আখাউড়ায় ইমিগ্রেশন অফিসে এসি, পর্যটকদের স্বস্তি
প্রকাশ | ০৭ আগস্ট ২০২২, ২১:৪১
ছোট্ট রুমে ঠাঁসাঠাঁসি পর্যটক। ভ্যাপসা গরমে জান বের হওয়ার উপক্রম। সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয় নারী ও শিশুদের। তারপরও দিনের পর দিন কষ্ট করে ইমিগ্রেশনের কাজ সাড়তে হয় আখাউড়া চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে গমনকারী পর্যটকদের। শুধু পর্যটকদের কষ্ট নয়, ইমিগ্রেশন অফিসে সেবাদানকারী কর্মকর্তারাও গরমে হাঁপিয়ে উঠেন।
তবে এবার যাত্রীদের দীর্ঘদিনের এ দুর্ভোগ কিছুটা হলেও লাঘব হতে চলেছে। ইমিগ্রেশন অফিসে লাগানো হয়েছে এসি। এতে যাত্রী ও ইমিগ্রেশন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা স্বস্তিবোধ করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আখাউড়া চেকপোস্ট দিয়ে প্রতিদিন সহস্রাধিক পর্যটক ভারত ও বাংলাদেশে যাতায়াত করেন। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এ বন্দরের ইমিগ্রেশন অফিস কক্ষটি খুবই ছোট। পর্যটকরা গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে কার্যক্রম শেষ করতে হয়। এতে যাত্রীদের খুব কষ্ট হয়। তার মধ্যে গরম থাকলে সেই কষ্ট আরও বেড়ে যায়।
যাত্রীদের এ দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে ইমিগ্রেশন অফিসে সাড়ে তিন টনের ২টি এসি লাগানো হয়েছে। এসি দুটি ত্রিপুরায় নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার দিয়েছেন বলে ইমিগ্রেশন অফিস সূত্রে জানা গেছে।
আখাউড়া রাধানগর এলাকার বাসিন্দা সৌমিত্র সাহা বলেন, ইমিগ্রেশন অফিসে এসি লাগানোয় যাত্রীদের সুবিধা হয়েছে। ছোট্ট রুমে খুব কষ্ট হতো। এখনও কিছুটা আরাম পাওয়া যাবে।
আখাউড়া ইমিগ্রেশন পুলিশের ইনচার্জ স্বপন চন্দ্র দাস বলেন, ইমিগ্রেশন অফিসে দুটি এসি লাগানো হয়েছে। এতে পর্যকটকেরা গরমের তীব্রতা থেকে কিছুটা হলেও আরাম পাবেন।
(ঢাকাটাইমস/০৭আগস্ট/এলএ)