জেমস বন্ডের নতুন ছবির পার্টনার নকিয়া

তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
 | প্রকাশিত : ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১২:০০

খ্যাতনামা ফোনোগ্রাফার ০০ এজেন্টরূপী লাশানা লিঞ্চকে ধারণ করলেন এক এপিক ফটোশুটে! নো টাইম টু ডাই-এর সঙ্গে এইচএমডি গ্লোবালের এই পার্টনারশিপ এ যাবত সবচেয়ে বড় বৈশ্বিক প্রচারণা ক্যাম্পেইন।

নকিয়া ৮.৩ ৫জি'র সিনেমাটিক সক্ষমতার প্রমাণ মেলে ধারণ করা ছবিগুলো থেকে, যা আসলে বলছে- আপনার স্রেফ এই একটি গ্যাজেটই দরকার।

২৫ তম বন্ড মুভি নো টাইম টু ডাই'র অফিশিয়াল পার্টনার নকিয়া। সিনেমাটি মুক্তি পাচ্ছে এই নভেম্বরে।

আসন্ন বন্ড মুভি ‘নো টাইম টু ডাই'য়ে নোমি চরিত্রে অভিনয় করেছেন ব্রিটিশ অভিনেত্রী লাশানা লিঞ্চ। আর তাকেই ধারণ করেছেন সোশ্যাল মিডিয়া 'ফোনোগ্রাফার' বেন ম্যাকলিন। এই পুরো বিষয়টিই ছিলো নকিয়া ফোনের নির্মাতা এইচএমডি গ্লোবালের এ যাবতকালের সবচেয়ে বড় বৈশ্বিক প্রচারণার অংশ। ছবি তোলায় নানামুখী সৃজনশীলতার জন্য সুপরিচিত বেনের সোশ্যাল মিডিয়ায় আছে প্রায় পাঁচ লাখ ফলোয়ার।

আইকনিক পাইনউড স্টুডিওতে ধারণ করা এই শুটটি নতুন 00 এজেন্ট নোমি চরিত্রে লাশানা লিঞ্চের সঙ্গে তুলে ধরেছে নকিয়া ৮.৩ ৫জি সেটটিকে, যেখানে একটি বন্ড অনুপ্রাণিত দৃশ্যে মহাকাব্যিক সব এফেক্টে বেন তুলে ধরেছেন নোমিকে আর ৩০ ফুট এক রিগের সহায়তায় বেনকে ঝুলে থাকতে হয়েছে শূণ্যেচূড়ান্ত শটটি ধারণ করার জন্য। 'এই একটিমাত্র গ্যাজেটই আপনার প্রয়োজন।'

মার্চ মাসেই ঘোষণা হয়েছিল যে ২৫তম জেমস বন্ড মুভি নো টাইম টু ডাই-এর অফিশিয়াল পার্টনার হতে যাচ্ছে এইচএমডি গ্লোবাল। বিভিন্ন নোকিয়া ফোন উঠে এসেছে এই সিনেমায়-এদের মাঝে নকিয়া ৮.৩ ৫জি, সত্যিকার অর্থেই বৈশ্বিক এবং কালজয়ী ফোন যাতে রয়েছে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন পিওরভিউ কোয়াড ক্যামেরার সঙ্গে জেইস লেন্স এবং ফ্যানদের অতি পরিচিত ও ভালবাসার নোকিয়া ৩৩১০।

নো টাইম টু ডাই সিনেমায় ০০ এজেন্ট নোমি চরিত্রে অভিনয় করা লাশানা লিঞ্চ বলেন, "যে বিশ্বে এখন আমরা বসবাস করি - মানে হলোআমাদের পকেটে থাকবে এক চূড়ান্ত গ্যাজেট। স্মার্টফোন আজকাল যা করতে পারে তা সত্যিই বিষ্ময়কর। নভেম্বরে নো টাইম টু ডাইয়ের মুক্তি উদযাপনে এই নতুন স্মার্টফোনটি উন্মোচন করতে পেরে আমি রোমাঞ্চিত। আর নোকিয়া ৮.৩ ৫জি প্রমাণ করে যে বন্ড গ্যাজেটগুলি সবসময়ই অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকে।"

নকিয়ার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এইচএমডি গ্লোবালের সিইও ফ্লোরিয়ান স্যাশে বলেন, "নো টাইম টু ডাই যেভাবে প্রযুক্তিকে এর একেবারে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রেখেছে, খুব অল্প সংখ্যক সাংস্কৃতিক বিষয়ই তা করে। প্রতিটি নকিয়া স্মার্টফোনের সঙ্গে যে বিষ্ময়কর প্রযুক্তি জুড়ে থাকে তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রযুক্তির প্রতি এই সিনেমার অঙ্গীকার যে কারো জন্য, এমনকি একজন ০০ এজেন্টের জন্য আমাদের ডিভাইস হয়ে ওঠে একমাত্র চাওয়া যা এই অংশীদারীত্বকে করে তোলে এমন এক শক্তি যাকে এড়ানো সম্ভব নয়।

বিশ্বাস, সুরক্ষা এবং আইকনিক মানের ডিজাইন হলো প্রতিটি নকিয়া ফোন তৈরির ভিত্তি। আমরা সর্বশেষ প্রযুক্তিকে সবার হাতের নাগালে নিয়ে আসতে পারার জন্য গর্বিত এবং আমরা আমাদের সর্বশেষ অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এটি তুলে ধরার প্রত্যাশায় আছি।”

(ঢাকাটাইমস/২৪সেপ্টেম্বর/এজেড)

সংবাদটি শেয়ার করুন

বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা