নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ভিসিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

প্রকাশ | ১৭ অক্টোবর ২০১৭, ১৭:০৩ | আপডেট: ১৭ অক্টোবর ২০১৭, ১৭:১৩

কনবি প্রতিনিধি, ঢাকাটাইমস

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ৩য় দিনের মত আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি, সাধারণ শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডাকা মানববন্ধনে সকল দূর্নীতির বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত ও যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং দ্রুত যোগ্য উপাচার্য নিয়োগের প্রত্যাশার কথা জানান কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার।

শিক্ষক সমিতি আয়োজিত মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক মো. সাহাবউদ্দিন বাদল, ড. মো. মাহবুব হোসেন, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের সোহেল রানা, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. জাহিদুল কবীর, অধ্যাপক রশিদুন নবী, ফোকলোর বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মো. সাইফুল ইসলাম, চারুকলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নগরবাসী বর্মন,  নাট্যকলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুহুল আমীন, নজরুল ইসলাম, প্রভাষক নুসরাত শারমিন তানিয়া, সহকারী অধ্যাপক রেজুয়ান আহমেদ শুভ্র, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী এ. এইচ. এম. কামাল, ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক উম্মে ফারহানা, লোক প্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার মুখার্জী, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মেহেদী জামান লিজন, বিভিন্ন বিভাগের প্রভাষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিষদের নেতা কর্মীরা।  

এই দিকে আন্দোলনরত শিক্ষকরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাককানইবি পরিবারের ব্যানারে শিক্ষকরা গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও প্রচারিত ট্রেজারার ও স্বঘোষিত দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্যে এএমএন শামসুর রহমানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন ও তাকে ক্যাম্পাসে আসলে প্রতিহত করবেন বলে জানান ।

এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার (ভারপ্রাপ্ত ভিসি) এ এম এম শামসুর রহমানের পদত্যাগের দাবি এবং নাট্যকলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ রুহুল আমীনকে প্রদত্ত কারণদর্শানো নোটিশ প্রত্যাহারের দাবিতে দুর্নীতিবিরোধী নাটিকা, বিক্ষোভ মিছিল ও কুশপুত্তলিকা দাহ করে আন্দোলন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

(ঢাকাটাইমস/১৭অক্টোবর/প্রতিনিধি/এলএ)