ইনস্টাগ্রামে ভক্তসংখ্যা ৫ কোটি হওয়ার দারুন খুশি দীপিকা

জনপ্রিয় অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন অবলীলায় নিজের সব কথা ভক্তদের জানাতে পছন্দ করেন। মন খারাপ, অবসাদ থেকে শুরু করে প্রেম, ব্যক্তিজীবনের অনেক কিছুই নিয়ে কথা বলেন ভক্তদের সঙ্গে। তার এসব কথা ইন্সটাগ্রামের যত ফলোয়ার আছে সবাই শোনেন। প্রতিক্রিয়া জানান। এতে খুবই আপ্লুত হন এই অভিনেত্রী।

ভক্তদের জন্য তিনি যেমন নিজের ছবি আপলোড করেন তেমনই মজাদার ভিডিও বানিয়েছেন। এমনকী অনুরাগীদের তরফে ভালোবাসা স্বরূপ উপহার পেয়েছেন ছবি-ভিডিয়োর কোলাজ। এতদিন হিট সিনেমা, ব্লকবাস্টার এবং তার অসামান্য অভিনয় দক্ষতার জন্য প্রচুর পুরস্কার, সম্মান এসেছে ঝুলিতে। নিজের কৃতিত্ব আর প্রতিভাতেই তিনি বলিউডে তার আসন পাকা করে নিয়েছেন।

এমনকী কাজ করেছেন হলিউডেও। তিনি হলেন দীপিকা পাড়ুকোন। সম্প্রতি অভিনেত্রীর মুকুটে যুক্ত হল আরও একটি নতুন পালক। তার ইন্সটাগ্রামে ফলোয়ারের সংখ্যা ছাড়াল ৫ কোটি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি তাঁর বিশ্বজোড়া অনুরাগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়।

আর এই লকডাউনে কখনও নিজের ছবি, কখনও স্বামী রণবীর সিং এর সঙ্গে তাঁর খুনসুটির ছবি আবার কখনও রোদে বসে কাঁচা আম মেখে খাওয়ার ছবি সবই তিনি শেয়ার করতেন অনুরাগীদের জন্য। এই লকডাইনে হাতে সময় পেয়ে তিনি ওয়ার্ড্রোব গুছিয়েছে একথা নিজের মুখেই স্বীকার করেছেন।

এখন আবার তিনি ব্যস্ত নতুন ছবির চিত্রনাট্য পড়তে।ভক্তদের জন্য তিনি যেমন নিজের ছবি আপলোড করেন তেমনই মজাদার ভিডিয়োও বানিয়েছেন। এমনকী অনুরাগীদের তরফে ভালোবাসা স্বরূপ উপহার পেয়েছেন ছবি-ভিডিয়োর কোলাজ।

এত ভালোবাসা পেয়ে দীপিকা নিজেকে ধন্য মনে করছেন। তাঁর সব ফ্যান ক্লাবের সদস্যদেরও অনেক ভালোবাসা জানিয়েছেন। ৫ কোটি সদস্য সংখ্যা পেরনোর পর তিনি সবার জন্য একটি নতুন ভিডিয়ো আনবেন বলেও জানিয়েছেন।

নানা সময়ে তার সোশ্যাল মিডিয়ায় অবসাদ, মন খারাপ ইত্যাদি বিষয়ে অনেক কথা বলেছেন তিনি। সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তাঁর অভিজ্ঞতা। কথা বলেছেন তাঁর প্রেমজীবন এবং ভালোবাসা নিয়ে। সবাই তাঁর কথা শুনেছে, তাঁকে বিশ্বাস করেছে এটাই তাঁকে আরও উজ্জীবিত করেছে। দিপীকা আরও জানান, সোশ্যাল মিডিয়া মানুষের মনে অনেক প্রভাব ফেলে। তাই এর যথাযথ ব্যবহার হওয়া প্রয়োজন।

শকুন বাত্রার পরিচালনায় পরবর্তী ছবিতে দেখা যাবে দিপীকাকে। সেই চিত্রনাট্য পড়তেই ব্যস্ত তিনি। লকডাউন না হলে তিনি এখন শ্যুটিং এর জন্য শ্রীলঙ্কায় থাকতেন।

ঢাকাটাইমস/৮জুলাই/এসকেএস