প্রধানমন্ত্রীকে খ্রিষ্টীয় নতুন বছরের শুভেচ্ছা

রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ

ড. মো. মোজাম্মেল হক খান
| আপডেট : ০১ জানুয়ারি ২০২১, ১৫:২১ | প্রকাশিত : ০১ জানুয়ারি ২০২১, ০৮:১৪

একজন সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনার অবদান আজ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। ইতোমধ্যে তিনি গণতন্ত্র, স্বাস্থ্য ও শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, দারিদ্র্য বিমোচন, উন্নয়ন এবং দেশে দেশে জাতিতে জাতিতে সৌভ্রাতৃত্ব, সম্প্রীতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন খেতাব আর সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। মর্যাদাপূর্ণ অসংখ্য পদক, পুরস্কার ও স্বীকৃতির পালক এখন শেখ হাসিনার মুকুটে একের পর এক যুক্ত হচ্ছে।

বঙ্গবন্ধুর যোগ্য কন্যা গ্রামবাংলার ধুলোমাটি আর সাধারণ মানুষের সঙ্গে বেড়ে ওঠা শেখ হাসিনা রাজনীতির বন্ধুর পথ পেরিয়ে ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের মধ্য দিয়ে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তাঁর এই সরকারের আমলেই ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মধ্য দিয়ে অবসান হয় পাহাড়ে প্রায় ২২ বছরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের। পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে বইতে থাকে শান্তির সুবাতাস এবং গড়ে ওঠে সম্প্রীতির সেতুবন্ধ।

ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তিচুক্তির প্রেক্ষাপটে ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি অশান্ত পাহাড়ি ও শান্তি বাহিনীর সদস্যরা শান্তির দূতমাতা বঙ্গকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে বিপুল সংখ্যক অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। সময়ের সাহসী নারী জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শিতায় আজ পাহাড়ে শান্তির সুবাতাস বইছে। পাহাড়ি অঞ্চলে সব পেশার মানুষ তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে। পর্যটনশিল্পের বিকাশ ঘটছে। স্থানীয় অর্থনীতিও বিকশিত হচ্ছে, যারা সুফল আজ গোটা জাতি ভোগ করছে।

রাষ্ট্রনায়ক থেকে বিশ্বনেতা হয়ে ওঠার যে ম্যাজিক তিনি বিশ্বকে দেখিয়েছেন তা এখন উন্নত বিশ্বে ‘শেখ হাসিনা উন্নয়নের রোল মডেলে’ রূপ নিয়েছে। বাংলাদেশ এখন অর্জন করেছে খাদ্যে স্বয়ংসম্পপূর্ণতা। প্রবৃদ্ধির হার ৬ দশমিক ৪ শতাংশ ছাড়িয়েছে। যা বর্তমানে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ। মুদ্রাস্ফীতি নেমে আসে ১ দশমিক ৫৯ শতাংশে। দারিদ্র্য বিমোচন, খাদ্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, ক্রীড়াসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নয়ন সূচকের প্রবৃদ্ধির ফলে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। তাই বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ হাসিনার প্রথমবারের (১৯৯৬-২০০১) শাসনকাল চিহ্নিত হয় স্বর্ণযুগ হিসেবে।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নিখুঁত নেতৃত্বে অর্জিত হয় ঐতিহাসিক বিজয়। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি দ্বিতীয়বারের মতো দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তিনি। গঠিত হয় মহাজোট সরকার। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে ফিরিয়ে আনেন সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা এবং শেখ হাসিনা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহন করেন। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকল দলের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে রেকর্ড সৃষ্টি করে তিনি চতুর্থবারের মতো দেশ পরিচালনার সুযোগ পেয়েছেন। তার গৃহীত পদক্ষেপে দেশবাসী আজ তার সুফল পাচ্ছে। অমিত সম্ভাবনার দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে অপ্রতিরোধ্য গতিতে।

এক বর্ণাঢ্য সংগ্রামমুখর কন্টকাকীর্ণ পিচ্ছিল পথ অতিক্রম করা নীলকণ্ঠীর ন্যায় জীবন পাড়ি দিয়ে বিশ্বনেতৃত্বে আলোকবর্তিকায় রূপ নেওয়ার নাম হলো শেখ হাসিনা। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস তিনি গৃহবন্দি থেকেছেন। সামরিক স্বৈরশাসনামলেও বেশ কয়েকবার তাঁকে কারাভোগ ও গৃহবন্দি থাকতে হয়েছে। বারবার তাঁর জীবনের ওপর ঝুঁকি এসেছে। অন্তত ১৯ বার তাঁকে হত্যার অপচেষ্টা করা হয়েছে! কিন্তু সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপায় কুচক্রীদের সকল মরন ফাদ ভেদ করে জীবনের ঝুঁকি নিয়েও তিনি অসীম সাহসে তাঁর লক্ষ্য অর্জনে থেকেছেন দৃঢ় অবিচল।

নিখাদ দেশপ্রেম, দূরদর্শিতা, দৃঢ়চেতা মানসিকতা ও মানবিক গুণাবলি সমৃদ্ধ জীবনমান তাঁকে আসীন করেছে বিশ্বনেতৃত্বের আসনে। একবিংশ শতাব্দীর অভিযাত্রায় দিন বদলের মাধ্যমে আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার সুনিপুণ কারিগর শেখ হাসিনা। তিনিই বাঙালির জাতীয় ঐক্যের প্রতীক এবং ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল। তাই তো তিনি আজ হয়ে উঠেছেন মহান নেত্রী থেকে বিশ্বনেত্রী। তার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বপ্ন দেখতেন সেই স্বপ্ন আজ বঙ্গবন্ধু-কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ করেছে তাঁর জাদুকরি নেতৃত্বে। শত বাধা-বিপত্তি এবং হত্যার হুমকিসহ নানা প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে শেখ হাসিনা ভাত-ভোট এবং সাধারণ মানুষের মৌলিক অধিকার আদায়ের জন্য অবিচল থেকে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণ অর্জন করেছে গণতন্ত্র ও বাকস্বাধীনতা। বাংলাদেশ পেয়েছে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা। শেখ হাসিনার অপরিসীম আত্মত্যাগের ফলেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। সামাজিক কর্মকা-, শান্তি ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য শেখ হাসিনাকে বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা সম্মানিত করেছে।

আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যে জঙ্গি দমনে ইতোমধ্যে যথেষ্ট দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছে, সেটা সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির কারণে। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জঙ্গি দমনের বিষয়টি বিশ্ববাসীর কাছে উৎকৃষ্ট উদাহরণ। বর্তমানে আমাদের ভরসার জায়গা একটাই, সেটা হলো আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যিনি নিজেই লড়াই করে যাচ্ছেন সারা বিশ্ববাসীর শান্তির জন্য। তিনি করোনাভাইরাস মহামারি থেকে শুরু করে যেকোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকে ও জাতির ক্রান্তিকালে প্রতিটি কাজের তদারক করছেন, প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা ও সিদ্ধান্ত দিচ্ছেন এবং সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য মনিটরিং করছেন। তিনি মানুষের জীবন-জীবিকার ব্যাপারে অত্যন্ত সংবেদনশীল, দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এবং সময়পযোগী সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ নিয়ে বিশ্ববাসীকে একটির পর একটি চমক দেখিয়ে যাচ্ছেন।

বিশ্ববিখ্যাত প্রভাবশালী সাময়িকী ফোর্বসের মূল্যায়নে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ১০০ নারীর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবস্থান ২৬তম। অ-রাজনীতিবিদদের যদি ফোর্বসের এই তালিকা থেকে সরিয়ে দেয়া যায় তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলে আসেন তৃতীয় অবস্থানে। ফোর্বসের নিয়মনীতি অনুযায়ী শেখ হাসিনা বিশ্বের তৃতীয় ক্ষমতাধর নারী। শেখ হাসিনার হাত ধরেই বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। যাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে যাচ্ছে, তিনি বঙ্গবন্ধু-কন্যা আমাদের প্রাণপ্রিয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের প্রতি সহিংসতা শুরু হলে বাংলাদেশে নামে রোহিঙ্গা শরণার্থীর ঢল। এ ভয়াবহ অনুপ্রবেশে হতচকিত হয় দেশবাসী ও বিশ্বসম্প্রদায়। রাজনীতিবিদ, স্থানীয় গনগণ, সুশীল সমাজ অর্থনীতিবিদরা যখন নির্বিকার, যখন কোনো পথ খুঁজে না পেয়ে দ্বিধাগ্রস্ত তখন সময়ের সাহসী, দূরদর্শী ও মানবিক নেতা তাঁর স্বরূপে আবির্ভূত হন। শেখ হাসিনা বলেন, “১৬ কোটি মানুষের খাবার জোগাড় করতে পারলে আমরা আরও ১২ লাখ লোকের আহার সংগ্রহ করতে পারব; প্রয়োজনে হলে খাবার ভাগ করে খাব; এই নির্যাতিত মানুষদের আমরা ফিরিয়ে দিতে পারি না।”

মিয়ানমার সরকারের ভয়াবহ নির্যাতনে আশ্রয়হীন প্রায় ১২ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে তাদের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান শিক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করে ‘বিশ্বমানবতার বিবেক’ হিসেবে প্রশংসিত হয়েছেন তিনি। জাতিসংঘের গত ৭৩ ও ৭৪তম অধিবেশনে এবং এ বছরের ৭৫তম ভার্চুয়াল অধিবেশনেও বিশ্বনেতারা তাঁর এই মানবিক দৃষ্টান্তের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। নিখাদ দেশপ্রেম, দূরদর্শিতা, দৃঢ়চেতা মানসিকতা ও মানবিক গুণাবলি তাঁকে আসীন করেছে বিশ্বনেতৃত্বের আসনে। একবিংশ শতাব্দীর অভিযাত্রায় দিন বদলের মাধ্যমে আধুনিক বিশ্ব গড়ার সুনিপুণ কারিগর শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনার জন্য বহু সম্মান, স্বীকৃতি আর পুরস্কার এসেছে সারা দুনিয়ার বিভিন্ন দেশ, সরকার, বিশ্ববিদ্যালয়, প্রতিষ্ঠান, জাতিসংঘ থেকে। বিভিন্ন ইস্যুতে পরামর্শ দেওয়ার জন্য তিনি কয়েকবার আমন্ত্রণ পেয়েছেন বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সাত দেশের সংগঠন জি৭ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বীকৃত এই বিশ্বনেতা এখন শুধু বাংলাদেশ নয়, আন্তর্জাতিক সমস্যাবলি সমাধানেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।

আজ বিশ্বের সব দেশেই শেখ হাসিনার প্রশংসা করা হচ্ছে। শেখ হাসিনার রাষ্ট্রপরিচালনা এবং উন্নয়ন দেখে বিশ্বনেতারা তাঁর কাছ থেকে পরামর্শ নেন। তিনি কোনো অন্যায়ের কাছে আপোষ ও মাথা নত করেন না। সেই কারণে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, জাইকা এবং ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংককে চ্যালেঞ্জ করেই নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো এত বড় সেতু নির্মাণের সাহস শেখ হাসিনা দেখাতে সক্ষম হয়েছেন।

দেশ-বিদেশের চোখরাঙানো উপেক্ষা করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে স্বচ্ছতার সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করেছেন শেখ হাসিনা। তিনি পুনর্জাগরিত বাংলাদেশের এথেনা। পৌরাণিক গ্রিকদের সাহস, প্রজ্ঞা, কৌশল, ধৈর্য্য, ন্যায়, সংস্কৃতি প্রেরণাপ্রসূত প্রভূত, গুণাগুণের দেবী হলো এথেনা; সে তাদের সকল স্পৃহায় যেমন সাহস মনোবলের যোগান দিত, সমসাময়িক বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা সেই দেবীরূপে, নবচেতনায় বাঙালির সৌরভ ও গৌরবকে সমুন্নত করতে আজ আমাদের সামনে আশীর্বাদ হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন।

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনে এবং প্রাকৃতিক যেকোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকে ধীরস্থিরভাবে নিঃশঙ্ক চিত্তে এগিয়ে যাচ্ছেন দেশরতœ শেখ হাসিনা। সময়ের সবচেয়ে যৌক্তিক ও কার্যকর পরামর্শ ও দিকনির্দেশনাটি আসে শুধু তাঁর মস্তিষ্ক থেকেই। তাই শেখ হাসিনার হাতে যত দিন থাকবে দেশ, পথ হারাবে না বাংলাদেশ। আজ বলতে বাধা নেই, শেখ হাসিনা আজ বাঙালির একমাত্র ভরসা ও শেষ আশ্রয়স্থল। শুধু তাই নয় বিশ্বপরিম-লের রোল মডেলের রূপকল্প গাঁথা একুশ শতকের বিচক্ষণ রাজনৈতিক মনীষী, সততার মূর্ত প্রতীক বিশ্বনেতা শেখ হাসিনাকে বিশ্ববাসী আজীবনের বিশ্বনেতা হিসেবে স্মরণ রাখবে।

খ্রিষ্টীয় নতুন বছরের প্রথম দিনে দেশবাসীর পক্ষ থেকে বিশ্বনন্দিত, প্রাণের চেয়ে প্রিয় নেতা শেখ হাসিনাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে জানাই অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। সেই সাথে মানবতার জননী বিশ্বনেতা শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

লেখক: সাবেক সিনিয়র সচিব ও বর্তমান কমিশনার, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মতামত বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

শিরোনাম :