পাবনায় পেট্রল হামলায় দগ্ধ মুক্তিকে বাঁচানো গেল না
পাবনায় দুর্বৃত্তদের পেট্রল হামলায় দগ্ধ হওয়ার আট দিন পর ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলেন কলেজ শিক্ষার্থী ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান মুক্তি খাতুন।
সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে বারোটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মুক্তির মৃত্যু হয়।
প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে মুক্তিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়।
আট দিন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকার পর মঙ্গলবার দিবাগত রাতে মারা যান মুক্তি। তিনি পাবনা অ্যাডওয়ার্ড কলেজের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৯ জনকে আটক করলেও মূল অভিযুক্ত আওয়ামী লীগ নেতা সালামসহ দুই জনকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। ‘মুক্তির হত্যার প্রতিবাদে ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন’
কলেজছাত্রী মুক্তি খাতুনকে গায়ে পেট্রোল ঢেলে হত্যার প্রতিবাদে ও দোষিদের শাস্তির দাবীতে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ পাবনা জেলা শাখা ও আমরাই পারি পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধ জোট।
সকালে শহরের প্রধান সড়ক আব্দুল হামিদ রোডে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য দেন মহিলা পষিদ পাবনা জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক কামরুন্নাহার জলি, আমরা পারি জোটের সদস্য সচিব আব্দুর রব মণ্টুসহ প্রমুখ।
ঢাকাটাইমস/২৮আগস্ট/ডিএম