প্রামাণ্যচিত্রে ঢাকাটাইমস-এই সময়
বস্তুনিষ্ঠ সংবাদের কারণে পাঠকমহলে দারুণভাবে সমাদৃত হয়েছে দেশের প্রথম সারির অনলাইন গণমাধ্যম ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম। এর পরিচিতি ছড়িয়ে পড়েছে প্রবাসী বাঙালিদের মধ্যেও। দেশ-বিদেশের লাখ লাখ পাঠক সবসময় আছে ঢাকাটাইমসের সঙ্গে। একই হাউস থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক এই সময় দেশের সর্বাধিক পঠিত সাতদিনের কাগজ।
এ দুটি সংবাদমাধ্যমের সাফল্যের পেছনে প্রতিনিয়ত ভূমিকা রাখছেন সম্পাদক ও প্রকাশক আরিফুর রহমান দোলন। তিনি সাংবাদিক ও সমাজসেবক হিসেবে আগে থেকেই প্রথিতযশা। গণমাধ্যমের উদ্যোক্তা হিসেবেও একই রকম গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছেন। আরিফুর রহমান দোলনের সফল নেতৃত্বে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে ঢাকাটাইমস ও এই সময়।
দেশ-বিদেশের প্রতিদিনের রাজনীতি, অর্থনীতি, খেলাধুলা আর বিনোদনের খবর নিয়ে ২৪ ঘণ্টাই পাঠকের সঙ্গে থাকছে ঢাকাটাইমস। এর একদিকে থাকছে সমস্যার কথা, অন্যদিকে থাকছে তা থেকে উত্তরণের দিকনির্দেশনা। উন্নয়ন সাংবাদিকতার নিত্যনতুন ধারা প্রবর্তন করছে ভার্চুয়াল এই মাধ্যম। যাপিত জীবনের দরকারি নানা তথ্যও মিলছে এখানে।
অন্যদিকে এই সময় পুরো সপ্তাহের খবর আর খবরের পেছনের খবর তুলে ধরে। এতে থাকে বিশেষজ্ঞ মতামত, বিশ্লেষণ, পর্যবেক্ষণ। থাকে দেশের বিভিন্ন মহলের আয়োজন-উদ্যোগের নানা খবর।
ঢাকাটাইমস ও এই সময়-এর সাফল্যগাথা নিয়ে তৈরি হয়েছে একটি প্রামাণ্যচিত্র। এটি তুলে ধরা হয়েছে ঢাকাটাইমস-এর ইউটিউব চ্যানেলে। প্রামাণ্যচিত্রটি দেখা যাচ্ছে ঢাকাটাইমস-এর ফেসবুক পেজেও।
ঢাকাটাইমস ও এই সময় নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়ের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মুহাম্মদ মুহিবুর রহমান। পরিকল্পনায় ছিলেন হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড ব্র্যান্ডিং কাওসার সিদ্দিক তুলা। প্রামাণ্যচিত্রের গবেষণা ও চিত্রনাট্য তৈরিতে ভূমিকা রাখেন সাপ্তাহিক এই সময়-এর প্রধান প্রতিবেদক হাবিবুল্লাহ ফাহাদ।
ঢাকাটাইমস/২মার্চ/এমইউ/এজেড/টিএমএইচ