চামড়ার যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করুন
কর্মফল বা প্রকৃতির প্রতিশোধ বলে একটা কথা আছে। বলছিলাম চামড়ার দামের ব্যাপারে। গত কুরবানির ঈদে চামড়া কেনা হয়েছিল ২৫০ টাকা করে, অনেকে চামড়া মাটিতে পুতে ফেলেছিলো, রাস্তায় ফেলে চলে গিয়েছিল, অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা সর্বশান্ত হয়েছিল!
এবছর করোনার কারণে ৮৫% চামড়ার জুতা গোডাউনে, শো-রুমে পড়েছিল, যার বেশির ভাগই নষ্ট হয়ে গেছে।
ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়াতে জুতার ব্যবসা চাঙ্গা হচ্ছে ঠিকই কিন্তু যারা গতবছর পথে বসেছিলো তাদের কি হবে? অনেকেই ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন বা দিচ্ছেন। কিন্তু যারা করছেন বা করবেন তাদের অবস্থা তো আরো ভয়াবহ হবে কারণ গতকাল খবরে শুনলাম চামড়ার দাম নাকি ২৬% কমেছে!!
জুতা ব্যবসায়ীদের প্রতি আমার কোনো ক্ষোভ নেই। যারা চামড়ার দাম নির্ধারণ করেন সেই সিন্ডিকেটের প্রতি আমার ক্ষোভ। এদের মূলোৎপাটন করা না গেলে জনগণ ও দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হতেই থাকবে।
লেখক: শিক্ষার্থী
ঢাকাটাইমস/২৮জুলাই/এসকেএস