যেভাবে ভাত খেলে মোটা হওয়ার ঝুঁকি নেই!

ফিচার ডেস্ক, ঢাকাটাইমস
| আপডেট : ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৫:২৭ | প্রকাশিত : ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১১:০২

বাঙালির প্রধান খাবার মাছ ভাত ডাল। মাছে ভাতে বাঙালি বাংলাদেশের মানুষ। বিশেষ করে ভাত না খেলে তৃপ্তি মেটে না যেনো! ভাত আর বাঙালির দীর্ঘদিনের একটা অন্তরিক সম্পর্ক রয়েছে যা চিকিত্সকের নিষেধ সত্ত্বেও ছিন্ন হয় না। মেদ, ভুঁড়ি যতই বাড়ুক, এক বেলা ভাত না খেলে সারা দিনটাই যেন মাটি! তবে মোটা হয়ে যাওয়ার ভয়ে অনেকেই আজকাল ভাত খাওয়া প্রায় ছেড়েই দিয়েছেন। যারা কোনও রকমে এক বেলা ভাত খান, তারাও তৃপ্তি করে খেতে পারেন না মোটা হওয়ার ভয়ে।

তবে আর চিন্তা নেই! শ্রীলঙ্কার একদল গবেষক এমন এক রান্নার পদ্ধতি বের করেছেন যাতে ভাতের ক্যালোরি ৫০ শতাংশ কমিয়ে নেওয়া যায়। বিশ্বাস হচ্ছে না? আসুন পদ্ধতি জেনে নেওয়া যাক।

গবেষকরা জানাচ্ছেন, সব স্টার্চ এক রকম নয়। সরল স্টার্চ হজম হতে সময় কম লাগে আর জটিল স্টার্চ হজম হতে বেশি সময় লাগে। শরীরে যদি বেশি পরিমাণ গ্লাইকোজেন জমা হয় তা হলে মেদ কমানোর জন্য বেশি এনার্জির প্রয়োজন হয়। তাই চাল ফোটানোর আগে পানিতে নারিকেল তেল দিলে স্টার্চ সহজে হজম করতে সাহায্য করে।

পদ্ধতি

প্রথমে পানি ফুটতে দিন। পানি ফুটে উঠলে চাল দেওয়ার আগে পানির মধ্যে নারিকেল তেল দিন। আধ কাপ চালের ভাত করতে হলে এক চা-চামচ নারিকেল তেল মেশাবেন। চালের পরিমাণ বাড়লে, সেই অনুপাতে নারিকেল তেলের পরিমাণও বাড়িয়ে নেবেন।

ভাত হয়ে গেলে তা ঠান্ডা করে খাওয়ার আগে অন্তত ১২ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিন। খাওয়ার আগে পরিমাণ মতো গরম করে নিন। ব্যাস, ভাত খেলেও বাড়বে না মেদ।

(ঢাকাটাইমস/৮সেপ্টেম্বর/আরজেড/এজেড)

সংবাদটি শেয়ার করুন

ফিচার বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

শিরোনাম :