ইভিএম: নতুন অভিজ্ঞতা নগরবাসীর

ফিচার প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
| আপডেট : ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ১৩:৩৫ | প্রকাশিত : ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ১২:৪৩

আধুনিক বিশ্বে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ভোট প্রয়োগ বা সংশ্লিষ্ট ভোটারদের মতামত প্রতিফলনের অন্যতম মাধ্যম ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন। ভোট প্রয়োগে মেশিন বা ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি অনুসৃত হয় বিধায় সামগ্রিক প্রক্রিয়াটি ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএম নামে পরিচিত। এর অন্য নাম ই-ভোটিং। ইলেকট্রনিক প্রক্রিয়ায় এটি একাধারে সঠিকভাবে ভোট প্রয়োগ ও দ্রুততার সাথে ভোট গণনা করতে সক্ষম।

বাংলাদেশে ২০০৭ সালে সর্বপ্রথম ঢাকা অফিসার্স ক্লাবের কার্যকরী সংসদ নির্বাচনে সনাতনী ধাঁচের পরিবর্তে ই-ভোটিং পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়।

এবার ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রায় ৫৫ লাখ মানুষ ইভিএমে ভোট দেয়ার অভিজ্ঞতা অর্জন করছেন।

শনিবার ভোটারদের রায়ে চূড়ান্ত হবে আগামী পাঁচ বছর নগরবাসীর দেখভালের দায়িত্ব কে পাচ্ছেন। পাশাপাশি নির্বাচিত হচ্ছেন দুই সিটির ১৭২ জন কাউন্সিলর।

ইভিএমে ভোট প্রয়োগ পদ্ধতি আধুনিক হলেও অনেকেই এর সঙ্গে পরিচিত না হওয়ার কারণে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। কোথাও কোথাও ইভিএমে সাময়িক সমস্যার কথাও জানা গেছে। ইভিএমে ভোট দিতে পেরে বেশির ভাগ মানুষই খুশি, তবে কেউ কেউ এটা নিয়ে অভিযোগও তুলেছেন।

যেভাবে ইভিএমে ভোট দিচ্ছে নগরবাসী

ভোটাররা প্রথমে কেন্দ্রের বাইরে বুথ থেকে নম্বর সংগ্রহ করছেন। এরপর ভোটকেন্দ্রে লাইনে দাঁড়াচ্ছেন। বুথে ঢোকার পর মেশিনের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার জন্য মেশিনে ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মনিটরে ছবিসহ যাবতীয় ডাটাবেজ ভেসে আসছে। সংরক্ষিত বইয়ে আইডি কার্ড চেক করে কনফার্ম হলে মূল ইলেকট্রনিক মেশিনে ভোট দেওয়ার জন্য নির্বাচিত হন ভোটার। এরপর গোপন কক্ষের ভেতরে তিনটি ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে আদালাভাবে বাটনে সিলেক্ট করে সবুজ বাটনে চাপ দিয়ে ভোট দেওয়া সম্পন্ন করতে হচ্ছে।

(ঢাকাটাইমস/০১ফেব্রুয়ারি/আরজেড/জেবি)

সংবাদটি শেয়ার করুন

ফিচার বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

ফিচার এর সর্বশেষ

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :