মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তবুদ্ধির প্রশ্নে আপসহীন বিবার্তা, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিশিষ্টজনেরা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
 | প্রকাশিত : ০৩ আগস্ট ২০২২, ২০:২১

ডিজিটাল বাংলাদেশে মানুষও এখন অনলাইন সংবাদমাধ্যমে ঝুঁকছেন। অনলাইন গণমাধ্যমগুলো এখন ব্যাপক জনপ্রিয়। এমনই একটা পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজপোর্টাল বিবার্তা২৪ডটনেট। হাঁটি হাঁটি পা পা করে দশক পেরিয়ে এগারোতে পা দিয়েছে এই অনলাইন সংবাদমাধ্যম।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিবার্তা২৪ডটনেটের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজন করা হয় এক অনুষ্ঠানের। রাজধানীর বাংলামোটরস্থ পদ্মা লাইফ টাওয়ারে প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নেন দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্টজনেরা। তারা বিবার্তার সাফল্য কামনা করেন।

বিশিষ্টজনেরা প্রত্যাশা ব্যক্ত করে বলেন, বিবার্তা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন, সৃজনশীলতা, মানবিকতা, সাহসিকতার সমন্বয়ে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। সেই যাত্রা যেন বুকটান চলমান থাকে। তাহলে যতই ক্রান্তিকাল আসুক, সংকট আসুক- মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের মানুষের একটি প্রিয় প্রাঙ্গণ এবং আশ্রয়ে পরিণত হবে বিবার্তা। গণমাধ্যমটি মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তবুদ্ধির প্রশ্নে আপসহীন ভূমিকা রাখছে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেন, কষ্টে অর্জিত স্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে অতীতের মতো ভবিষ্যতেও বিবার্তা২৪ডটনেট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সংবাদপত্র সমাজের দর্পণ। জাতি গঠনে সংবাদপত্রের অপরিসীম ভূমিকা রয়েছে। গণমাধ্যমে সরকারের দুর্বলতা উঠে আসে। এর পাশাপাশি জাতি সরকারের সফলতার কথাও জানতে পারে। আমরা মনে করি, গণমাধ্যমের বস্তুনিষ্ঠ দায়িত্বশীলতা প্রয়োজন। সেই দায়িত্ব বিবার্তা গত দশক বছর ধরে পালন করে আসছে।

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে সামনে রেখে শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি এখনো সোচ্চার। তারা দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র করছে। দেশের বাইরে লন্ডন, আমেরিকা থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। দেশকে এগিয়ে যেতে হলে ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় গণমাধ্যমকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান বলেন, আমি মনে করি, বিবার্তা সৃজনশীলতা, লেখনি, মানবিকতা, সাহসিকতার সমন্বয় করে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে সেই পথে কেউ যেন বাধা হতে না পারে। তাহলে যতই ক্রান্তিকাল আসুক, সংকট আসুক- মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের মানুষের একটি প্রিয় প্রাঙ্গণ এবং আশ্রয়ে পরিণত হবে বিবার্তা। আর সেটির মধ্য দিয়ে আগাতে পারলে আমরা একটি ভিন্নধর্মী সৃজনশীল সাংবাদিকতার পথে হাঁটবো। আগস্ট মাস শোকের মাস। শোককে শক্তিতে পরিণত করতে আমাদের প্রতিজ্ঞা নিতে হবে।

আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক একেএম আফজালুর রহমান বাবু বলেন, সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে সবসময় বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে চেষ্টা করে বিবার্তা। অনলাইন সংবাদমাধ্যম জগতে বড় আসন দখল করে আছে গণমাধ্যমটি। গণমাধ্যম জগতে বিবার্তার অবস্থান অনেক শক্ত। মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রশ্নে আপোসহীন বিবার্তা অতীতের মতো ভবিষ্যতেও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে দেশ-জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে-এই প্রত্যাশা করি।

গাইবান্ধা-১ আসনের জাতীয় পার্টি মনোনীত সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, আমার রাজনীতি শুরু হয়েছে টকশো দিয়ে। আর সাংবাদিকরা আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। অনেকেই বলেন, আমি মিডিয়ার তৈরি।

তিনি আরও বলেন, দেশে মৌলবাদের চর্চা চলছে। কিন্তু প্রগতিশীল চর্চা খুবই কম। প্রগতিশীল চর্চার মেগা প্রজেক্ট জরুরি। এটা রাষ্ট্রীয় নৈতিকতার জন্য প্রয়োজন। নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা এবং সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। কারণ অনেক ভুঁইফোড় গণমাধ্যম হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, বিবার্তার জন্মলগ্ন থেকে আমি এটির সাথে সংশ্লিষ্ট। অনলাইন গণমাধ্যমটির সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসিকে আমি ছাত্রজীবন থেকেই চিনতাম। তিনি সাহসী একজন নারী। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে মনেপ্রাণে ধারণ করেন এবং সে অনুযায়ী কাজ করতে সচেষ্ট থাকেন। তার সম্পাদিত বিবার্তা২৪ ডটনেট কাউকে খুশি করার জন্য নিউজ করে না বরং তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে গণমাধ্যমটি সংবাদ প্রকাশ করে আসছে। আমি এর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. জাহানারা আরজু বলেন, অনলাইন গণমাধ্যম বিবার্তা২৪ডটনেটে অন্যায় ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে। একইসাথে অতি দ্রুত সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে নিউজ করার বিষয়ে গণমাধ্যমটির জুড়ি নেই। বর্তমানে নৈতিক অবক্ষয়ের যে বিষয়গুলো দেখা যাচ্ছে, সেইসব বিষয়েও কাজ করার জন্য গণমাধ্যমটিকে আহ্বান জানাই।

বিবার্তার ১১ বছর উদযাপন অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. সুকোমল বড়ুয়া বলেন, সঙ্কটের মধ্যে দিয়ে বিবার্তা এক দশক পার করে আরেক বছরে পা রেখেছে। এসময়টা কঠিন দায়িত্ব নিয়ে তারা পার করেছে।

তিনি আরও বলেন, আমি প্রত্যাশা করি, বিবার্তা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করবে। কারণ বিএনপিকে বাদ দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করা হলে সেটা একপক্ষ হয়ে যাবে। আর আমাদের কখনো সুযোগ আসলে আমরা আপনাদের পাশে থাকবো।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং আমার পক্ষ থেকে বিবার্তার সম্পাদকসহ সকল কর্মীরা আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। গণমাধ্যম হচ্ছে সমাজের দর্পণ। গণমাধ্যমে সমাজের ছবি ফুঁটে ওঠে।

বিবার্তার সম্পাদক ও সংবাদকর্মীদের অভিনন্দন জানিয়ে বিএনপির প্রচার সম্পাদক ও মিডিয়া সেলের সদস্য সচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেন, এদেশে এখন মতপ্রতাশের স্বাধীনতা অনুপস্থিত। বিবার্তা খুব সাহসিকতায় এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করবে বলে আমি আশা করি। আর আমরা ভবিষ্যতে সুযোগ পেলে আপনাদের পাশে থাকবো।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ-এর মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, বিবার্তা মুক্তিযুদ্ধ ও রাষ্ট্রের পক্ষে কথা বলে। এই এক দশকে অনেক মিডিয়া এসেছে। আবার অনেক ঝরে গেছে। এই সময়ে বিবার্তা টিকে আছে। এটা অনেক বড় বিষয়। কারণ বাণী ইয়াসমিন হাসি আপা বিবার্তাকে নিজের সন্তানের মতো দেখভাল করেন। উনি বিবার্তার জন্য নিজের সর্বোচ্চটা দিয়েছেন।

বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) মফিজুল হক সরকার বলেন, বিবার্তা সত্যের কথা বলে। ন্যায়ের কথা বলে। বিবার্তা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে। বিবার্তার অগ্রযাত্রা আরো সুন্দর হোক। আরো প্রাণময় হোক। বিবার্তা এগিয়ে যাক। আগামীর জন্য অনেক শুভ কামনা।

জাগরণ টিভির প্রধান সম্পাদক এফএম শাহীন ও বিবার্তা২৪ডটনেটের সাহিত্য সম্পাদক সামিনা বিপাশার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, কিশোরগঞ্জের উপাচার্য অধ্যাপক ড. জেড এম পারভেজ সাজ্জাদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আফজাল হোসেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, আওয়ামী লীগের উপ প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সাবেক সাংসদ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভুঁইয়া, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গাজি মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, সহ সভাপতি কাজী শহিদুল্লাহ লিটন, মজিবুর রহমান স্বপন, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত শিকদার, ব্যারিস্টার ফারজানা মাহমুদ, দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক (উপ-সচিব) ড. এম এম মাজেদুল ইসলাম, কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বাবুল, আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ নবী নেওয়াজ, ন্যাপের সাংগঠনিক সম্পাদক মিতা রহমান, এনডিপির মহাসচিব মো. মঞ্জুনর হোসেন ঈসা, বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাবেক সাধারণ সম্পাদক কবির আহমদ খান, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিব, ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব অ্যাড. মোল্লা মোহাম্মদ আবু কাওছার, স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক খায়রুল হোসেন জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক নাফিউল করিম নাফা, গণ যোগাযোগ উপসম্পাদক তানভীর আক্তার শিপন, কেন্দ্রীয় সদস্য আবু জাফর, বাণিজ্য প্রতিদিনের সম্পাদক এ কে এম রাশেদ শাহরিয়ার, আওয়ামী যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আকতার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জেদ্দা পারভীন রিমি, সাংগঠনিক সম্পাদক নাসরিন সুলতানা ঝরা, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক তানিয়া হক শোভা, সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট কুহেলী কুদ্দুস মুক্তি, যুব মহিলা লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য সাবিনা আক্তার তুহিন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওমর শরীফ, ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রিন্স, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ইকবাল হোসেন বাবুল, জাতীয় প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সাংবাদিক শাহনাজ আক্তার পলি প্রমুখ।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিবার্তা২৪ডটনেটের সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিশেষ সহকারী গুলশাহানা ঊর্মি, গৌরব’৭১ এর সভাপতি এসএম মনিরুল ইসলাম মনি, মওলানা দেলাওয়ার হোসেন সাঈফি, আরিফা জেসমিন কনিকা, বাংলা জার্নালের প্রকাশক ও বিবার্তা২৪ডটনেটের বার্তা সম্পাদক হাবিবুর রহমান রোমেল, গৌরব’৭১ এর সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম রুপমসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ২ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী বাণী ইয়াসমিন হাসি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শেষ করে সম্পাদক হিসেবে বিবার্তা২৪ডটনেট প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর হাঁটি হাঁটি পা পা করে ১০ বছর অতিবাহিত করে এগারো বছরে পা দিয়েছে ‘সারাবেলা সব খবর’ স্লোগান ধারণ করা এই অনলাইন গণমাধ্যমটি।

(ঢাকাটাইমস/০৩আগস্ট/ইএস)

সংবাদটি শেয়ার করুন

গণমাধ্যম বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

গণমাধ্যম এর সর্বশেষ

আরআরএফের সভাপতি মিজান, সম্পাদক নিশাত ও দপ্তর সম্পাদক মেহেদী

সাংবাদিক নেতা রমিজ খানের ইন্তেকাল, বিএফইউজের শোক

ঈদের ছুটি না পাওয়া গণমাধ্যমকর্মীদের যথাযথ সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজের

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

নড়াইল জেলা সাংবাদিক ইউনিটি-ঢাকার নতুন কমিটি গঠন

সাংবাদিক মিনার মাহমুদের ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

সাংবাদিক সাব্বিরের ওপর নৃশংস হামলায় ঢাকাস্থ গাজীপুর সাংবাদিক ফোরামের নিন্দা

বাংলানিউজকর্মী মিথুনের ক্যানসার চিকিৎসায় এগিয়ে এলো বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন

আজ ভোরের পাতা সম্পাদকের পিতার চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী

সাংবাদিক মোহসিন কবিরকে মারধরের ঘটনায় ডিআরইউর প্রতিবাদ

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :