তখন লেখকের সংখ্যা এখনকার লেখকের সংখ্যার চেয়ে কম ছিল। কিন্তু তখন যে পরিমাণ বই বের হতো এর একটা বৃহৎ অংশই সমাদৃত হতো। এখন বই বেশি বের হচ্ছে কিন্তু একটা বৃহৎ অংশই সমাদৃত হচ্ছে না। তখন যারা বইমেলায় আসতেন তাদের বই বাছাই করতে এখনকার মতো এতটা বেগ পেতে হতো না। কারণ এখন বইয়ের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার ফলে আমাদের ক্রেতারা অনেকেই একটা অস্বস্তির মধ্যে পড়েন।

বইমেলার প্রচার কেমন

প্রচার এখন বেড়েছে। কারণ এখন মিডিয়ার সংখ্যা বেড়েছে। এখন বিদেশেও এই বইমেলার প্রচার হচ্ছে। আগের চেয়ে এখন বইমেলায় জনসম্পৃক্ততা বেড়েছে। প্রচারের কারণেই হোক বা দীর্ঘদিনের ব্র্যান্ডিংয়ের কারণেই হোক সারা বাংলাদেশে থেকে মানুষ এখন বইমেলায় আসছে। এমনকি মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আমেরিকাতেও যেসব বাঙালি আছেন লেখালেখি করেন তারাও বইমেলা উপলক্ষে এসে পড়েন এবং প্রায় মাসখানেক থাকেন। লন্ডনে থাকেন একজন নারী এসে আমাকে বললেন এক মাসের বেতন ছেড়ে দিয়ে চলে এসেছেন বইমেলার টানে। সেটি হিসাব করলে মেলার আবেদন অনেক বেড়ে গেছে। মেলার সৌন্দর্য, নান্দনিকতাও বেড়েছে।

নতুন লেখকদের বই বিক্রি হয় না, প্রতিষ্ঠিত লেখকদের বই সবাই কিনে- এমন অভিযোগ প্রায়ই শোন যায়আসলে নতুনদের লেখার মান কি ভালো না?

তরুণদের মান খুব খারাপ মনে করছি না। গত এক দশকে বেশ কিছু মেধাসম্পন্ন তরুণ লেখকের উত্থান হয়েছে। আগেও কিন্তু এমনই হয়েছে। আজ যাদের জনপ্রিয় বলছি আমরা তারাও দুই দশক পার হবার পর জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। আমি তাদের দেখে এসেছি। গত এক দশকে যে তরুণ মেধাবী লেখকরা এসেছেনে আমি কিন্তু আশা করতে পারি গত এক দশক পর তারা জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকবে।

তরুণ লেখকদের কী করা প্রয়োজন বলে মনে করেন?

তরুণ লেখকদের জন্য আমাদের দুই থেকে তিনটি কাজ করতে হবে। সেটা হচ্ছে আগে যে তরুণ লেখকরা উঠে আসছিল তাদের বই কিন্তু পাঠকদের হাতে যাচ্ছিল। ভালো লাগলেই তাদের বই কেনা শুরু হতো। কারণ ক্রেতাদের তাদের হাতে বেশি অপশন ছিল না। তখন কম বই বের হতো, এর ফলে ক্রেতারা সহজেই বাছাই করতে পারতো। আর এখন যেটা হচ্ছে এত বই বের হচ্ছে এক হাজার বইয়ের মধ্যে হয়তো ২০টি ভালো বই খুঁজে বের করতে হয় ক্রেতাদের। এক হাজার কয়লার (মানহীন বই) মধ্যে ২০টি ডায়মন্ড (ভালো বই) খুঁজে বের করাটা কঠিন হচ্ছে। এর জন্য দুইটি শ্রেণির কাছে আমার খুবই অনুরোধ। আমাদের প্রকাশক শ্রেণির কাছে প্রথমেই আমার অনুরোধ সেটা হচ্ছে ভাই প্রকাশকরা আপনারা একটু সংযত হোন। একটু আপনারা নির্বাচিত বই বের করেন। বিভিন্ন কারণে প্রকাশকরা বই বের করেন, আমিও করি। অনেক সময় আর্থিক সুবিধার জন্য বই বের করি আমরা। অনুরোধের কারণে বই প্রকাশ করি। আসলে আমাদের বই বের করা কমাতে হবে। সীমিত বই বের করতে হবে। আমরা যদি বইয়ের সংখ্যা বাড়াতেই থাকি তাহলে পাঠক হারাতেই থাকবো। পাঠক হারাতে হারাতে এক সময় মেলাটা জৌলুসহীন হয়ে যাবে। এই হলো আমার প্রকাশকদের কাছে অনুরোধ।

আর পাঠকদের কাছে অনুরোধ আমি মানছি আপনাদের চয়েজ করার সুযোগ কম। তারপরেও একবারেই আপনারা জানছেন না তা কিন্তু নয়। বিভিন্ন পত্রপত্রিকার মাধ্যমে, প্রকাশকদের মুখে, বিভিন্ন পুরস্কারে নতুন ভালো ভালো লেখকদের নাম উঠে আসছে। আপনারা একটু পরিচিত পথেও চলেন। ডানে বায়ে সেসব বই বের হচ্ছে সেগুলোও একটু পড়েন। এগুলোর একটু খোঁজ করেন।

নতুন লেখকদের উদ্দেশ্যে কিছু বলবেন কি?

নতুন লেখকদের কাছে আমি এমন কোনো অনুরোধ রাখবো না যে তারা বই লিখবে না, এটা আমি বলবো না। বেশির ভাগই বই মেলায় আসে ফিকশন। ফিকশনতো আবেগের ওপর লেখা হয়। কেউতো আর বলবেন না আমি গবেষণা করে ফিকশন লিখি। সুতরাং তাদের আবেগকে আমি দমাতে চাই না। কিন্তু আমার একটা অনুরোধ, আপনারা যারা লিখছেন তারা অন্তত কিছুটা লেখাপড়া করেন। কিছুটা ভাষাজ্ঞান নিয়ে আসেন, কিছুটা সাহিত্যজ্ঞান নিয়ে আসেন। কিছুটা বানানজ্ঞান নিয়ে আসেন। বাকিটা ঠিক করে দেবে প্রকাশক, সম্পাদক, প্রুফ রিডার। অনেক লেখক জানেন তার লেখাটা হচ্ছে না, কিন্তু বইটা সে প্রকাশ করবে। তাদের কাছে অনুরোধ প্রকাশনার জঞ্জালটা বাড়াবেন না। কারণ আপনি আজ বইটা বের না করে পাঁচ বছর পরে বের করুন। দেখবেন আপনি পাঠক পাবেন। কিন্তু আপনি আজকে বইটা বের করে পাঁচ বছর ধরে বই বের করেই যাবেন, কিন্তু পাঠক পাবেন না।

নতুন লেখকরা লেখার মান ভালো করবে কীভাবে?

আগে বলা যেতো কিভাবে লিখবো জানি না। এখন এগুলো বলার সুযোগ কমে আসছে। প্রচুর পড়তে হবে। সাহিত্য জ্ঞানটা কম থাকলে ধরুন ১০০টি উপন্যাস পড়ে গল্প বানাতে শিখে গেছেন। কিন্তু আপনি বাক্য তৈরি করতে পারছেন না। আমাদের অনেক ভালো লেখক আছেন, অনেকের বড় ভাই আছেন, অনেক সম্পাদক আছেন। আপনি (নতুন লেখকরা) একটু তাদের কাছে যান না। আপনার একটা পাণ্ডুলিপি পাঁচ হাজার টাকা খরচ করে একজন সম্পাদককে দেন না। একজন ভালো সম্পাদক। আপনিতো মানহীন বই ২০ হাজার টাকা দিয়ে ছেপে বের করে ফেলবেন। কিন্তু ওই বইটা আসলে কোনো বই হয়নি। তার চেয়ে আপনি পাঁচ হাজার দশ হাজার টাকা খরচ করে ওটাকে মানসম্পন্ন করেন। আমি জানি না আমার বেশি উপদেশ হয়ে গেল কি না। আমি যে প্রকাশনার অবস্থা দেখছি তাতে আমি বলছি এটা করেন, না করলে কিন্তু এ মেলার জৌলুস ধরে রাখা যাবে না।

এবারের মেলার পরিবেশ নিয়ে কিছু বলুন

মেলার পরিবেশ ভালো ছিল। তবে মেলার পরিসরকে রেখে ৪০ শতাংশ স্টল কমিয়ে দিতে হবে। সেটা না পারলে ২০ শতাংশ অবশ্যই কমিয়ে দিতে হবে। কারণ এবারের মেলায় ৬০ শতাংশ স্টল মেলার সুবিধা পাচ্ছে। আর ৪০ শতাংশ স্টল মেলার সুবিধা পাচ্ছে না বিন্যাসের কারণে। সুতরাং ২০ শতাংশ স্টল বাদ দিয়ে যদি বিন্যাস করা হয় তাহলে ৯০ শতাংশ স্টল মেলার সুবিধা পাবে। ১০ শতাংশ এরোর (ত্রুটি) মেনে নেয়া যায় কিন্তু ৪০ শতাংশ এরোর (ত্রুটি) মেনে নেয়া যায় না।

বইমেলার স্টল সাজানোর ক্ষেত্রে কী পরামর্শ প্রকাশক হিসেবে?

আমি বলবো গত চার বছর ধরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক্সপেরিয়েন্স হচ্ছে। প্রথম বছর বাংলা একাডেমির আদলে স্টল করা হয়। ২০১৫ সাল থেকে প্যাভিলিয়ন চালু করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা হয়েছে। বাংলা একাডেমিতে যারা আছেন, যারা মেলা পরিচালনা করেন, মেলা পরিচালনা কমিটিতে যারা থকেন সবাই আমাদের দেশের বোদ্ধা লোক। সবাই সম্মানিত। প্রকাশরা যারা থাকেন তারাও কিন্তু অভিজ্ঞ। প্রকাশক সমিতির কর্মকর্তারাও থাকেন। আমিও যখন কর্মকর্তা ছিলাম পরীক্ষা-নিরীক্ষা অনেক হয়েছে। আমি মনে করি এই যে চার বছরের পরীক্ষার ফলে তারা আগামী বছর একটা সুন্দর মেলা উপহার দিতে পারবেন। তা না পারলে সমস্ত মেধার সন্মান কীভাবে দিতে পারবো তা নিয়ে প্রশ্ন আসবে। আমিতো এই ক্ষেত্রে একদম অমেধাবী, নিজের প্রতি নিজেই আস্থা হারিয়ে ফেলি।

আগামী বছর সুন্দর হওয়ার প্রত্যাশা এর মানে এবারের মেলায় কিছু অপূর্ণতা রয়েছে?

আমি বলেছি শুরুতে ৪০ শতাংশকে কারেকশন করতে হবে। এটাও কিন্তু কম অর্জন নয়। আমি ৬০ শতাংশ স্বীকৃত দিচ্ছি। কেউ বেশিও দিতে পারে, কমও দিতে পারে। ৬০ শতাংশ কম সফলতা নয়। আগামী বছর যদি ৪০ শতাংশ (ভুল) থেকে ২০ শতাংশ কারেকশন করতে পারা যায় তাহলে তো এক দুই বছর পর শতভাগে চলে যেতে পারবো।

মোড়ক উন্মোচন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নেয়ার বিষয়টা কেমন দেখছেন?

আমি যতদূর শুনেছি প্রকাশকদের দাবিতে এটা করা হয়েছে। আগে নজরুল মঞ্চে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হতো। এবারই প্রথম সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। আমি তো একজন প্রকাশক। যদি আমার ভাইয়েরা দাবি করে থাকেন আমিতো এর বিরোধিতা করতে পারি না। এবছর এখানে আনা হয়েছে। আমরা এক বছর দেখি এটা আমাদের জন্য সুফল হয়েছে কি না। সুফল না হলে নজরুল মঞ্চতো আছেই। আমরাতো ফিরে যেতেই পারবো। তবে এবারের মোড়ক উন্মোচনের জায়গাটা ছোট ছিল। আমরা একদিন ১১টি বইয়ের এক সঙ্গে মোড়ক উম্মেচনের পরিকল্পনা নিয়ে মঞ্চকে বাতিল করেছি। দেখলাম ১১টি বই নিয়ে উঠলে মঞ্চ ভেঙে যাবে। এবার মঞ্চটার ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ তেমন গুরুত্ব দেয়নি। কিছু বিষয় আছে ঠিক না হলে কারেকশনের সুযোগ থাকে। এটা কিন্তু কারেকশন করার সুযোগ ছিল।

এবারের বইমেলার সার্বিক পরিস্থিতি প্রত্যাশা অনুযায়ী হয়েছে কি না?

লোক বাড়লেই বইমেলা ভালো সেটা বলার সুযোগ নেই। মেলায় আগতদের মেলায় থাকার সুযোগ করে দিতে হবে। তাদের জন্য মানসম্পন্ন বই থাকতে হবে। তবে বইমেলায় বইপ্রেমীরা এসেছেন এটা ভালো। পাঠকই মেলার প্রাণ। হাজার হাজার পাঠক আসছেন। সেখান থেকে বই কিনছেন কয়জন? ভালো লেখা থাকলে কিন্তু পাঠক বই কিনবেই।

আপনার প্রকাশনা সম্পর্কে কিছু বলুন

আমরা যখন প্রকাশনা শুরু করেছিলাম তখন বাংলাদেশের প্রকাশনাটা একদম কিশোর ছিল। কারণ ১৯৭১ সালে পূর্বে বাংলাদেশি প্রকাশনা বলতে তেমন কিছু ছিল না। যে প্রকাশক ছিলেন তারা কিন্তু ভারতের বই প্রকাশ করতেন। বাংলাদেশি খুব কম হতো। ১৯৭১ ও ১৯৭২ তো দেশ গঠনের সময়। ৮০ দশক উত্তীর্ণ হওয়ার পরে। ৯০ দশক থেকে কিন্তু প্রকাশনা একটু জাগতে শুরু করে এবং এই শতাব্দীতে এসে প্রকাশনা মোটামুটিভাবে পূর্ণতা পায়। আমরা যখন শুরু করেছি তখন আমাদের খুঁজে খুঁজে বের করতে হয়েছে। আমাদের সামনে প্রচুর বিষয় ফাঁকা ছিল। এই বিষয়ে বই নেই ওই বিষয়ে বই নেই। আমদের বিষয় খুঁজে বের করতে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে। একটা মুক্তিযুদ্ধের কোর্স তৈরি করার জন্য ১২ বছরবই প্রকল্প তৈরি করে কোর্স সম্পন্ন করতে হয়েছে। এখন প্রকাশকদের হাতের কাছে সবকিছু আছে। তারা সব ফলো করতে পারেন। মুক্তিযুদ্ধের বই বের করার জন্য তাদের কাছে চার হাজার বইয়ের নমুনা আছে। কিন্তু এখন যেটা প্রয়োজন যেটা হচ্ছে আরও আপগ্রেট করা। আরও মানসম্পন্ন বই বের করা। আমরা যখন শুরু করেছি তখন ২০ শতাংশ ছিল অক্ষর জ্ঞানসম্পন্ন, ১৬ শতাংশ ছিল শিক্ষিত। এখন হচ্ছে ৮০ শতাংশের মতো অক্ষর জ্ঞানসম্পন্ন, ৬০-৭০ শতাংশের মতো শিক্ষিত। এখন আমদের মানোন্নয়ন করতে হবে।

এবারের মেলায় বই বিক্রি কেমন হয়েছে?

ভালোই হয়েছে। আসলে মেলা ছাড়াও আমাদের বইয়ের চাহিদা থাকে।

আপনাকে ধন্যবাদ

আপনাকেও ধন্যবাদ।

(ঢাকাটাইমস/২৮ফেব্রুয়ারি/জেআর/জেবি)

সংবাদটি শেয়ার করুন

সাক্ষাৎকার বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

সাক্ষাৎকার এর সর্বশেষ

‘স্থিতিশীল সামষ্টিক অর্থনীতির স্বার্থে সরকারকে ভারসাম্যমূলক নীতি-উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে’: ড. আতিউর রহমান

প্রতি মুহূর্তেই মনে হচ্ছিল আর্মিরা ধরে নিয়ে যাবে: ফরিদা খানম সাকি

দাম বাড়ালে এতক্ষণে কার্যকর হয়ে যেত: ক্যাব সহ-সভাপতি নাজের হোসাইন

জন্ম থেকেই নারীদের যুদ্ধ শুরু হয়: নারী উদ্যোক্তা ফরিদা আশা

নারীরা এখন আর পিছিয়ে নেই

ভবন নির্মাণে সিটি করপোরেশনের ছাড়পত্র নেওয়ার নিয়ম করা উচিত: কাউন্সিলর আবুল বাশার

তদারকি সংস্থা এবং ভবন নির্মাতাদের দায়িত্বশীল হতে হবে: অধ্যাপক আদিল মুহাম্মদ খান

বেইলি রোডের আগুনে রাজউকের ঘাটতি রয়েছে: মো. আশরাফুল ইসলাম

নতুন করে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে ভবন অনুমোদন দিতে হবে: ইকবাল হাবিব

বীমা খাতে আস্থা ফেরাতে কাজ করছি: আইডিআরএ চেয়ারম্যান জয়নুল বারী

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :