এ কেমন বোলিং?

প্রকাশ | ১৫ অক্টোবর ২০১৭, ২২:১৩

ক্রীড়া প্রাতবেদক, ঢাকাটাইমস

বাংলাদেশি বোলারদের ক্লাব পর্যায়ে নামিয়ে এনে অসংখ্য রেকর্ড গড়ে নিলেন দক্ষিণ আফ্রিকান দুই ওপেনার ডি কক ও হাশিম আমলা। ২৭৮ রান করেও দশ উইকেটে হার। ম্যাচ শেষ ৪৩ বল বাকি থাকতে। ১৪৫ বলে ১৬৮ করে অপরাজিত ডি কক। আর হাশিম আমলা অপরাজিত থাকলেন ১১২ বলে ১১০ রান করে।

কিম্বার্লির উইকেট দারুণ ব্যাটিং সহায়ক। মানে ব্যাটিং স্বর্গ। কিন্তু তাই বলে একটা উইকেটও পাবেন না বাংলাদেশি বোলাররা? ২৭৯ রানের টার্গেট মোটেও ছোট নয়। দরকার ছিল শুরুতে গোটা দুয়েক উইকেট। সেটা নিতে পারলেই অন্যরকম কিছু ঘটতে পারত। কিন্তু সেটা তো সম্ভব হলোই নয়,  সাত সাতজন বোলার বল করে থাকলেন উইকেট শূণ্য। এমন হতাশার ম্যাচ বহু বছর খেলেনি বাংলাদেশ।

বোলারদের জন্য রীতিমত দু:স্বপ্নের ছিল ম্যাচটা। মুস্তাফিজ না থাকায় চাপ ছিল দলের বোলিং লাইন আপের উপর। বাড়তি দায়িত্ব ছিল অভিজ্ঞ বোলারদের উপর। কিন্তু সেই দায়িত্ব পালন করতে পারেননি কেউ।

সবচেয়ে ব্যয়বহুল ছিলেন অভিষিক্ত ফাস্ট বোলার সাইফ উদ্দিন। ৫ ওভার বল করে তিনি দেন ৪৬ রান। ওভার প্রতি  ৯ রানের উপরে। ৮ ওভরে ৬১ রান দেন তাসকিন। সবচেয়ে কম রান  দেন অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। ওভার প্রতি তিনি রান দেন ৫.৬৬। সাকিব দেন ৮ ওভারে ৪৮ রান।

(ঢাকাটাইমস/১৬অক্টোবর/ডিএইচ)