প্রতিদিন চুমু খাওয়ার এত গুণ!

প্রকাশ | ১৩ মে ২০২২, ১০:২৪ | আপডেট: ১৩ মে ২০২২, ১১:০২

ফিচার ডেস্ক, ঢাকাটাইমস

নতুন নতুন প্রেমে পড়ে ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে সিনেমা দেখতে বা কোথাও বেড়াতে গিয়ে ঠোঁটে ঠোঁট মেলানোর অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। সেই প্রেম টিকুক আর না টিকুক, প্রথম চুমুর স্বাদ কিন্তু কখনো ভোলার নয়। তবে শুধু প্রেম-ভালোবাসা নিবেদনের ক্ষেত্রেই নয়, শরীর সুস্থ রাখতেও চুমু অত্যন্ত কার্যকরী।

তাই নিয়ম করে প্রতিদিনই সঙ্গী বা সঙ্গীনিকে চুমু খেতে হবে। তার আগে জেনে নিন চুমু খাওয়া শরীরের পক্ষে কেন এতটা স্বাস্থ্যকর।

রক্তচাপ কমায়

চুমু খাওয়ার সময় হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। শিরা ও ধমনীগুলো প্রসারিত হয়ে শরীরে রক্ত সঞ্চালনের হারও বাড়িয়ে দেয়। তাই স্বাভাবিক কারণেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

মানসিক উদ্বেগ কমায়

চুমু খাওয়ার সময় মস্তিষ্কের কর্টিসলের মাত্রা কমে যায়। যা ‘স্ট্রেস হরমোন’ নামে পরিচিত। এর পরিবর্তে অক্সিটোসিন, সেরাটোনিন, ডোপামিন নামক হরমোন বেশি মাত্রায় ক্ষরিত হয়। এই হরমোনগুলো মন, শরীর এবং মস্তিষ্ক ভালো রাখতে সাহায্য করে।

মুখের বাড়তি মেদ ঝরায়

মুখে মেদ জমলে দেখতে মোটেও ভালো লাগে না। সেই মেদ ঝরাতে নানা কসরত করতে হয়। এক্ষেত্রে চুমুই হতে পারে মুশকিল আসান। চুমু খাওয়ার সময় মুখের পেশিগুলো বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। চুমু খেলে প্রতি মিনিটে প্রায় ৮-১৬ ক্যালোরি খরচ হয়। তাই মুখের বাড়তি মেদ ঝরিয়ে ত্বক টানটান রাখতে চুমু খাওয়ায় ভরসা রাখতেই পারেন।

দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষায়

চুমু খেলে দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। চুমু খাওয়ার সময়ে লালারসের ক্ষরণ বৃদ্ধি পায় এবং তাতেই দাঁত, মাড়ি ও মুখের স্বাস্থ্যের সার্বিক উন্নতি ঘটে।

ত্বকে বয়সের ছাপ কমায়

চুমু খেলে মুখে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। ফলে কোলাজেন উৎপাদনের হারও বেড়ে যায়। কাজেই মুখের ত্বক টানটান থাকে। বলিরেখা ঠেকিয়ে রাখা যায়।

(ঢাকাটাইমস/১৩ মে/এএইচ)