যারা লড়বেন মহাজোটের হয়ে

তানিম আহমেদ ও কাজী রফিক
| আপডেট : ০৭ ডিসেম্বর ২০১৮, ১২:১০ | প্রকাশিত : ০৭ ডিসেম্বর ২০১৮, ০৮:৫০

মহাজোটের শরিকদের সঙ্গে আসন সমঝোতা অনেকটাই চূড়ান্ত হয়েছে। আর ২০০৮ সালের মতোই বেশি ছাড় দেওয়া হচ্ছে জাতীয় পার্টিকে। নিশ্চিত হয়েছে ২৮টি আসন। যাচাই-বাছাইয়ে বাতিল হওয়া দুজন প্রার্থীর মনোনয়ন আপিলে বৈধ হলে তারাও পাবেন মনোনয়ন।

এর বাইরে আরও তিনটি আসন ঝুলে আছে শেষ মুহূর্তের সিদ্ধান্তের জন্য। আরও ১৮টি আসন চাইছে জাতীয় পার্টি, যদিও এর একটিও পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ।

পুরনো শরিকদের মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টিকে পাঁচটি, জাসদের দুই অংশকে পাঁচটি, তরীকত ফেডারেশনকে দুটি, জেপিকে একটি করে আসন দেওয়া হচ্ছে। ধর্মভিত্তিক দুই দল ইসলামিক ফ্রন্ট এবং জাকের পার্টিকে একটি করে আসন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হলেও শেষ মুহূর্তে তা ঝুলে গেছে।

হঠাৎ করেই জোটে আসা যুক্তফ্রন্টকে চারটি আসন দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। আরও তিনটি আসন দেওয়া হবে কি না, এ নিয়েও ভাবা হচ্ছে।

এরই মধ্যে ক্ষমতাসীন দল নিজের এবং জোটের প্রার্থীদের মধ্যে মনোনয়নের চূড়ান্ত চিঠি দেওয়া শুরু করেছে। আজকের মধ্যেই এই চিঠি বিতরণ শেষ হবে।

বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ইতিমধ্যে দলের এবং জোটের মনোনয়ন-প্রক্রিয়া শেষ করেছি। আজকালের মধ্যে আমরা এ প্রক্রিয়া শেষ করতে পারব। যাদের আমরা মনোনয়ন দিয়েছি, আজ (বৃহস্পতিবার) থেকে শুরু করে আগামীকালের (শুক্রবার) মধ্যে সব কটিতে চিঠি পৌঁছাতে পারব বলে আশা রাখছি।’

তফসিল অনুযায়ী রবিবারের মধ্যে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে। তবে আওয়ামী লীগ দুই দিন আগেই সব সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে ফেলতে চায়।

মহাজোটের আসন বণ্টন নিয়ে গত ১০ দিন ধরেই দফায় দফায় বৈঠক করছে আওয়ামী লীগ এবং তার জোটের শরিকরা। প্রথম দিকে শরিকদের জন্য ৬৫ থেকে ৭০ আসন ছাড়ের কথা বলা হয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত আরও কমতে পারে জোটের ভাগ।

আওয়ামী লীগের নেতারা জানান, যেহেতু জাতীয় পার্টি নৌকা নিয়ে ভোট করবে না, তাই নির্বাচন শেষে তাদের ভিন্ন অবস্থান নেওয়া সম্ভব। আর এ কারণে নৌকা প্রতীকে যেন ১৫১টির বেশি আসন নিশ্চিত করা যায়, সেই চিন্তা করেই জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করা হচ্ছে।

আওয়ামী লীগ নিজের প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে যেমন জরিপের আশ্রয় নিয়েছে, তেমনি জোটের শরিকদের ছাড় দেওয়ার ক্ষেত্রেও তাদের প্রার্থীর জনপ্রিয়তা রয়েছে কি না, এই বিষয়টি দেখা হয়েছে।

জাতীয় পার্টির নিশ্চিত আসন যেগুলো

দলটিকে সবচেয়ে বেশি আসন ছাড় দেওয়া হচ্ছে রংপুর বিভাগেÑনয়টি। আসনগুলো হলো: রংপুর-১ মশিউর রহমান রাঙ্গা, রংপুর-৩ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, নীলফামারী-৩ কাজী ফারুক কাদের, নীলফামারী-৪ শওকত চৌধুরী অথবা আহসান আদেলুর রহমান আদেল, কুড়িগ্রাম-১ আক্কাস আলী, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, কুড়িগ্রাম-৪ আসাফউদ্দৌলা তাজ, লালমনিরহাট-৩ জি এম কাদের এবং গাইবান্ধা-১ শামীম হায়দার পাটোয়ারী।

তবে এই বিভাগে আরও সাতটি আসন দাবি করছে জাতীয় পার্টি। এগুলো হলো: দিনাজপুর-৬, রংপুর-২, ৪, ৫, গাইবান্ধা ৩ ও ৫ এবং কুড়িগ্রাম-৩। এর মধ্যে কুড়িগ্রাম-৩ আওয়ামী লীগের প্রার্থী রয়েছেন এম এ মতিন। এখানে লাঙ্গল নিয়ে দাঁড়াতে চাইছেন আক্কাস আলী সরকার।

রাজশাহী বিভাগের মধ্যে কেবল বগুড়ায় ছাড় পাচ্ছে জাতীয় পার্টি। এই জেলার সাতটি আসনের মধ্যে চারটিতেই থাকছে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী। আসনগুলো হলো: বগুড়া-২ শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩ নুরুল ইসলাম তালুকদার, বগুড়া-৬ নুরুল ইসলাম ওমর ও বগুড়া-৭ আলতাফ আলী।

এর বাইরে রাজশাহী-৫ এবং নাটোর-১ আসনে ছাড় দাবি করছে জাতীয় পার্টি।

ঢাকা বিভাগে পাঁচটি আসন নিশ্চিত হয়েছে জাতীয় পার্টির। এর মধ্যে রাজধানীর দুটি। আসনগুলো হলো ঢাকা-৪ সৈয়দ আবুল হোসেন বাবলা, ঢাকা-৬ কাজী ফিরোজ রশীদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৫ এ কে এম সেলিম ওসমান এবং কিশোরগঞ্জ-৩ মুজিবুল হক চুন্নু।

ঢাকা-১৭ আসনটি দলীয় চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জন্য ছাড় নিশ্চিত করতে চেষ্টা চলছে। এখানে আওয়ামী লীগ প্রার্থী করেছে আকবর হোসেন পাঠান ফারুককে।

বরিশাল বিভাগে দুটি আসন নিশ্চিত হয়েছে। এগুলো হলো বরিশাল-৬ নাসরিন জাহান রতœা এবং পিরোজপুর-৩ রুস্তম আলী ফরাজী। বরিশাল-২ আসনে চিত্রনায়ক সোহেল রানা যাচাই-বাছাইয়ে প্রার্থিতা ফিরে পেলে তিনি পাবেন মনোনয়ন। জাতীয় পার্টির সাবেক মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের মনোনয়ন বৈধ হলে তিনি পটুয়াখালী-১ আসনও পাবেন।

ময়মনসিংহ বিভাগে গতবার পাঁচটি আসনে ছাড় দেওয়া হলেও এবার দেওয়া হয়েছে দুটি। এগুলো হলো: ময়মনসিংহ-৪ বেগম রওশন এরশাদ ও ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম।

এর বাইরে ময়মনসিংহ-৫ এবং ৭ আসন দাবি করছে জাতীয় পার্টি। তবে এগুলো পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ।

আসন কমেছে সিলেট বিভাগেও। গতবার তিনটি আসন পেলেও এবার দেওয়া হচ্ছে দুটি। এগুলো হলো: সিলেট-২ ইয়াহহিয়া চৌধুরী এবং সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুর রহমান মেসবাহ। এই বিভাগে হবিগঞ্জ-১ আসনটিও চাইছে জাতীয় পার্টি।

আসন কমেছে চট্টগ্রাম বিভাগেও। এই বিভাগে বর্তমানে জাতীয় পার্টির সাতজন সংসদ সদস্য থাকলেও এবার ছাড় পেয়েছেন চারজন। তারা হলেন: ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ রেজাউল ইসলাম ভুঁইয়া, লক্ষ্মীপুর-২ এম এ নোমান, ফেনী-৩ মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী এবং চট্টগ্রাম-৫ আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।

তবে আরও দুটি আসন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এগুলো হলো: কুমিল্লা-৮ নুরুল ইসলাম মিলন এবং চট্টগ্রাম-১৬ মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। কুমিল্লা-২ আসনটিও দাবি করছে দলটি।

খুলনা বিভাগে জাতীয় পার্টিকে কোনো আসনে ছাড় দেওয়া হয়নি। যদিও তারা খুলনা-১ ও সাতক্ষীরা-২ আসন দাবি করছে।

জাতীয় পার্টির মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা ঢাকা টাইমসকে বলেন, ‘আমরা আশা করি আমাদের ৫০টি আসন দেওয়া হবে।’

আওয়ামী লীগের নেতারা জানান, কিছু আসন আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। সেসব আসন নিয়ে সমঝোতা না হওয়াই এর কারণ। ২০০৮ সালেও বেশ কিছু আসনে দুই দলেরই প্রার্থী ছিল।

যেসব আসন পাচ্ছে যুক্তফ্রন্ট

সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট সাতটি আসনে ছাড় পেয়েছে বলে দাবি করেছেন বিকল্পধারার মহাসচিব আবদুল মান্নান। তিনি জানান, নীলফামারী-১ জেবেল রহমান গানি, সাতক্ষীরা-৪ এইচ এম গোলাম রেজা, মুন্সীগঞ্জ-১ মাহী বি চৌধুরী, মৌলভীবাজার-২ এম এম শাহীন, সিলেট-৬ শমসের মবিন চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-১ রফিকুল ইসলাম চৌধুরী ও লক্ষ্মীপুর-৪ আব্দুল মান্নান। তবে সাতক্ষীরা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এস এম জগলুল হায়দার দাবি করেছেন, গতকালও দলের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে তার কথা হয়েছে এবং এখানে তিনিই প্রার্থী বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।

এর বাইরে মানিকগঞ্জ-২ আসন গোলাম সারোয়ার মিলনের জন্য এবং চট্টগ্রাম-২ আসন মাজহারুল হক শাহ চৌধুরীর জন্য চেষ্টা চলছে বলেও জানান আবদুল মান্নান। এখানে মনোনয়ন পেয়েছেন তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী।

১৪ দল যেসব আসন পাচ্ছে

২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দলের যেসব প্রার্থী জিতেছিলেন, তাদের মধ্যে বাদ পড়েছেন দুজন। ওয়ার্কার্স পার্টির একজন বাদ পড়েছেন ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মুর্তজার জন্য, জাসদের একাংশের নাজমুল হক প্রধান বাদ পড়েছেন, তবে এই অংশের সভাপতির জন্য একটি আসন দেওয়া হয়েছে অন্য এলাকায়। কুড়িগ্রাম-৪ আসনে জেপির একজন সংসদ সদস্যকে বাদ দেওয়া হয়েছে। সেখানে দেওয়া হয়েছে জাতীয় পার্টিকে।

ওয়ার্কার্স পার্টি এবার পেয়েছে পাঁচটি আসন। তারা সবাই বর্তমান সংসদ সদস্য। তারা হলেন: ঠাকুরগাঁও-৩ ইয়াসিন আলী, রাজশাহী-২ ফজলে হোসেন বাদশা, সাতক্ষীরা-১ মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, বরিশাল-৩ শেখ টিপু সুলতান এবং ঢাকা-৮ রাশেদ খান মেনন।

জাসদের একাংশের হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বাধীন জাসদ পাচ্ছে তিনটি আসন। তারা হলেন: বগুড়া-৪ এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন, কুষ্টিয়া-২ হাসানুল হক ইনু ও ফেনী-১ শিরীন আখতার।

শরীফ নুরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বাধীন জাসদের অপর অংশ পাচ্ছে নড়াইল-১ শরীফ নুরুল আম্বিয়া এবং চট্টগ্রাম-৮ মইনুদ্দিন খান বাদল।

জাতীয় পার্টি (জেপি) পাচ্ছে একটি আসন। দলের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু লড়বেন পিরোজপুর-২ আসনে।

ধর্মভিত্তিক দলগুলোর মধ্যে তরীকত ফেডারেশনও পাচ্ছে দুটি। আসনগুলো হলো: চট্টগ্রাম-২ নজিবুল বশর মাইজভা-ারী এবং লক্ষ্মীপুর-১ আনোয়ার হোসেন।

চাঁদপুর-৫ আসনে ইসলামিক ফ্রন্টের চেয়ারম্যান সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী এবং ফরিদপুর-২ আসনে জাকের পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা আমীর ফয়সাল মোজাদ্দেদী মনোনয়ন পাবেন কি না, সেটি নিশ্চিত হবে শেষ মুহূর্তে।

চাঁদপুরে বাহাদুর শাহর পাশাপাশি চিঠি দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের রফিকুল ইসলামকে এবং ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেত্রী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীও দলীয় মনোনয়নের চিঠি পেয়েছেন।

আওয়ামী লীগের যারা লড়ছেন

রংপুর বিভাগ

পঞ্চগড়-১ মাজহারুল হক প্রধান ও পঞ্চগড়-২ নুরুল ইসলাম সুজন।

ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র সেন ও ঠাকুরগাঁও-২ দবিরুল ইসলাম।

দিনাজপুর-১ মনোরঞ্জন শীল গোপাল, দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৪ এইচ এম মাহমুদ আলী, দিনাজপুর-৫ মোস্তাফিজুর রহমান ও দিনাজপুর-৬ শিবলী সাদিক।

নীলফামারী-২ আসাদুজ্জান নূর।

রংপুর-২ আবুল কালাম মোহাম্মদ আহসানুল হক, রংপুর-৪ টিপু মুনসি, রংপুর-৫ এইচ এম আশিকুর রহমান ও রংপুর-৬ শিরীন শারমিন চৌধুরী।

লালমনিরহাট-১ মোতাহার হোসেন ও লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান মাহমুদ।

গাইবান্ধা-২ মাহবুব আরা গিনি, গাইবান্ধা-৩ ইউনুস আলী সরকার, গাইবান্ধা-৪ মনোয়ার হোসেন চৌধুরী এবং গাইবান্ধা-৫ ফজলে রাব্বী মিয়া।

রাজশাহী বিভাগ

রাজশাহী-১ ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-৩ আয়েন উদ্দিন, রাজশাহী-৪ এনামুল হক, রাজশাহী-৫ মনসুর রহমান ও রাজশাহী-৬ শাহরিয়ার আলম।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ জিয়াউর রহমান ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আবদুল ওদুদ।

নাটোর-১ শহীদুল ইসলাম বকুল, নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর-৩ জুনাইদ আহমেদ পলক ও নাটোর-৪ আবদুল কুদ্দুস।

বগুড়া-১ আবদুল মান্নান, বগুড়া-৫ হাবিবুর রহমান, জয়পুরহাট-১ শামসুল আলম দুদু ও জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন।

সিরাজগঞ্জ-১ মোহাম্মদ নাসিম, সিরাজগঞ্জ-২ হাবিবে মিল্লাত মুন্না, সিরাজগঞ্জ-৩ আবদুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-৪ তানভীর ইমাম, সিরাজগঞ্জ-৫ আবদুল মোমিন ম-ল ও সিরাজগঞ্জ-৬ হাসিবুর রহমান স্বপন।

পাবনা-১ শামসুল হক টুকু, পাবনা-২ আহমেদ ফিরোজ কবির, পাবনা-৩ মকবুল হোসেন, পাবনা-৪ শামসুর রহমান শরিফ ডিলু ও পাবনা-৫ গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স।

খুলনা বিভাগ

খুলনা-১ পঞ্চানন বিশ্বাস, খুলনা-২ শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, খুলনা-৩ বেগম মুন্নুজান সুফিয়ান, খুলনা-৪ আবদুস সালাম মুর্শেদী, খুলনা-৫ নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ও খুলনা-৬ আকতারুজ্জামান বাবু।

সাতক্ষীরা-২ মীর মোশতাক আহমেদ ও সাতক্ষীরা-৩ আ ফ ম রুহুল হক।

বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ শেখ সারহান নাছের তন্ময়, বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার ও বাগেরহাট-৪ মোজাম্মেল হোসেন।

যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন, যশোর-২ নাছির উদ্দিন, যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৪ রণজিৎ কুমার রায়, যশোর-৫ স্বপন ভট্টাচার্য ও যশোর-৬ ইসমত আরা সাদেক।

চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক জোয়ার্দার ছেলুন, চুয়াডাঙ্গা-২ আলী আসগর টগর।

মাগুরা-১ সাইফুজ্জামান শিখর ও মাগুরা-২ বীরেন শিকদার।

মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন দোদুল ও মেহেরপুর-২ সহীদুজ্জামান খোকন।

নড়াইল-২ মাশরাফি বিন মুর্তজা।

কুষ্টিয়া-১ আ ক ম সারোয়ার জাহান, কুষ্টিয়া-৩ মাহবুব উল আলম হানিফ ও কুষ্টিয়া-৪ সেলিম আলতাফ জর্জ।

বরিশাল বিভাগ

বরিশাল-১ আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, বরিশাল-২ শাহে আলম, বরিশাল-৪ পংকজ দেবনাথ ও বরিশাল-৫ জাহিদ ফারুক শামীম।

বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু ও বরগুনা-২ শওকত হাচানুর রহমান রিমন।

পটুয়াখালী-১ শাহাজান মিয়া, পটুয়াখালী-২ আ স ম ফিরোজ, পটুয়াখালী-৩ এস এম শাহজাদা ও পটুয়াখালী-৪ মহিবুর রহমান মুহিব।

ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২ আলী আজম মুকুল, ভোলা-৩ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ও ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব।

ঝালকাঠি-১ বজলুল হক হারুন ও ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু।

পিরোজপুর-১ শ ম রেজাউল করিম।

ঢাকা বিভাগ

ঢাকা-১ সালমান এফ রহমান, ঢাকা-২ কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ বিপু, ঢাকা-৫ হাবিবুর রহমান মোল্লা, ঢাকা-৭ হাজী মো. সেলিম, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা-১১ এ কে এম রহমতউল্লাহ, ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান কামাল, ঢাকা-১৩ সাদেক খান, ঢাকা-১৪ আসলামুল হক, ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, ঢাকা-১৮ সাহারা খাতুন, ঢাকা-১৯ এনামুর রহমান এবং ঢাকা-২০ বেনজীর আহমেদ।

নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-২ নজরুল ইসলাম বাবু ও নারায়ণগঞ্জ-৪ এ কে এম শামীম ওসমান।

মুন্সীগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি ও মুন্সিগঞ্জ-৩ মৃণাল কান্তি দাস।

গাজীপুর-১ আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩ ইকবাল হোসেন সবুজ, গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন রিমি ও গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ চুমকি।

মানিকগঞ্জ-১ এ এম নাইমুর রহমান দুর্জয় ও মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক স্বপন।

টাঙ্গাইল-১ আবদুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-২ মশিউজ্জামান রুমেল, টাঙ্গাইল-৩ আতাউর রহমান খান, টাঙ্গাইল-৪ হাসান ইমাম খান, টাঙ্গাইল-৫ ছানোয়ার হোসেন, টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম টিটু, টাঙ্গাইল-৭ একাব্বর হোসেন ও টাঙ্গাইল-৮ জোয়াহেরুল ইসলাম জোয়াহের।

নরসিংদী-১ নজরুল ইসলাম হিরু, নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ, নরসিংদী-৩ জহিরুল হক ভুঁইয়া মোহন, নরসিংদী-৪ নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন ও নরসিংদী-৫ রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু।

কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ-২ নূর মোহাম্মদ, কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহম্মেদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-৫ আফজাল হোসেন ও কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান পাপন।

গোপালগঞ্জ-১ ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও গোপালগঞ্জ-৩ শেখ হাসিনা।

মাদারীপুর-১ নুর-ই আলম চৌধুরী লিটন, মাদারীপুর-২ শাজাহান খান ও মাদারীপুর-৩ আবদুস সোবহান গোলাপ।

শরীয়তপুর-১ ইকবাল হোসেন অপু, শরীয়তপুর-২ এ কে এম এনামুল হক শামীম ও শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক।

ফরিদপুর-১ মঞ্জুর হোসেন, ফরিদপুর-৩ খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও ফরিদপুর-৪ কাজী জাফরউল্লাহ।

ময়মনসিংহ বিভাগ

ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং, ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহম্মেদ, ময়মনসিংহ-৩ নাজিমউদ্দিন আহমেদ, ময়মনসিংহ-৫ কে এম খালিদ বাবু, ময়মনসিংহ-৬ মোসলেম উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৭ রুহুল আমিন মাদানী, ময়মনসিংহ-৯ আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন, ময়মনসিংহ-১০ ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল ও ময়মনসিংহ-১১ তাজিমউদ্দিন আহমেদ ধনু।

শেরপুর-১ আতিউর রহমান আতিক, শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী ও শেরপুর-৩ এ কে এম ফজলুল হক।

নেত্রকোণা-১ মানু মজুমদার, নেত্রকোণা-২ আশরাফ আলী খান খসরু, নেত্রকোণা-৩ অসীম কুমার উকিল, নেত্রকোণা-৪ রেবেকা মমিন ও নেত্রকোণা-৫ ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল।

জামালপুর-১ আবুল কালাম আজাদ, জামালপুর-২ ফরিদুল হক খান, জামালপুর-৩ মির্জা আজম, জামালপুর-৪ মুরাদ হাসান ও জামালপুর-৫ মোজাফফর হোসেন।

সিলেট বিভাগ

সিলেট-১ এ কে আবদুল মোমেন, সিলেট-৩ মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী কয়েস, সিলেট-৪ ইমরান আহমেদ ও সিলেট-৫ হাফিজ আহমেদ মজুমদার।

হবিগঞ্জ-১ দেওয়ান শাহনেওয়াজ মিলাদ গাজী, হবিগঞ্জ-২ আবদুল মজিদ খান, হবিগঞ্জ-৩ আবু জাহির ও হবিগঞ্জ-৪ মাহবুব আলী।

সুনামগঞ্জ-২ জয়া সেনগুপ্তা, সুনামগঞ্জ-৩ এম এ মান্নান ও সুনামগঞ্জ-৫ মহিবুর রহমান মানিক।

মৌলভীবাজার-১ শাহাব উদ্দিন, মৌলভীবাজার-৩ নেছার আহম্মেদ ও মৌলভীবাজার-৪ আবদুস শহীদ।

চট্টগ্রাম বিভাগ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র আ ম উবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ এবাদুল কবির বুলবুল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ এ বি তাজুল ইসলাম।

কুমিল্লা-১ সুবিদ আলী ভুঁইয়া, কুমিল্লা-২ সেলিমা আহমদ মেরী, কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, কুমিল্লা-৪ রাজি মোহাম্মদ ফখরুল, কুমিল্লা-৫ আবদুল মতিন খসরু, কুমিল্লা-৬ আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, কুমিল্লা-৭ আলী আশরাফ, কুমিল্লা-৯ তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১০ আ হ ম মোস্তফা কামাল এবং কুমিল্লা-১১ মুজিবুল হক।

চাঁদপুর-১ মহীউদ্দীন খান আলমগীর, চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, চাঁদপুর-৩ দীপু মনি ও চাঁদপুর-৪ শামসুল হক ভুঁইয়া।

নোয়াখালী-১ এইচ এম ইব্রাহীম, নোয়াখালী-২ মোরশেদ আলম, নোয়াখালী-৩ মামুনুর রশিদ কিরণ, নোয়াখালী-৪ একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের ও নোয়াখালী-৬ আয়েশা ফেরদৌস।

লক্ষ্মীপুর-৩ এ কে এম শাহজাহান কামাল।

ফেনী-২ নিজামউদ্দিন হাজারী।

চট্টগ্রাম-১ মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান মিতা, চট্টগ্রাম-৪ দিদারুল আলম, চট্টগ্রাম-৬ এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৯ মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, চট্টগ্রাম-১০ আফছারুল আমিন, চট্টগ্রাম-১১ এম আবদুল লতিফ, চট্টগ্রাম-১২ শামসুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৩ সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, চট্টগ্রাম-১৪ নজরুল ইসলাম চৌধুরী ও চট্টগ্রাম-১৫ আবু রেজা মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন নদভী।

কক্সবাজার-১ জাফর আলম, কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ রফিক, কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরোয়ার কমল ও কক্সবাজার-৪ শাহীনা আক্তার চৌধুরী।

রাঙামাটি দীপংকর তালুকদার, বান্দরবান বীর বাহাদুর উসৈ সিং এবং খাগড়াছড়িতে কুজেন্দ্রলাল ত্রিপুরা লড়বেন নৌকা নিয়ে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

রাজনীতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

রাজনীতি এর সর্বশেষ

সাকিবের বিএনএমে যোগ দেওয়ার বিষয়ে কিছু জানি না: ওবায়দুল কাদের

বিএনপির কেন্দ্রীয় তিন নেতার পদোন্নতি

দুর্নীতি ও ভোটাধিকার হরণ ছাড়া আ.লীগের আর কোনো অর্জন নেই : এবি পার্টি

‘দেশে ইসলামবিদ্বেষী অপতৎপরতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে’

ক্ষমতাসীনদের কেউ ভালো নেই: গয়েশ্বর

সিন্ডিকেটকে কোলে বসিয়ে বিরোধীদলের ওপর দায় চাপাচ্ছে সরকার: গণতন্ত্র মঞ্চ

ইফতার পার্টিতে আল্লাহ-রাসুলের নাম না নিয়ে আ.লীগের গিবত গায়: প্রধানমন্ত্রী

বাংলার মাটি থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার সাধ্য কারো নেই: ওবায়দুল কাদের

দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বন্ধু রাষ্ট্রের সহযোগিতা চাইলেন মঈন খান

বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী: আ.লীগের আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :