জাতীয় মাল্টিমিডিয়া কনটেন্টে দেশসেরা সালসাবিল

রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি, ঢাকাটাইমস
 | প্রকাশিত : ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ২১:৫৪

মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট-২০১৭ সালের প্রতিযোগিতায় জাতীয়ভাবে নির্বাচিত সেরা ১৫ জন শিক্ষককের মধ্যে প্রথম হয়েছেন চট্টগ্রামের রাউজানের এক নারী কলেজ শিক্ষক। এছাড়াও নির্বাচিত ১৫ জনের মধ্যে ১২ তম হয়েছেন একই উপজেলার অপর এক স্কুল শিক্ষক।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। ঢাকা সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় জাতীয়ভাবে প্রথম হওয়ার গৌরব অর্জনকারী শিক্ষিকা হলেন নোয়াপাড়া বিশ্বদিব্যালয় কলেজের ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক সালসাবিল করিম চৌধুরী।

সেরা ১৫ জন প্রতিযোগির মধ্য থেকে ১২তম হলেন রাউজান আর্যমৈত্রেয় ইনস্টিটিউশনের কম্পিউটার শিক্ষক মো. তৌহিদুল ইসলাম।

ঢাকা সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্টের শেষদিন গতকাল শনিবার কর্তৃপক্ষ জাতীয়ভাবে সেরা ১৫ জনের নাম ঘোষণা করেন।

এ প্রসঙ্গে রাউজান উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, এ প্রতিযোগিতায় সেরা ১৫ জনের মধ্যে রাউজানের দুইজন শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন। তার মধ্যে নোয়াপাড়া বিশ্বিবদ্যালয় কলেজের ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক সালসাবিল করিম চৌধুরী প্রথম হয়েছেন। যা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়।

তিনি বলেন, ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরিতে দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা যে শ্রম দিয়েছেন আজ তা সার্থকতায় পরিণত হলো। সেই পরিশ্রমের ফসল জাতীয়ভাবে সেরা হওয়ার কৃতিত্বের মধ্যে পেলেন। শিক্ষা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম আরো বলেন, তাঁরা আমার অফিসে বসে দীর্ঘদিন কন্টেন্ট তৈরির অনুশীলন করেছেন। আমি তাদের হাতে কলমে অনেক কিছুতেই দক্ষ করে তুলেছি। তাদের এ কৃতিত্বে আমিও গর্বিত।

দেশেসেরা মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট ডেপলোপার হওয়ার গৌরব অর্জনকারী শিক্ষিকা সালসাবিল করিম চৌধুরী এ প্রসঙ্গে ঢাকাটাইমসকে বলেন, এ প্রতিযোগিতায় ক্লাসে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে পাঠদান, প্রযুক্তির ব্যবহার, পাঠদান পদ্ধতি, উপস্থাপনা, বিষয়জ্ঞানে দক্ষতা, আইসিটি স্কিল বিষয়ের উপর প্রতিযোগিতায় প্রাধান্য দেয়া হয়। এছাড়া মািল্টিমিডিয়া পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সরাসরি কতটা দক্ষতার সঙ্গে পাঠদান করাতে পেরেছি সেটাও যাচাই করা হয়। যাতে আমি শতভাগ সফলতা দেখাতে সক্ষম হয়েছি।

তিনি আরো বলেন এ কৃতিত্বের জন্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস ও শিক্ষা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলামের ভূমিকা ছিল বেশি। আমি ওনার কাছ থেকে অনেক কিছু জেনেছি।

(ঢাকাটাইমস/২৫সেপ্টেম্বর/প্রতিনিধি/ইএস)

সংবাদটি শেয়ার করুন

বাংলাদেশ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

শিরোনাম :