স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিশ্বায়নের পাল্লায় ছাত্রলীগের স্মার্ট রাজনীতি

প্রকাশ | ২১ মার্চ ২০২৩, ১৭:২৫ | আপডেট: ২১ মার্চ ২০২৩, ১৭:৩১

আশিকুর রহমান অমি

সমতার বিশ্ব কিংবা অধুনা সাংস্কৃতিক জাগরণের সময়ে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ এগিয়েছে সমুদ্রসম পথ। শিল্প বিপ্লব কিংবা পুঁথিগত বিদ্যায় যখন বিশ্বে এসেছে যুগান্তকারী পরিবর্তন সে সময়ে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। কৃষি থেকে শিল্পে নির্ভর কিংবা প্রযুক্তি ভিত্তিক অর্থনৈতিক কাঠামোয় বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন বর্তমান সময়ে বহির্বিশ্বে বিস্ময়ের কারণ হয়েছে।

ভারতীয় উপমহাদেশের বিভক্তি থেকে শুরু করে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম সকল ক্ষেত্রেই ছাত্রদের বলিষ্ঠ ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য। সাধারণ মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার আদায় থেকে শুরু করে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় পটভূমি রচনায় ছাত্র আন্দোলনের ভূমিকা ওতোপ্রোতোভাবে জড়িয়ে রয়েছে। আর ছাত্র আন্দোলনের অতীত গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের দিকে আলোকপাত করলে ছাত্রলীগের সোনালী ইতিহাসের বিপরীতে কোন জুড়ি মেলা ভাড়।

নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত যেখানে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্র রাজনীতির যেটুকুন লেশমাত্র  আবহমান ধারা জিইয়ে ছিল তা নব্বই দশক পরবর্তী সময়ে এসে খেই হারিয়েছে। উগ্র মৌলবাদ, ফ্যাসিবাদ, সন্ত্রাসবাদের উত্থানে অংশীজন হতে ছাত্রদের উদ্বুদ্ধ করা থেকে শুরু করে ছাত্রদের হাতে কলমের বিপরীতে বিপথগামী বিএনপি জামায়াত গোষ্ঠী তুলে দিয়েছিল অস্ত্র।

সময় গড়িয়েছে একইসাথে এই ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশকে পেরোতে হয়েছে বহু বন্ধুর পথের যাত্রা। জাতির পিতার হত্যা, অভ্যুত্থান, পাল্টা অভ্যুত্থান, সামরিক শাসনের দীর্ঘসূত্রতায় এদেশের অর্জনে লেগেছে অসংখ্য কলংকের তিলক। নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত যেখানে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্র রাজনীতির যেটুকুন লেশমাত্র  আবহমান ধারা জিইয়ে ছিল তা নব্বই দশক পরবর্তী সময়ে এসে খেই হারিয়েছে। উগ্র মৌলবাদ, ফ্যাসিবাদ, সন্ত্রাসবাদের উত্থানে অংশীজন হতে ছাত্রদের উদ্বুদ্ধ করা থেকে শুরু করে ছাত্রদের হাতে কলমের বিপরীতে বিপথগামী বিএনপি জামায়াত গোষ্ঠী তুলে দিয়েছিল অস্ত্র।

তবে সে যুগের অবসান হয়েছে। দীর্ঘ ১ যুগেরও অধিক সময় ধরে বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতি তার অতীত সোনালী গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে আবারও হাতছানি দিয়ে ডাকছে। ছাত্ররা কলম হাতে কখনও লেখকের ভূমিকায়, মাইক্রোফোন হাতে কখনও বাগ্মীতার পরিচায়ক হয়ে তো কখনও বিতর্কের তুমুল ঝড়ে দেশের প্রাসঙ্গিক ও অপ্রাসঙ্গিক বিষয়াবলি নিয়ে নিজেদের মতামত আদান প্রদান করছে। নব্বইয়ের দশকে যে ছাত্র সংসদ যুগের অবসান হয়েছিল দীর্ঘ ২৭ বছর পরে আবারও প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে সেই স্বর্ণালী সন্ধিক্ষণের যুগপৎ সৃষ্টি হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা এখন দেশের পলিসি, উদ্ভাবন, শিক্ষা, সংস্কৃতি, শিল্প কিংবা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সংশ্লিষ্ট বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ছাত্র রাজনীতির এই কাঠামোগত পরিবর্তনের মূলে যে সাহস তার ইতিবৃত্ত কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা। তিনি শিক্ষার্থীদের প্রগতিশীল ভাবধারায় চর্চা অবিরতভাবে করে যাবার নির্দেশ দিয়েছেন। বিগত সময়ের অন্যায্য প্রথাগুলো ভেঙে নতুন সময়ের যাত্রায় ক্ষমতাসীন দল কখনোই ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পক্ষে রায় দেয়নি। কিন্তু এক্ষেত্রে দেশরত্ন শেখ হাসিনা অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে ছাত্র রাজনীতিকে করতে চেয়েছেন বৈশ্বিকীকরণ। সেখানেই তাঁর মুনশিয়ানা প্রমাণিত হয়েছে। ফলাফল,ছাত্রলীগ প্যানেলের ২৫ জনের মাঝে ২৩ জনই সংখ্যাগরিষ্ঠতায় বিজয়ী।

শিক্ষার্থীরা এখন দেশের পলিসি, উদ্ভাবন, শিক্ষা, সংস্কৃতি, শিল্প কিংবা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সংশ্লিষ্ট বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ছাত্র রাজনীতির এই কাঠামোগত পরিবর্তনের মূলে যে সাহস তার ইতিবৃত্ত কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা। তিনি শিক্ষার্থীদের প্রগতিশীল ভাবধারায় চর্চা অবিরতভাবে করে যাবার নির্দেশ দিয়েছেন।

জনপ্রিয়তা, উদ্ভাবন, সৃজনশীলতা,একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, অটোমেশন যুগ, মেশিনারি টেকনোলজি ভিত্তিক শ্রমবাজার অর্থনীতির মতো বিষয় ভিত্তিক প্লাটফর্মের জন্য শুধু মেধা অন্বেষণই নয়, মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতায় ছাত্রলীগের বর্তমান কর্মসূচি ছাত্র রাজনীতির পালে দিচ্ছে নতুন হাওয়া। একদিকে কৃষকের আবাদি জমি চাষ, ধান মাড়াই তো অন্যদিকে স্মার্ট ক্যাশলেস সোসাইটি বিনির্মাণে প্রযুক্তি ভিত্তিক প্রশিক্ষণ কর্মশালা চালিয়ে যাচ্ছে বর্তমানে উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মাঠ পর্যায়ের দায়িত্বগত বিষয়গুলো কেন্দ্রীভূত না করে বরং দায়িত্ব বন্টন ও বিকেন্দ্রীকরণের উপর গুরুত্ব আরোপ করছেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায় এ বিষয়টিকে ‘checks & Balances’ এর সঙ্গে অনায়াসেই তুলনা করা যায়। কেননা ছাত্রলীগ এখন বলছে যে, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদকে কার্যকর করা হবে। তার মানে এই যে, প্রত্যেকেরই নির্দিষ্ট করে কিছু নির্ধারিত সংগঠন ভিত্তিক কাজ থাকবে যা দলগতভাবে বাস্তবায়ন করা হবে। আর বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে বহির্বিশ্বের ছাত্র সংগঠন গুলোর সাথে পাল্লা দিতে গেলে দেখা যাবে সমসাময়িক বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতির জন্য এটিই সবচেয়ে বেশি প্রাসঙ্গিক। যেখানে শুধু শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নয় জনসাধারণও তাদের আস্থার ঠিকানা হিসেবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দ্বারস্থ হবে।

বর্তমান সময়ে মেশিন টেকনোলজি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সির সাথে সামঞ্জস্যতা বজায় রাখতে ছাত্রলীগ ঐতিহাসিক কার্জন হলে রোবটিক্স ক্যাম্পেইনেরও আয়োজন করেছে। আবার পাশাপাশি দক্ষ কারিগর ও নাগরিক বিনির্মাণে ‘শেখ হাসিনা শিক্ষা বৃত্তি’ থেকে শুরু করে নানামুখী মেধা বৃত্তির মাধ্যমে অস্বচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের অর্থ সহায়তার মাধ্যমে দেশে শিক্ষার পরিবেশে প্রাণ সঞ্চার করছে। আগামীর ক্যাশলেস সোসাইটির জন্য পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে ছাত্রলীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সেলের পক্ষ থেকে বিটকয়েন টেকনোলজি,  ব্লকচেইন টেকনোলজি নিয়ে দেশসেরা আইটি স্পেশালিষ্ট দ্বারা প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পেইনের আয়োজনও করেছে। আবার মানবিকতায় পঞ্চমুখ ছাত্রলীগ এই তীব্র শীতে শীতার্তদের মাঝে দিয়েছে শীতবস্ত্র ও উষ্ণতার অবয়ব।

কদিকে কৃষকের আবাদি জমি চাষ, ধান মাড়াই তো অন্যদিকে স্মার্ট ক্যাশলেস সোসাইটি বিনির্মাণে প্রযুক্তি ভিত্তিক প্রশিক্ষণ কর্মশালা চালিয়ে যাচ্ছে বর্তমানে উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

শিক্ষার্থীদের মেধার উৎকর্ষতা বৃদ্ধিতে করেছে ‘বঙ্গমাতা’কে নিয়ে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা। চিকিৎসায় আরও বেশি স্বনির্ভরতা অর্জনে উদগ্রীব হওয়ার জন্য স্বপ্রত্যয়ী বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নিজেদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে করেছে ‘স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি’। শিল্পের অবদানে প্রতিবছর চারুকলায় ছাত্রলীগের উদ্যোগে, নান্দনিক চারুশিল্পী মেলা থেকে শুরু করে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজনেও অনবদ্য ভূমিকায় দেশের ও বহির্বিশ্বের শিল্পীদের নজর কাড়ছে উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

সাহিত্য চর্চার আতুড়ঘর হিসেবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে আখ্যায়িত করলেও বুঝি কমই বলা হবে কেননা বাংলাদেশের খ্যাতনামা লেখক, কলামিস্ট, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবীরা এক সময়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগেরই কর্মী সমর্থক ছিলেন এবং এখন যারা ছাত্রলীগে থেকে সাহিত্য চর্চা করছেন তারাও ভবিষ্যতে এদেশের রূপকথার যাত্রায় অগ্রণী ভূমিকায় পথ পাড়ি দেবার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

সেই ধারায় বলতে গেলে প্রতি বছর বাংলাদেশ ছাত্রলীগ তাদের নিয়মিত প্রকাশনা ‘মাতৃভূমি’ শীর্ষক গ্রন্থ প্রকাশ করে। যার মোড়ক খোদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা কর্তৃক উন্মোচিত হয়। বাঙালি লোকজ সংস্কৃতির আবহমান ভাবধারা অক্ষুন্ন রাখতে ছাত্রলীগ নিয়মিত লোকসঙ্গীত উৎসব, বাউল গান ও আধুনিক সঙ্গীত উৎসব ও কনসার্টের আয়োজন করছে যা বিস্তৃত হয়েছে দেশের কেন্দ্র থেকে লোকালয় এবং মফস্বলের বিভিন্ন প্রান্তে।

বস্তুত, আমাদের মানবাধিকার সংশ্লিষ্ট যে ৫ টি মূল স্তম্ভ রয়েছে তার সবকটি কিন্তু বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একটি ছাত্র সংগঠন হয়ে দেশপ্রেমের তাগিদে পূরণ করা পূর্বক অন্যান্য লক্ষ্যমাত্রাও অতিক্রান্ত করছে। শিক্ষা, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান ও চিকিৎসার বিষয়গুলো ইতোমধ্যেই উপরে উল্লেখ করা হয়েছে। পাশাপাশি একটি দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিষয়ভিত্তিক চর্চাগুলো এদেশে স্বদেশী জাতীয়তাবোধ ও অসাম্প্রদায়িকতা বোধের জাগরণে ছাত্রলীগের হাত ধরেই ভূমিকা রেখে যাচ্ছে।টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার সকল স্তম্ভগুলো অর্জনেও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ তাদের কর্মসূচি হাতে নিয়েছে এবং এ লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।

বর্তমান সময়ে মেশিন টেকনোলজি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সির সাথে সামঞ্জস্যতা বজায় রাখতে ছাত্রলীগ ঐতিহাসিক কার্জন হলে রোবটিক্স ক্যাম্পেইনেরও আয়োজন করেছে। আবার পাশাপাশি দক্ষ কারিগর ও নাগরিক বিনির্মাণে ‘শেখ হাসিনা শিক্ষা বৃত্তি’ থেকে শুরু করে নানামুখী মেধা বৃত্তির মাধ্যমে অস্বচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের অর্থ সহায়তার মাধ্যমে দেশে শিক্ষার পরিবেশে প্রাণ সঞ্চার করছে।

একুশ শতকে ছাত্র রাজনীতির পট পরিবর্তনে যেমন সুদক্ষ, প্রাজ্ঞ ও স্মার্ট নেতৃত্ব প্রয়োজন সেরকম নেতৃত্ব তৈরিতে কাজ করা পূর্বক আগামীতে বাংলাদেশে স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট সোসাইটি ও স্মার্ট গভর্মেন্টের আদলে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ইতোমধ্যেই ছাত্রলীগ পুরো দেশে তাদের রোডম্যাপ তৈরি করেছে। দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে অর্থনৈতিক গতি প্রকৃতিতে ছাত্ররা কিরূপ ভূমিকা রাখবে তা স্মার্ট ইকোনমির ভাবধারায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে স্মার্ট ই-সোসাইটির ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম সম্পর্কে সমাজ সচেতন মানুষকে অবগত করা কিংবা দেশের সরকার রাষ্ট্র পরিচালনায় কোন প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে যাচ্ছে সে বিষয়ে স্মার্ট গভর্মেন্টের ধারণা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষকে অবগত করতে উদ্যোগ নিয়েছে ছাত্রলীগ।

এমনকি দেশ পরিচালনায় সরকারকে সহায়তায় নাগরিকদের অবস্থান কি হবে সে বিষয়ে স্মার্ট সিটিজেনের ধারণা সম্পর্কেও কাজ করছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ছাত্র রাজনীতির কলুষ আর আঁধারের বোটা থেকে আলোর অন্বেষণে নাগরিক জাগরণে বর্তমান সময়ের ছাত্রলীগ পূর্বের চেয়েও অনেক বেশি জাগতিক হয়ে নিজেদের অস্তিত্বের জানান দিচ্ছে। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে, সময়ের সাথে আবর্তিত হয়ে আরও বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠুক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

লেখক - সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ।

(ঢাকাটাইমস/২১মার্চ/এসএটি)