মাত্র এক বছরে ট্যুরিস্ট পুলিশে বহুমাত্রিক নতুনত্ব দিয়েছেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান

তিনি কেবল পুলিশ বিভাগ নয়, সমাজের সর্বস্তরের মানুষের জন্যই। দেশ ও মানুষের সেবায় নিবেদিত এই কর্মকর্তা কর্মজীবনে যেখানেই দায়িত্ব পালন করেছেন সেখানেই তাকে ঘিরে স্বপ্ন বুনেছে সবাই। তিনি হলেন বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) হাবিবুর রহমান।
একজন দক্ষ, আধুনিক ও ভিশনারি পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে তার নেতৃত্ব পুলিশ বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়িয়েছে। অনন্য ব্যক্তিত্ব ও সৃজনশীল ভাবনায় যিনি অনেক এগিয়ে। মাত্র এক বছরেরও কম সময়ের দায়িত্বে থিতিয়ে যাওয়া ট্যুরিস্ট পুলিশের সার্বিক দৃশ্যপট বদলে দিয়েছেন। প্রণীত হয়েছে নতুন রূপরেখা। চাকরি জীবনে দায়িত্ব পালনকালে যেখানেই হাত দিয়েছেন সোনা ফলেছে। কারণ, তিনি চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসেন।
হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ পুলিশের উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমের কিয়দাংশের নির্মোহ বিশ্লেষণ নিতান্তই একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। সাহসিকতা, দক্ষতা আর সময়োপযোগী ও দূরদর্শী নেতৃত্বগুণ তার ওপর প্রধানমন্ত্রীর আস্থার জায়গাটি তৈরি করেছে। হাবিবুর রহমানের দূরদর্শী পরিকল্পনায় অর্ধযুগে এমন তিনটি দায়িত্বপূর্ণ পদে সফল নেতৃত্ব দিয়েছেন ও দিচ্ছেন, যা যে কারো জন্য ঈর্ষণীয়। বুধবার তাকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার করে প্রজ্ঞাপন দিয়েছে সরকার।
সব দায়িত্বেই সৃজনশীল
একাদশ নির্বাচনের আগে দেশে জ্বালাও-পোড়াও কর্মসূচি দিয়ে সাধারণ মানুষের জানমালের ক্ষতি করা হচ্ছিল। দেশ একরকম অচল হয়ে পড়েছিল। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে নিরলসভাবে কাজ করেন তৎকালীন পুলিশ সদরদপ্তরের ডিআইজি প্রশাসন হিসেবে কর্মরত থাকা হাবিবুর রহমান। পুলিশের মেধাবী ও চৌকস কর্মকর্তাদের বিভিন্ন পদে পদায়ন করে দিচ্ছিলেন নির্দেশনা; তাতে তিনি সফলও হন।
এরপর দায়িত্ব পান ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি হিসেবে। গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনকালে নতুন ভাবনা ও উদ্যোগের মাধ্যমে বাহিনীর উন্নয়ন, সদস্যদের পেশাদারি দক্ষতা বৃদ্ধি, জনগণের সঙ্গে সেতুবন্ধ রচনা করে দেশসেবায় ব্রতী হয়েছেন। টাকা ছাড়া জিডি, পুলিশিসেবা মানুষের দৌড়গড়ায় নিয়ে যাওয়া, ঢাকায় বসে বিভাগের বিভিন্ন থানার কার্যক্রম মনিটরিং, জঙ্গিবাদ সন্ত্রাস দমনে বিট পুলিশিং কার্যক্রম জোরদারসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ চালান। আর তাতেই মেলে সফলতা। থানা পুলিশের সঙ্গে সাধারণ মানুষের সেতুবন্ধন গড়ে ওঠে।
সর্বশেষ থিতিয়ে থাকা ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পান হাবিবুর রহমান। টেনে তোলেন পুলিশের এই ইউনিটটিকে। কাজ শুরু করেন টেকসই পর্যটন শিল্প গড়তে। সর্বপ্রথম ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যদের ট্রেনিং, কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন, সদস্যদের আবাসন সংকট, আধুনিক কমান্ড কন্ট্রোল রুম স্থাপন এবং আধুনিক অফিস করেন। এরপর ট্যুরিস্টদের জন্য হেল্পলাইন, পর্যটন এলাকা সিসিটিভির আওতায় আনাসহ বিভিন্ন পরিবর্তন আনেন। আর এতেই পেয়ে যান সফলতা।
ট্যুরিস্ট পুলিশে বহুমাত্রিক নতুনত্ব
ট্যুরিস্ট পুলিশ প্রতিষ্ঠার পর কার্যক্রম শুরু হয় মেরাদিয়ার তিনটি বিচ্ছিন্ন ভবনে। পরে সেখান থেকে হাবিবুর রহমানের প্রচেষ্টায় রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র পল্টনের আধুনিক একটি ভবনে (ফারইস্ট টাওয়ার) ট্যুরিস্ট পুলিশের সদরদপ্তর স্থানান্তর করেন। এরপর আধুনিক কমান্ড কন্ট্রোল সেন্টার স্থাপন করা হয়। যেখানে সার্বক্ষণিক ট্যুরিস্টদের সেবায় বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া ট্যুরিস্ট হেল্পলাইন চালু করা হয়। যার নম্বর- ০১৩২০-২২২২২২ এবং ০১৮৮৭-৮৭৮৭৮৭। এখানে ফোন করে পর্যটকরা যেকোনো অভিযোগ তুলে ধরতে পারেন। যাতে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমানের প্রচেষ্টায় ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজার ও কুয়াকাটার পর্যটকদের জন্য ওয়ানস্টপ সার্ভিস ডেস্ক চালু করা হয়, যা ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে।
তাছাড়া কক্সবাজার ও কুয়াকাটায় আগত পর্যটকদের নিরাপত্তায় সিসিটিভি স্থাপন করা হয়েছে। যেখানে-নাইট ভিশন, ফেস ডিটেকশন ক্যামেরা রয়েছে। এতে যেকোনো চুরি-ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধ ও দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাচ্ছেন পর্যটকরা।
ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) নাদিয়া ফারজানা ঢাকা টাইমসকে জানিয়েছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ট্যুরিস্ট পুলিশ প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পর্যটন এলাকার দৃশ্য তুলে ধরে প্রচারণা চালায়। এতে পর্যটন এলাকা সম্পর্কে সাধারণ মানুষ জানতে পারছেন। একসময় ট্যুরিস্ট পুলিশের ফেসবুক পেজে এক লাখেরও কম লাইক এবং দেড় লাখের কম ফলোয়ার ছিল। এখন লাইক দুই লাখ ৬৩ হাজার এবং ফলোয়ার তিন লাখের বেশি রয়েছে। যেখানে বিভিন্ন পর্যটক স্পটে ঘুরে যাওয়ার পর দেশি-বিদেশি পর্যটক তাদের অনুভূতি প্রকাশ করতে পারছেন।
নাদিয়া ফারজানা বলেন, পুরানা পল্টনে ট্যুরিস্ট পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে সদস্যদের ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে। তাছাড়া হাবিবুর রহমান স্যার একটি কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করেছেন; যেখানে আমাদের সদস্যরা ট্রেনিং নেন। ২০টি কম্পিউটার পুলিশ সদরদপ্তর থেকে স্যারের সহায়তায় আনা হয়েছে। আর দক্ষিণ বনশ্রীতে নিজস্ব জমিতে ফোর্সের ব্যারাক, অস্ত্রাগার ও শপিংমল নির্মাণ হচ্ছে। যার প্রধান পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ করছেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান।
মুক্তিযোদ্ধাদের গ্রাম হিসেবে পরিচিত ১৯৬৭ সালে গোপালগঞ্জের চন্দ্র দিঘলিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন হাবিবুর রহমান। নিজ গ্রামের মোল্লাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকেই তার প্রারম্ভিক শিক্ষাজীবন। এস এম মডেল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক শেষ করে গোপালগঞ্জের সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৭তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হিসেবে ১৯৯৮ সালে কর্মজীবন শুরু করেন। হাবিবুর রহমান ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার থাকাকালীন বাড়ি বাড়ি গিয়ে ডেকে এনে মাত্র একশ টাকায় পুলিশ কনস্টেবল পদে চাকরি দেন; যা নিয়ে তিনি অনন্য নজির স্থাপন করেন। সেসময় বিভিন্ন গণমাধ্যমে তিনি ‘মানবতার ফেরিওয়ালা’ হিসেবে উচ্চ প্রশংসা পান।
ট্যুরিস্ট পুলিশ বলছে, মাঠে সদস্যরা যারা কাজ করেন তাদের ডিউটি স্বাচ্ছন্দ করতে ভেস্ট ও ফিল্ড ক্যাপের প্রচলন করা হয়েছে। আর প্রতিমাসে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যদের জন্য বড় খানার জন্য পুলিশ সদরদপ্তর থেকে অর্থ সংস্থান করেন ইউনিটপ্রধান হাবিবুর রহমান। এর বাইরে পর্যটন স্পটে যেসব স্টেকহোল্ডার আছেন তাদের সঙ্গে নিয়মিত মতবিনিয়ম সভা, ওয়ার্কশপ ও সেমিনারের আয়োজন করা হচ্ছে। সম্প্রতি কুষ্টিয়া-মেহেরপুর, গাজীপুরে এই সেমিনার হয়েছে। যাতে সরাসরি উপস্থিত ছিলেন ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান হাবিবুর রহমান। সাধারণ মানুষ জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশের সেবা নিশ্চিত করতে দেশের বিভিন্ন হোটেল-মোটেলে ট্যুরিস্ট পুলিশের হেল্পডেক্স স্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি ট্যুরিস্ট পুলিশের সব ইউনিটে ডি-নথির প্রশিক্ষণ ও ব্যবহার চলছে।
পর্যটকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা
চলতি বছরের এপ্রিলে ঢাকায় আসা অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউবার লুক ডামান্টকে বিরক্ত করেন আব্দুল্লাহ কালু নামের এক ব্যক্তি। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। যা নজরে আসে ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান হাবিবুর রহমানের। তার নির্দেশে বিদেশি ইউটিউবারকে হয়রানিতে জড়িত কালুকে তেজগাঁও থানা পুলিশের সহায়ত আটক করা হয়। পরে আদালতের মাধ্যমে কালু ছাড়া পান। তাছাড়া সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের মূল্যবান জিনিসপত্র চুরি-ছিনতাইয়ে জড়িতদের গ্রেপ্তারে ব্যাপক সাঁড়াশি অভিযান চালায় ট্যুরিস্ট পুলিশ। এর বাইরেও এবছর ঈদুল আজহার ছুটিতে কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে নিখোঁজ ২১ শিশুকে উদ্ধার করেছে তারা। এসব শিশু পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে পর্যটকদের ভিড়ে হারিয়ে গিয়েছিল। তাছাড়া সিলেট সীমান্তসহ বিভিন্ন এলাকার চোরাচালান ও জাল নোট বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া ঠেকাতে কঠোর ভূমিকা রাখছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। বাহিনীর এসব কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন বর্তমান প্রধান।
গত বছরের ১১ অক্টোবর ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধানের দায়িত্ব নেওয়া হাবিবুর রহমান আগামী ১ অক্টোবর ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নেবেন। সে হিসেবে তিনি ট্যুরিস্ট পুলিশে এক বছরের কম সময় দায়িত্ব পালন করবেন।
সুবিধাবঞ্চিতদের পাশে হাবিবুর রহমান
পেশায় পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হলেও সময় পেলেই কাছে টেনে নেন সুবিধাবঞ্চিতদের। পুলিশিসেবার বাইরে গিয়ে হাবিবুর রহমান মানবিক কাজ করতে সবসময় ভালোবাসেন। তিনি সমাজের পিছিয়ে পড়া বেদে সম্প্রদায় ও তৃতীয় লিঙ্গের মানুষকে বদলে দিয়েছেন। কাজ করছেন যৌনপল্লীর শিশুদের মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়াতে। শুধু তাই নয়, ভালো কাজ করতে সহযোগিতার পাশাপাশি দেন দিকনির্দেশনাও। এজন্য খ্যাতি আছে ‘মানবিক পুলিশ অফিসার’ হিসেবে।
লেখালেখিতে হাবিবুর রহমান
সদ্য ডিএমপির কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া হাবিবুর রহমান লেখালেখির মতো সৃষ্টিশীল কর্মেও সমান সক্রিয়। গত ৩ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘চিঠিপত্র: শেখ মুজিবুর রহমান’ ও একই বইয়ের ইংরেজি সংস্করন ‘লেটারস অব শেখ মুজিবুর রহমান’ এর মোড়কও উন্মোচন করেন। এই বই দুটি সম্পাদনায় হাবিবুর রহমানের সঙ্গে ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. এনায়েত করিম। ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ‘পুলিশ সপ্তাহ-২০২৩’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বই দুটির মোড়ক উন্মোচন করেন। এর আগে হাবিবুর রহমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে নিয়ে ‘নন্দিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান’ সম্পাদনা করেন।
‘মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ’ নামে তার লেখা আরেকটি বইয়ে প্রথমবারের মতো বিস্তারিত উঠে আসে একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ভূমিকা। ২০১৮ সালে প্রকাশিত বইটি সম্পাদনায় মুন্সিয়ানাও দেখিয়েছেন হাবিবুর রহমান। এছাড়াও হাবিবুর রহমানের গবেষণাধর্মী গ্রন্থ ‘ঠার’ আলোচিত। এই বইয়ে তিনি বেদে সম্প্রদায়ের বিলুপ্তপ্রায় ভাষা নিয়ে কাজ করেছেন। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের ওপর বই লিখেছেন হাবিবুর রহমান।
২০১৬ সালে হাবিবুর রহমান অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে পুলিশ সদরদপ্তরে পদায়িত হন। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে ডিআইজি পদে পদোন্নতি পান। ২০১৯ সালে তিনি ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজির দায়িত্ব পান। দীর্ঘ তিন বছর তিন মাসের বেশি সময় দায়িত্ব পালন শেষে গেল বছরের ১০ অক্টোবর হাবিবুর রহমান ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান হন।
আরও পড়ুন>অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান যে কারণে নির্ভরযোগ্য
আরও পড়ুন>পেশাদারত্ব ও মানবিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান
(ঢাকাটাইমস/২০সেপ্টেম্বর/এসএস/ইএস)
সংবাদটি শেয়ার করুন
প্রশাসন বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
প্রশাসন এর সর্বশেষ

সারা দেশে র্যাবের ৪২৬ টহল দল মোতায়েন

৭ম দফার অবরোধ: সারা দেশে ২৩০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

ঢাকাসহ দেশজুড়ে ২৩০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ম দফা অবরোধ: সারা দেশে র্যাবের ৪৩০ টহল দল মোতায়েন

অর্থনৈতিক বিভাগের সচিব হলেন শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী

চুক্তিতে আরও ছয় মাস শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব থাকছেন এহছানে এলাহী

স্ত্রীর নামে অঢেল সম্পদ, অবসরে গেলেন পুলিশের আলোচিত সেই অতিরিক্ত ডিআইজি

যে কারণে ছদ্মবেশে মাঠে নেমেছে র্যাব

হরতালে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ২৩১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
