পি কে হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে ১০ ব্যাংক কর্মকর্তার সাক্ষ্য

প্রকাশ | ২৩ নভেম্বর ২০২২, ২১:২৭

আদালত প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
ভারতে গ্রেপ্তার পি কে হালদার

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের মামলায় গ্লোবাল ইসলামী (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল) ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে ব্যাংক এশিয়ার ১০ কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।

সাক্ষীরা হলেন-ব্যাংক এশিয়ার এভিপি মো. নাসির উদ্দিন, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মনজুরুল হক, এভিপি নাইমুর রহমান, এফএভিপি আসিফুজ্জামান খান, এফভিপি মাসুদুর রহমান, সিনিয়র অফিসার সালমান এফএভিপি গোলাম রাব্বানী, এফভিপি সৈয়দ আসাদ আহমেদ, এভিপি সুজায়েত খান মাহতাব ও ভিপি শেখ মুনীরুল হাকিম।

বুধবার ঢাকার দশ নম্বর বিশেষ জজ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এ সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। বিচারক এদিন সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আগামী ৩০ নভেম্বর পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ ধার্য করেছেন।

রাষ্ট্রপক্ষের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মাহবুবুল হাসান এসব তথ্য জানান।

সাক্ষ্য গ্রহণের সময় কারাগারে থাকা চার আসামি অবন্তিকা বড়াল, শংখ বেপারী, সুকুমার মৃধা ও অনিন্দিতা মৃধাকে আদালতে হাজির করা হয়। এছাড়া পিকে হালদারসহ ১০ আসামি পলাতক রয়েছেন। বাকি পলাতকরা হলেন- পিকে হালদারের মা লিলাবতী হালদার, পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রিতিশ কুমার হালদার, রাজিব সোম, সুব্রত দাস, অনঙ্গ মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি।

২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি পি কে হালদারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা দায়ের করে দুদক। এজাহারে বলা হয়, পিকে হালদার বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা ও অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ২৭৪ কোটি ৯১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৫৫ টাকার অবৈধ সম্পদ নিজ দখলে রেখেছেন। এছাড়া ওই অর্থ আড়াল করতে বিদেশে পাচার করে মানি লন্ডারিং আইনেও অপরাধ করেন।

ঢাকাটাইমস/২৩নভেম্বর/ইএস