জাপান প্রবাসীদের পিঠা উৎসব

প্রকাশ | ২৮ নভেম্বর ২০১৮, ২৩:০৪

হাসিনা বেগম রেখা, জাপান

বাংলাদেশের সব অঞ্চলের পিঠার সমাহার ঘটেছিল জাপানের রাজধানী টোকিওতে। এ যেন পিঠার হাট। পিঠা উৎসব নামে ব্যতিক্রমধর্মী এ আয়োজন। আর এই ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজনটি করেছিল টোকিওর ওতা সিটি কামাতাবাসী প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

কামাতাবাসী নাম হলেও মূলত কামাতা মসজিদ কমিটির সদস্যবৃন্দ-এর মূল ভূমিকায় কাজ করেন। আবার মসজিদ কমিটির সদস্য না হয়েও অনেকে পিঠা তৈরি করে নিয়ে এসেছেন। কেউবা পাঠিয়েছেন।

২৫ নভেম্বর কামাতাবাসীদের আয়োজিত পিঠা উৎসব হলেও জাপানের সর্বস্তরের প্রবাসীর জন্য তা উন্মুক্ত ছিল। তাই সকলের অংশগ্রহণে পিঠা উৎসবটি হয়েছিল সকলের মিলনমেলায়। অন্যান্য কোনো আয়োজনে সাধারণত যাদের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয় না এমন অনেককেই দেখা গেছে পিঠা উৎসবে যোগ দিয়ে আনন্দে মেতে উঠতে।

পিঠা উৎসব আয়োজনে প্রচুর জাপানি অতিথি উপস্থিত থেকে বাংলাদেশের খাদ্য সংস্কৃতি উপভোগ করেন।

ভোজন পূর্ব সংক্ষিপ্ত শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন  প্রফেসর তেতসুও মিজুকামি, প্রফেসর ইয়শিয়াকি এডউইন নোরো, হাজি কিওইচিরো সুগিমোতো, আসাই হিদেকি, ইয়শিনারি কাতসুও, কিমুরা শরীফ, সাকাই খান, সানাউল হক, গাজী হেলাল, লিয়াকত হোসেন, বাদল চাকলাদার, নুর আলী, আসলাম কোরাইসী, এমদাদ মনি আরিফ, বাশার, শামীম আহমেদ, খতিব মাওলানা হাবিবুর রহমান, আলামীন খান প্রমুখ।

এই উৎসবে বিভিন্ন মুখরোচক খাবার তৈরি করে যারা উৎসবকে মহিমান্বিত করেছেন তারা হলেন- ফারজানা নান্নু, মুক্তা সাইদ, সুবর্ণা রবিন, শামীম আহমেদ, নুর আলি, বিথী খান, লাবনী মাকসুদ, খাদিজা ময়েজ, খতিব হাবিবুর রহমান, শম্পা জহির, সাবিনা কায়েস, জোস্না, রুবি, রোকসানা জাহাঙ্গীর, নাজিয়া মিঠু, রাশিদা সানাউল, ফাতেমা মাহমুদ, দেওয়ান বিথী, খুশবু সাহাদাত, ফারজানা বাশার, শামিন তৌহিদ প্রমুখ।

(ঢাকাটাইমস/২৮নভেম্বর/প্রতিনিধি/এলএ)