শেরপুর চেম্বার নির্বাচনে ২২ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার

শেরপুর প্রতিনিধি, ঢাকা টাইমস
| আপডেট : ২৬ নভেম্বর ২০১৮, ১৫:৩৯ | প্রকাশিত : ২৬ নভেম্বর ২০১৮, ১৫:৩২
ফাইল ছবি

শেরপুর চেম্বার অব কমার্সের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে পৃথক ৩টি গ্রুপ থেকে ২২প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। রবিবার রাত ৯ টায় একযোগে তারা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন।

সোমবার সকালে শেরপুর চেম্বার অব কমার্স কার্যালয় সূত্র জানায়, ট্রেড গ্রুপ থেকে সারোয়ার হোসেন, সহযোগী গ্রুপ থেকে মাজহারুল হক লুটু, আঙ্গুর মিয়া, কৃষ্ণ ঘোষ, বিদ্যুত কুমার নন্দী ও সজিব ঘোষ, সাধারণ গ্রুপ থেকে অর্নিবান রায় চৌধুরী, নন্দ সাহা, নজরুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান হাবিব, উজ্জলুর রহমান, আজাহার আলী, আব্দুল্লাহ আল মামুন শাহিন, মোফাজ্জল হোসেন, ভোলানাথ ঘোষ, অসীম দত্ত হাবুল, জাহাঙ্গীর আলম, বিনয় কুমার সাহা, শহিদুল্লাহ শহীদ, সেলিম, আল রাফি ও একেএম আহসানুজ্জামান হিরো মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন নেন।

আগামী ১৪ ডিসেম্বর চেম্বার নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে পৃথক ৩টি গ্রুপে ১৯ জন পরিচালক পদে প্রতিদ্বন্দ্বী মোট ৫৩ প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। ২৫ নভেম্বর প্রার্থীতা প্রত্যাহার শেষ দিন ছিল। ২২ প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ায় বর্তমানে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী থাকলো মোট ৩১ জন।

এদের মধ্যে ট্রেড গ্রুপে প্রার্থী রয়েছেন আব্দুল বাতেন, প্রকাশ দত্ত এবং অজয় কুমার চক্রবর্তী জয়। সহযোগী সদস্য গ্রুপে চন্দন কুমার সাহা, রনক কুমার সিংহ রায়, অটলেশ মালাকার, শুভ্র সাহা বাবন, কানু চন্দ্র চন্দ, তাপস কুমার সাহা, রাজন সরকার রাজু ও খুরশীদ আলম মিঠু।

সাধারণ গ্রুপে সাবিহা জামান শাপলা, মুসা মিয়া, শেখ শোভন, আরিফুল কবীর আপেল, এসএম আজিজুদ্দিন আহম্মেদ ইকরাম, বাহরাম বাদশা, রেজুয়ানুর রহমান বকুল, ওয়ালিদ বিন ফেরদৌস, আরিফ হোসেন, বাবুল আহমেদ, জাহাঙ্গীর, রফিকুল ইসলাম, মনির উদ্দিন আহমেদ, লায়েছুর রহমান দারা, জাবেদ জাহান ইসলাম, আসাদুজ্জামান রওশন, গোপাল চন্দ্র সাহা, বশিরুল ইসলাম সেলু, তৌহিদুর রহমান পাপ্পু এবং নির্মল কুমার সাহা।

আসাদুজ্জামান রৌশনের নেতৃত্বে ব্যবসায়ী সমন্বয় ঐক্য পরিষদের ‘রৌশন-প্রকাশ-আরিফ’ নামে একক প্যানেল নিার্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। তবে প্যানেলের বাইরে ট্রেড গ্রুপে একজন, সহযোগী গ্রুপে ৩ জন এবং সাধারণ গ্রুপে ৮জন স্বতন্ত্র ভাবে নির্বাচন করবেন।

এবারের নির্বাচনে সাধারণ ভোটাররা পৃথক দুটি প্যানেলে প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ নির্বাচনের আশা করছিলেন। কিন্তু বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থীসহ ১৬ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করায় এবারের নির্বাচন অনেকটা সাদামাটা হবে বলে সাধারণ ভোটারা জানিয়েছেন।

শেরপুর চেম্বার অব কমার্সের নির্বাচন দুই বছর পরপর অনুষ্ঠিত হলেও এবার ৪ বছর পর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ২০১৬ সালের নির্বাচনে একক প্যানেল থাকায় ১৯ জনই বিনা প্রতিদ্বিন্দ্বীতায় নির্বাচিত হন। ফলে ওই বছর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি।

এবার চেম্বার অব কমার্সের ট্রেড গ্রুপের ভোটার সংখ্যা ১৮ জন, সহযোগী গ্রুপে ৬৬৭ জন এবং সাধারণ গ্রুপে ভোটার রয়েছে ১ হাজার ২৮০ জন।

ঢাকাটাইমস/২৬নভেম্বর/প্রতিনিধি/ওআর

সংবাদটি শেয়ার করুন

অর্থনীতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

অর্থনীতি এর সর্বশেষ

ন্যাশনাল ব্যাংক আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ ময়মনসিংহ জোনের সম্মেলন অনুষ্ঠিত

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে কর্মসংস্থান ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের শ্রদ্ধা

ধরিত্রী দিবস-২০২৪ উপলক্ষে এনসিসি ব্যাংকে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

বিডিবিএল-সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে খোলা চিঠি

প্রিমিয়ার ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিক ব্যবসায়িক সম্মেলন

তিন উৎসবে রঙিন এনআরবিসি ব্যাংক

নারীর অধিকার আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা মোহর সঞ্চয়ী হিসাব

রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার আশঙ্কা

ব্যাংক এশিয়া কিনে নিচ্ছে পাকিস্তানি আলফালাহ ব্যাংক

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :