সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে একমঞ্চে ওঠছে জামায়াত!

জাহিদ বিপ্লব, ঢাকা টাইমস
| আপডেট : ২৫ মে ২০২৪, ১৩:৩৩ | প্রকাশিত : ২৫ মে ২০২৪, ০৯:৩৯

সরকারবিরোধী আন্দোলনের ফসল ঘরে আনতে না পারা বিএনপি জোট এখন কার্যত সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের দিকে মনোনিবেশ করলেও পাশাপাশি আগামীদিনের কর্মসূচি নিয়েও তৈরি করছে ছকএ লক্ষ্যে ১২ মে থেকে সমমনা জোটগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠকে মিলিত হচ্ছে বিএনপি

বৈঠক সূত্র জানায়, এসব বৈঠকে জামায়াতে ইসলামীকে আগামীদিনের সরকারবিরোধী আন্দোলনে একই মঞ্চে আনার জন্য মত দেন জোটের সিংহভাগ শীর্ষ নেতাএসব প্রস্তাবে বিএনপিও ইতিবাচক বলে দাবি করেছেন জোট নেতারা

বৃহস্পতিবার পর্যন্ত পাঁচ দিনে গণতন্ত্র মঞ্চ, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), গণফোরাম ও পিপলস পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ (নুর), গণঅধিকার পরিষদ (রেজা), বাংলাদেশ লেবার পার্টি (ইরান), এনডিএম, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারাএসব বৈঠকে আগামীদিনের করণীয় সম্পর্কে আলোচনা হলেও বিগত আন্দোলনে ব্যর্থতা নিয়েও আলোকপাত করা হয়এসব বৈঠকে সমমনা দলগুলো আন্দোলনে জামায়াতকে সরাসরি সম্পৃক্ত না করাকে আন্দোলনে ব্যর্থতার অন্যতম কারণ বলে অবহিত করেন

সূত্র জানায়, এসব ধারাবাহিক বৈঠকে গণতন্ত্র মঞ্চ ছাড়া অন্য সব শরিকরা আগামী আন্দোলনে জামায়াতকে সরাসরি পাশে থাকার যৌক্তিকতা তুলে ধরেনগণতন্ত্র মঞ্চ আগে জামায়াত ইস্যুতে সরাসরি বিরোধিতা করলেও এবারের বৈঠকে ছিল নীরব

বিশেষ করে জামায়াতের সঙ্গে ২০ দলীয় জোটে দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকা দলগুলো চায় বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে জামায়াতে ইসলামীকে যুক্ত করে সামনের কর্মসূচি গ্রহণ করতেসমমনা, ১২ দলীয় জোট, এলডিপিসহ বেশ কয়েকটি দলের বক্তব্য- অতীতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগও জামায়াতকে নিয়ে আন্দোলন করেছিলতাহলে জামায়াতকে নিয়ে বিএনপি আন্দোলন করলে দোষ কোথায়? তাই আন্দোলনের নতুন কর্মপরিকল্পনায় জামায়াতকে রাখতে বিএনপিকে চাপ দিয়েছে সমমনারা

জামায়াতে ইসলামীকে বিএনপি জোটে সরাসরি সম্পৃক্ত করার যুক্তি হিসেবে জোট নেতারা বলছেন, শুধুমাত্র ভারতকে খুশি রাখার জন্য জামায়াতকে এত বছর দূরে রাখা হয়েছিলকিন্তু সে ভারত তো জামায়াতকে এড়িয়ে চলার পরও বিএনপিকে সমর্থন দেয়নিভারতের সরাসরি সহযোগিতাতেই আওয়ামী লীগ দেশে একাধিকবার একতরফা নির্বাচন করেছেবরং জামায়াত যদি আমাদের সঙ্গে রাজপথে সরাসরি সম্পৃক্ত থাকতো তাহলে আন্দোলনের পরিবেশ আরও কঠোর হতে পারতো

এই বৈঠকগুলোর লক্ষ্য মূলত বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো যে সক্রিয় এবং এক সঙ্গে আছে, জনগণের কাছে সে বার্তা দেওয়াসেই সঙ্গে বিরোধী দলগুলো আবার রাজপথে কীভাবে একত্র হবে সেই প্রক্রিয়া এবং কর্মসূচি ঠিক করাসরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত ৩৯টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠকে জামায়াত প্রসঙ্গটি উঠে আসেবৈঠকে যুগপৎ নেতাদের ভোট বর্জনকারী সব রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ বৃহৎ প্ল্যাটফর্মগঠনসহ যুগপৎ আন্দোলনে থাকা মিত্রদের দুটি প্রস্তাব দেয় বিএনপি

অবশ্য জামায়াত প্রসঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের এক শীর্ষনেতা ঢাকা টাইমসকে বলেন, নিজস্ব প্ল্যাটফর্মে দলগুলো যে যার মতো করে আন্দোলন করছে; এই সমীকরণটাই ভালোজামায়াতকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে বিভাজন বাড়বেসে কারণে অন্তরালে জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করলেও যুগপৎ আন্দোলনে যেন দলটিকে যুক্ত করা না হয়তার মতে নির্বাচনের আগে কঠিন সময়ের আন্দোলনে রাজপথ দখলে নেওয়ার মতো জামায়াত সে ধরনের কোনো তৎপরতা দেখায়নিতাই জামায়াত ঐক্যে এলেই যে সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামবে, তা বিশ্বাস করা কঠিন

সূত্র বলছে, আপাতত প্রকাশ্যে না পারলেও অন্তরালে জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক দৃঢ় রেখেই চলবে বিএনপিএরই মধ্যে দলটির পক্ষ থেকে আলাদা ফর্মে সরকারবিরোধী নতুন কর্মসূচি প্রণয়নের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে জামায়াতকেএ কর্মসূচি আলাদাভাবে পালন করলেও তাতে বিএনপির পূর্ণ সমন্বয় থাকবেএদিকে আগামীতে দল দুটির সম্পর্ক জোট গঠন পর্যন্ত যাবে কি না তা নিয়ে এখনই কিছু পরিষ্কার না করলেও এ সম্পর্ক যেকোনো সময় নতুন মোড় নিতে পারে; এমন সম্ভাবনাকেও উড়িয়ে দিচ্ছেন না বিএনপির নেতারা

তবে বিএনপির একটি সূত্রের দাবি, সরকার পতনের অভিন্ন দাবিতে এতদিন ভিন্ন ভিন্ন প্ল্যাটফর্মে থাকলেও খুব দ্রুত একমঞ্চে ওঠবে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীদুই যুগের বেশি সময়ের রাজনৈতিক মিত্র জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কে যে ছেদ পড়েছিল, তার ইতি ঘটতে যাচ্ছেউভয় দলের মান-অভিমানের বরফ গলতে শুরু করেছেদুপক্ষের অব্যাহত যোগাযোগে দূরত্ব অনেকটাই কমেছে

বিএনপির সিনিয়র নেতাদের ভাষ্য- ২০১৪ সালের আগে-পরে সারা বিশ্বকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ যেভাবে জামায়াতের নামে জুজুর ভয় দেখিয়েছে; দেশের অভ্যন্তরে কিংবা বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সেই পরিস্থিতি এখন আর নেইতাইতো পুরোনো সম্পর্ককে নতুন করে ঝালিয়ে নিতে গেল রমজান মাসের ইফতার পার্টিতে দল দুটির গুরত্বপূর্ণ নেতাদের হাসিমুখের উপস্থিতি দেখা গেছেএকই সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ও ব্যক্ত করেছেন তারা

গত ১৮ মে শনিবার নিজ দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতকে নিয়ে আন্দোলনে বিরোধিতাকারীদের বিরুদ্ধেই কথা বলেছেন লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি অলি আহমেদসাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অলি আহমেদ বলেন, ‘হাল চাষের জন্য ন্যূনতম হলেও গরু দরকার হয়ছাগল দিয়ে চাষ হয় নাআমরা তো দেখেছি গত ১০-২০ বছরে কী অর্জিত হয়েছেসুতরাং এখন কী প্রয়োজন (জামায়াতের দিকে ইঙ্গিত করে), সেটা আপনিও বোঝেন, আমরাও বুঝি

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ঢাকা টাইমসকে বলেন, ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম করলে আন্দোলনের জন্য ভালো হবেতবে সেটা করার আগে একটা বিষয় বিশ্লেষণ করতে হবে- আমাদের যে যুগপৎ আন্দোলন চলছে, এর প্রতি আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি কী এবং দেশের মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি কীসেটাও বিবেচনা করা দরকার

এ বিষয়ে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না ঢাকা টাইমসকে বলেন, ইসলামী দলগুলো মাঝে মধ্যে সরব হলেও রাজনৈতিক গুরত্বপূর্ণ ইস্যুতে রাজপথে এখনো কার্যকরভাবে সক্রিয় নয়আমাদের মধ্যে কেউ কেউ যেন শপথ করে বসে আছেন- জামায়াত থাকলে হবে না’। ব্যাপারটা বর্তমান প্রেক্ষাপটের সঙ্গে মোটেও যায় নাঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে জামায়াত সঙ্গী হলে আমিতো দোষের কিছুই দেখছি না

এদিকে জামায়াতে ইসলামীও একমঞ্চে আন্দোলন করার বিষয়ে আগ্রহীবিএনপির মিত্রদের প্রস্তাব ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন জামায়াতের শীর্ষ নেতারাসম্প্রতি জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের একাধিক বৈঠকে দেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করেন দলটির নীতিনির্ধারকরাএসব বৈঠকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার বিষয়ে তাগিদ দেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমানসর্বশেষ সরকার পতনের লক্ষ্যে যুগপৎ আন্দোলনকে ইতিবাচক ভাবলেও এখন বৃহত্তর স্বার্থে সবকিছু বিবেচনা করেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন জামায়াতের নীতিনির্ধারকরা

এ বিষয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেন, নতুন নির্বাচন ও সরকার পতনের নতুন আন্দোলনে বিএনপিসহ সব বিরোধী দল যেকোনো এক ব্যানারে একমঞ্চে মিলিত হবোসম্মিলিত আন্দোলনের মাধ্যমেই এই সরকারের পতন নিশ্চিত হবেতিনি বলেন, আমরা নিজেদের মতো করে আন্দোলনের কর্মসূচি প্রণয়ন করছি; বিএনপির সঙ্গে অবশ্যই সমন্বয় থাকবে

জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বৃহস্পতিবার ঢাকা টাইমসকে বলেন, বিভিন্ন দল ও জোটের রাজনৈতিক বা আদর্শিক ভিন্ন ভিন্ন মত থাকতে পারেতা সত্ত্বেও একই ইস্যুতে পরিচালিত আন্দোলনে দলগুলোর ঐকমত্য ও সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি আন্দোলনের সফলতার জন্য খুবই প্রয়োজনতিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী সবসময় দেশ ও জাতি গঠনে অর্থবহ বৃহত্তর ঐক্য ও সংহতিকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেবিভেদ ও সংকীর্ণতা দূর করে ভবিষ্যতের পরিস্থিতি ও সময় হয়তো দেশবাসীকে সেদিকেই নিয়ে যাবে

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান ঢাকা টাইমসকে বলেন, নিয়মতান্ত্রিক শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যারা বিশ্বাস করে, যারা মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে তাদের সবার সঙ্গেই আমরা এক সঙ্গে রাজনীতি করি এবং করবদলটির স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, জামায়াত তো বিএনপির মতোই আন্দোলন করে আসছেএর বাইরে আর কিছু হলে সেটা ভবিষ্যতে জানতে পারবেন

বিএনপি-জামায়াতের সম্পর্কের স্পষ্ট দূরত্ব তৈরি হয় ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেএকাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে দণ্ডিত জামায়াতের একাধিক শীর্ষ নেতার ফাঁসি এবং কারাবন্দি অবস্থায় মৃত্যু হলেও তখন কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি বিএনপিমূলত ২০১৮ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর থেকে দল দুটির মধ্যে সম্পর্ক ফিকে হতে শুরু করেএক পর্যায়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট থেকেই সরে আসে জামায়াতকেননা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় ঐক্য ফ্রন্টনামে নতুন জোট গঠন হলে সেখানে ছিল না জামায়াতফলে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব আরও স্পষ্ট হয়এমনকি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০ দলীয় জোট ভেঙে দিয়ে সমমনা মিত্র দলগুলো নিয়ে যুগপৎ কর্মসূচি পালন করে বিএনপিকিন্তু বিএনপি যুগপৎ আন্দোলন ও এর কর্মসূচি নিয়েও জামায়াতের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করায় ক্ষুব্ধ হয় ধর্মভিত্তিক দলটিতবু যুগপৎ আন্দোলনের শুরুর দিকের দুটি কর্মসূচিতে জামায়াতের ব্যাপক অংশগ্রহণ ছিলএরপর আর কোনো কর্মসূচিতে অংশ না নিয়ে নিজস্বভাবে কর্মসূচি পালন করেছে দলটিআন্দোলন চলাকালেই জামায়াতের আমিরকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় বিএনপি বিবৃতি না দেওয়ায় জামায়াত আন্দোলন থেকে সরে যায়সেই থেকে দল দুটি অভিন্ন দাবিতে পৃথক অবস্থানে রয়েছেযদিও ২০২৩ সালের ১৪ আগস্ট আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুতে বিএনপি দলীয়ভাবে শোক জানায়কিন্তু সেই শোকবার্তায় সাঈদীর রাজনৈতিক পরিচয় উল্লেখ করেনি দলটি

২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায় এবং ২৪ ডিসেম্বর ঢাকার বাইরে যুগপৎ আন্দোলনে নিজেদের অবস্থান জানান দেয় জামায়াতসেদিন ঢাকার মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়যুগপৎ কর্মসূচির শুরুতে বিএনপির পাশাপাশি জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরাও পুলিশের লাঠিপেটার শিকার হনঅনেকের নামে মামলা হয়েছে এবং গ্রেপ্তারও হনজামায়াতের আমিরকে গ্রেপ্তার করা হলেও বিএনপি কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নিতাতেও ক্ষুব্ধ হয় জামায়াতফলে বিএনপির নেতৃত্বের প্রতি ক্ষোভএবং অভিমানথেকেই জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হয়

জামায়াত আমির গ্রেপ্তার

২০২২ সালের ১২ ডিসেম্বর জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানকে গ্রেপ্তার এবং ৩০ ডিসেম্বর যুগপতের গণমিছিল করতে গিয়ে মালিবাগে জামায়াতের শতাধিক নেতাকর্মী গ্রেপ্তার ও আহত হনএ নিয়ে বিএনপি কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নিএসব বিষয়ে জামায়াতের শীর্ষ পর্যায়ে ব্যাপক সমালোচনা ও ক্ষোভের জন্ম দেয়কার্যত এর পরই জামায়াত সিদ্ধান্ত নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচিগুলোতে অংশ নেয়নিতবে নিজস্ব আঙ্গিকে কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে বিএনপির আগে-পরে মাঠে তৎপর ছিল জামায়াত

(ঢাকাটাইমস/২৫মে/জেবি/ইএস)

সংবাদটি শেয়ার করুন

রাজনীতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

রাজনীতি এর সর্বশেষ

কারাবন্দি যুবদলের সাবেক সভাপতি নিরবের বাসায় টুকু

দেশের নিরাপত্তার জন্য সশস্ত্র বাহিনী প্রস্তুত: হানিফ

বিএনপির সিনিয়র নেতারা কে কোথায় ঈদ করবেন?

ভারত-মিয়ানমার কোনো সীমান্তেই দেশের মানুষ নিরাপদ নয়: রিজভী

পশু কোরবানির সঙ্গ দুর্নীতি কোরবানি করতে হবে, ঈদ শুভেচ্ছায় জিএম কাদের

সেন্ট মার্টিন নিয়ে ফখরুলের বক্তব্য দায়িত্বজ্ঞানহীন: ওবায়দুল কাদের

মিয়ানমার আমাদের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত হানার চেষ্টা করছে: জিএম কাদের

ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক 

মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির

আওয়ামী সরকারের দুর্নীতির শিকড় দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে: আমিনুল

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :