ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ই-ক্যাবের আলোচনা
প্রকাশ | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২২:৫৪ | আপডেট: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩:০১
ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের দোসরদের হাত থেকে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশকে (ই-ক্যাব) মুক্ত এবং সংস্কারের লক্ষ্যে বৈষম্যবিরোধী ই-ক্যাব আন্দোলন করে আসছে। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে ই-ক্যাবের নির্বাহী কমিটির সভাপতি শমী কায়সারসহ ১০ সদস্য পদত্যাগ করেছে। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে সংকট নিরসনে আলোচনার জন্য চা-চক্রের আয়োজন করে বৈষম্যবিরোধী ই-ক্যাব।
অনলাইন মার্কেটপ্লেস নগদহাটের কার্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ই-ক্যাবের সমন্বয়ক মইনুল হোসেনের সঞ্চালনায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ই-ক্যাবের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন ই-ক্যাবের ফাউন্ডার ও ১নং মেম্বার মীর শাহেদ আলী, ফাউন্ডিং ফাইন্যান্স সেক্রেটারি নাজনীন নাহার, নগদহাটের সিইও ইসরাফিল মোল্লা, ই-ক্যাব ইয়ুথ ফোরামের সাবেক প্রেসিডেন্ট তাসদিখ হাবিব, পেন্টাগন গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অন্তু করিম, বিক্রয়বাজারের সিইও নুরুন্নবী হাসান প্রমুখ।
আলোচকবৃন্দ সংকট নিরসনে প্রশাসকের বিকল্প হিসেবে একটি অন্তর্বর্তীকালীন কমিটি দেয়ার পক্ষে মতামত দেন। এছাড়া বিগত ছয় বছরের নিরপেক্ষ অডিট করে দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া এবং ভোটার তালিকা সংশোধন করে দ্রুত সময়ের মধ্যে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজন করার বিষয়ে দাবি জানান।
বৈষম্যবিরোধী ই-ক্যাবের সংস্কার প্রস্তাবনা তুলে ধরেন সমন্বয়ক মুহাম্মাদ ইসমাইল হুসাইন। অনুষ্ঠানে সমন্বয়কদের মধ্যে আরো উপস্তিত ছিলেন আনোয়ার সাদাৎ, জিএম ফারুক হোসেন, ওয়াহিদুজ্জামান সাদি, মাহাদি হাসান, রাকিবুল ইসলাম খান।
ঢাকাটাইমস/০৪সেপ্টেম্বর/ইএস