‘অভিনন্দন’ সায়েম সোবহান আনভীর

প্রকাশ | ১৬ জানুয়ারি ২০২১, ১১:৪০

ঢাকা টাইমস

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর আজ যা ভাবেন, অন্যরা হয়তো সেটা আগামীকাল চিন্তা করবে! তার এমন চিন্তা-ভাবনায় দূরদর্শিতার পরিচয় পাওয়া যায়।

চতুরতা, গতিশীলতা এবং শিল্পোদ্যোগী গুণের কারণে তিনি প্রায় অসম্ভবকে সম্ভব করার ক্ষমতা রাখেন। অনেকগুলো উদ্যোগ একসময় তার স্বপ্ন ছিল, যোগ্য নেতৃত্বদান দক্ষতার কারণে তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে।

তার প্রগতিশীল, নিরলস, বিচক্ষণতা ও মহানুভব নেতৃত্ব কেবল বসুন্ধরা গ্রুপকে কর্পোরেট বিশ্বে শীর্ষে নিয়ে যায়নি, বরং বাংলাদেশকে আরও নিয়ে গিয়েছে অনন্য পর্যায়ে।

ঠিক তখন আমাদের হৃদয় গর্বে এবং আনন্দে ভরে যায়, যখন সায়েম সোবহান আনভীরকে 'বেস্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২১' প্রদান করা হয়। ঢাকায় অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে ব্যবসা ও বাণিজ্যে তার অনন্য অবদানের জন্য ইন্ডিয়ান ইম্পোর্টার্স চেম্বারস অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (আইআইসিসিআই) তাকে এই পুরস্কার প্রদান করে।

এমন সম্মানজনক পুরষ্কার পাওয়ার জন্য আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাই।

পুরস্কার জেতা অত্যন্ত গৌরবের বিষয়, আর সেটা যদি অন্য কোনো দেশ থেকে পাওয়া হয় তাহলে তো কোনো কথাই নেই। বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এই পুরষ্কার সায়েম সোবহান আনভীরকে যেমনি প্রশংসিত করেছে, ঠিক তেমনি বাংলাদেশকেও নিয়ে গিয়েছে উঁচু পর্যায়ে।

তার বাবা ও বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের পরিচালনায় পরিকল্পিত নগরায়ন, বাণিজ্য, উৎপাদন, ক্রীড়া ও সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে গতিশীলতা এবং ভোক্তাদের সন্তুষ্টি আনতে সায়েম সোবহান আনভীর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

বসুন্ধরা গ্রুপের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে ‘জনগণের জন্য, দেশের জন্য।’ এর মানে হচ্ছে, ব্যবসা শুধু মুনাফা অর্জনের জন্য নয়। জনগণ ও দেশের সেবা করলেও নিজেকে অনন্য পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।

বসুন্ধরা গ্রুপের এমন ঈর্ষণীয় সাফল্যের জন্য সায়েম সোবহান আনভীরের অবদান অনস্বীকার্য। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা এবং মানবিক সেবায় তার অমূল্য অবদানের জন্য তিনি কৃতজ্ঞতা লাভের দাবি রাখেন।

করোনাভাইরাস মহামারী চলাকালীন তার মানবিক ও সামাজিক সেবা উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। পরিশেষে তার সাফল্যমণ্ডিত ও স্বাস্থ্যকর জীবন কামনা করি।

ঢাকা টাইমস/১৬জানুয়ারি/এমএম/একে