জিপি অ্যাক্সেলারেটরের চতুর্থ ব্যাচের জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু

বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
 | প্রকাশিত : ২৫ মে ২০১৭, ১২:২৫

গ্রামীণফোন অ্যাক্সেলারেটর প্রোগ্রামের চতুর্থ ব্যাচের জন্য আবেদনপত্র গ্রহণ শুরু করেছে। এসডি এশিয়ার সহযোগিতায় বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে সাজানো হয়েছে জিপি এক্সেলারেটর প্রোগ্রাম। দ্বিতীয় বছরের মত প্রোগ্রামটির অপারেটর পার্টনার হিসেবে রয়েছে এসডি এশিয়া। মিনিমাম ভায়াবল প্রোডাক্ট(এমভিপি) নিয়ে যে কোন প্রযুক্তি নির্ভর স্টার্টআপ ৮ জুলাই ২০১৭ এর মধ্যে www.grameenphoneaccelerator.com/apply - এ গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।

নির্বাচিত স্টার্টআপরা প্রতেক্যেই পাবে ১২ লক্ষ টাকার মূলধন, ১০০০ ডলার সমমূল্যের অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিস ক্রেডিট, জিপি হাউসে কাজ করার সুবিধা এবং ব্যবসা দ্রুততর করার জন্য প্রাসঙ্গিক শিল্পের সাথে পরিচিত হওয়ার সুবিধা। এই প্রোগ্রামটি একটি গ্র্যান্ড ইভেন্টের সাথে শেষ হবে।

জিপি অ্যাক্সেলারেটর ইতিমধ্যে সফলভাবে দুটি ব্যাচ সম্পন্ন করেছে এবং তৃতীয় ব্যাচ বর্তমানে চলছে যেখানে এখন পর্যন্ত মোট ১৬টি স্টার্টআপ এই প্রোগ্রামে যোগদান করেছে। আগের ব্যাচগুলোতে ছিল সেবা,সিএমইডি,রেপটো এবং ক্র্যামস্ট্যাকের মত আরও অনেক উঠতি স্টার্টআপ। জিপি অ্যাক্সেলারেটর এই স্টার্টআপদের জন্য একটি প্লার্টফর্ম তৈরি করে দিয়েছে যেখানে তারা তাদের ব্যবসাকে কিভাবে অন্য সময়ের তুলনায় দ্রুতভাবে গঠন করতে পারবে তা শিখতে পারবে।

হেড অব ট্রান্সফর্মেশন কাজী মাহবুব হাসান, এ প্রোগ্রাম সম্পর্কে বলেন, ‘জিপি অ্যাক্সেলারেটর স্টার্টআপদের মূলধনের/ কোন উদ্যোগ শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণ অর্থ প্রদান করে। এটি স্টার্টআপদের জন্য একটি লাভজনক সম্পদ সেই সময়ে যখন এটির সর্বাধিক প্রয়োজন- এছাড়াও মার্কেটে প্রবেশ,প্রয়োজনীয় কন্টাক্টস ও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদান করে।

আগ্রহী স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতাদের জন্য মে ও জুন মাসে বেশ কয়েকটি ইনফরমেশন সেশনের আয়জন করা হবে এবং কি আশা করা হচ্ছে সে সম্পর্কে কিছু তথ্য প্রদান করা হবে। সকল ইভেন্টের বিস্তারিত বিবরণ প্রোগ্রামের ফেসবুক পেজ : https://www.facebook.com/gpaccelerator/ এবং ওয়েবসাইট : www.grameenphoneaccelerator.com এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে।

(ঢাকাটাইমস/২৫মে/এজেড)

সংবাদটি শেয়ার করুন

বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা