বাতিঘরে ৪৫ মিনিট
আজ গিয়েছিলাম 'বাতিঘর'-এ। রাজধানীর বাংলা মোটর মোড়ের কাছে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ছয় তলায় অবস্থিত ব্যতিক্রমী বুকশপে। বুকশপ তো নয়, যেন বইয়ের নিজের বাড়ি। বসে-বসে পড়বেন, পড়তে-পড়তে চায়ের কাপে চুমুক দেবেন? নো প্রবলেম।
বইপ্রেমীদের বলি, বই যদি না-ও কেনেন, তবুও একবার ঘুরে যান বইয়ের নিজের এই বাড়িতে। এতো বই, এতো বই! মন ভরে যায়।
প্রায় ৪৫ মিনিট ছিলাম। কীভাবে যে সময় কেটে গেল, বুঝতেই পারিনি।
এ সময়টা আমার জন্য আরো ব্যতিক্রমী ছিল ভিন্ন একটি কারণে। প্রায় ৩৩/৩৫ বছর পর আমার বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনের বন্ধু স্বপন চৌধুরীর সঙ্গে দেখা। তাকে নিয়েই গিয়েছিলাম বাতিঘরে। বইয়ের ঘ্রাণের সাথে বন্ধুসাহচর্যে হারানো দিনের সৌরভ আমাকে খানিকটা যেন মাতালই করে দিয়েছিল।
সেই মাতাল করা মুহূর্তের খানিকটা শেয়ার করলাম এফবি স্বজন-প্রিয়জনদের সাথে।
লেখক: জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক