রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র

নতুন উচ্চতায় বাংলাদেশ

রুদ্র রাসেল, ঢাকা টাইমস
| আপডেট : ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ২৩:৪৬ | প্রকাশিত : ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ২৩:৪৩

অবশেষে এল সেই মহেন্দ্রক্ষণ। রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে পারমানবিকের যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। নিজেকে আরও উচ্চতায় নিয়ে গেল বাংলাদেশ। চলতি মাসেই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উৎপাদনে যাবে এবং রূপপুরের বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে বলে আশা কর্তৃপক্ষের।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের জন্য রাশিয়া থেকে আসা ‘ফ্রেশ নিউক্লিয়ার ফুয়েল’ বা ইউরেনিয়াম বাংলাদেশের কাছে অনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে এই হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি আরও যুক্ত ছিলেন আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি। এই মহেন্দ্রক্ষণের মধ্য দিয়েই ইউরেনিয়াম জ্বালানির নতুন যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পারমাণবিক স্থাপনা। পারমাণবিক ক্লাবের স্থান পাওয়ায় বাংলাদেশে উঠে গেলো আরও এক নতুন উচ্চতায়।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানের কাছে ইউরেনিয়াম আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা রোসাটমের মহাপরিচালক আলেস্কি লিখাচেভ।

বিকাল ৩টার কিছু সময় আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও রাশিয়ার প্রেডিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাই করতালি দিয়ে তাদের অভ্যর্থনা জানান। এরপর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ভিডিওচিত্র দেখানো হয়।

অনুষ্ঠানে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে রাশিয়ার বন্ধুত্বপূর্ণ সস্পর্ক বহু পুরনো। সমতা ও সম্মান এই সম্পর্কের ভিত্তি। যৌথ এই প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নে সবসময় রাশিয়া পাশে থাকবে। ২০২৪ সালের প্ল্যান্টটির প্রথম ইউনিট ও ২০২৬ সালেই উৎপাদনে আসবে দ্বিতীয় ইউনিট। শিডিউল অনুযায়ী শেষ হবে এর নির্মাণকাজ।

পুতিন বলেন, এখানে ২০ হাজারেরও বেশি শ্রমিক কাজ করছে। এই প্রকল্পটির মাধ্যমে এখানকার মানুষের কর্মসংস্থান হচ্ছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে পরিবেশ রক্ষা করবে, রূপপুরে এমন প্রযুক্তিই ব্যবহার করা করেছে রোসাটম। রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের পুরো লাইফটাইমে বাংলাদেশকে প্রযুক্তিগতসহ সব সহায়তা করবে রাশিয়া।

ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রকে যে সনদ আজ দেওয়া হলো, তার মাধ্যমে পারমাণবিক স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে বাংলাদেশের প্রথম এই পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র।

অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক অস্ত্র নির্মূল ও নিষিদ্ধকরণ চুক্তি বাস্তবায়নের প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পরমাণু শক্তি আমরা শান্তি রক্ষায় ব্যবহার করব। সেজন্য আমরা ‘বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ আইন প্রণয়ন করেছি। সেইসঙ্গে একটি স্বাধীন পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করেছি। এই কর্তৃপক্ষ ‘আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ)’ সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষা করে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রতিটি স্তরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে।

পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে আইএইএ ও রাশিয়াকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ‘রূপকল্প-২০২১’-এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ‘পাওয়ার সেক্টর মাস্টার প্লান-২০১০’ প্রণয়ন করি। আবার রূপপুর প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিই। বন্ধুরাষ্ট্র রাশিয়া এটি বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে। তাছাড়া, আইএইএ শুরু থেকেই আমাদের নানাভাবে সহায়তা করে আসছে। এজন্য আমি রাশিয়ান ফেডারেশন সরকার, আইএইএ এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি রুশ ফেডারেশনের মহামান্য প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ব্যক্তিগতভাবে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।’

এ সময় তিনি ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে মস্কোয় পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে চুক্তি সই এবং বিশেষ আতিথেয়তার স্মৃতিচারণ করেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘২০১৭ সালে ওঅঊঅ-এর সাবেক মহাপরিচালক ইউকিও আমানো-এর আমন্ত্রণে ভিয়েনা সফরের সময় ওঅঊঅ-এর সদর দফতরে বিশেষজ্ঞবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করি। এ প্রকল্পে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে তাদের সার্বিক সহায়তা ও মনিটরিংয়ের আহ্বান জানাই। সেই থেকে ওঅঊঅ আমাদের এ বিষয়ে সার্বিক সহায়তা দিয়ে আসছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০১৭ ও ২০১৮ সালে আমি এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিটের কংক্রিট ঢালাইয়ের উদ্বোধন করি। ২০২১ ও ২০২২-এ এই কেন্দ্রের যথাক্রমে ইউনিট-১ ও ইউনিট-২ এর রিঅ্যাক্টর প্রেশার ভেসেল স্থাপন করি। আজ এই কেন্দ্রে পারমাণবিক জ্বালানি যুক্ত হলো। বিদ্যুৎ কেন্দ্রেটি পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় জনবলকে রাশান ফেডারেশন যথাযথ প্রশিক্ষণ দিয়েছে। যেহেতু বন্ধুপ্রতিম ভারতেও একইরকম একটি প্রকল্প হচ্ছে- সেজন্য আমাদের কিছু জনবলকে প্রশিক্ষণের জন্য আমরা ভারতেও পাঠিয়েছি।’

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘আমরা ২০২৩ সালের মধ্যে প্রথম ইউনিট থেকে এবং ২০২৪ সালের মধ্যে দ্বিতীয় ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলাম। আমরা সে লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছি। অচিরেই প্রথম ইউনিট থেকে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনার জন্য আমরা পৃথক আইন প্রণয়নের মাধ্যমে ‘নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করেছি। যেকোনো ধরনের দুর্যোগে আমাদের এই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে দিকটা খেয়াল রেখে এই প্ল্যান্টের ডিজাইন প্রণয়ন ও নির্মাণ কাজ পরিচালনা করা হচ্ছে। তাছাড়া, ব্যবহৃত জ্বালানি (স্পেন্ট ফুয়েল) ব্যবস্থাপনার জন্য আমরা রাশান ফেডারেশনের সঙ্গে চুক্তি করেছি। রাশান ফেডারেশন এসব স্পেন্ট ফুয়েল তাদের দেশে ফেরত নিয়ে যাবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক চড়াই-উৎরাই পার হয়ে আমাদের প্রিয় স্বদেশ আজ পৃথিবীর বুকে উন্নয়নের রোল মডেল। আমরা এসডিজি পুরস্কার, ‘চ্যাম্পিয়ান অব দ্য আর্থ’ পুরস্কার, ‘সাউথ-সাউথ’ পুরস্কার অর্জন করেছি। তাছাড়া, জাতিসংঘে কমিউনিটি ক্লিনিক সংক্রান্ত স্বীকৃতিসহ অনেক আন্তর্জাতিক সম্মাননা ও পুরস্কার লাভ করেছি। আমরা জাতির পিতার আদর্শ ধারণ করে দেশ পরিচালনা করছি। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য দারিদ্র দূরীকরণ, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা, সার্বজনীন শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু ও মাতৃ-স্বাস্থ্যসেবা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্তে পরিণত হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমরা কৃষি গবেষণায় অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছি। গত ১৫ বছরে যোগাযোগ খাতে বৈপ্লবিক উন্নয়ন হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল নিয়ে এখন আমাদের তরুণ প্রজন্ম চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। তারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তিজ্ঞান আহরণ করছে।’ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমনস্ক তরুণ প্রজন্মই ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন শেখ হাসিনা।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. শৌকত আকবর। বলেন, বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে আজ ইউরেনিয়াম ক্লাবে প্রবেশ করছে। পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র করতে গিয়ে আমরা আন্তর্জাতিক ও দেশীয় সব সংস্থার শর্ত প্রতিপালন করেছি। এই কেন্দ্রটি পারমাণবিক স্থাপনার স্বীকৃতি পেয়েছে।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আলী হোসেন বলেন, এটি আমাদের গর্বের প্রকল্প। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ আগামী বছর জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমে আমরা সফল হবো।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আইএইএর মহাপরিচালক রাফায়েল মারিয়ানো গ্রসি, রোসাটম মহাপরিচালক ডিজি আলেক্সি লিখাচেভ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পাবনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব নুরুজ্জামান বিশ্বাস, ঈশ্বরদী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নায়েব আলী বিশ্বাস, পৌরসভার মেয়র ইছাহক আলী মালিথাসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষ।

প্রকল্পের বিবরণ অনুযায়ী, সরকার আশা করছে যে, রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটটি ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ও দ্বিতীয় ইউনিটটি ২০২৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে চালু করা যাবে।

প্রকল্পটিতে সাত হাজার পেশাদারসহ ৩০ হাজার কর্মী কাজ করছে। প্রকল্পটি ৬০-৮০ বছর ধরে সচল থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

কর্মকর্তারা বলেছেন, এই আরএনপিপি পারমাণবিক ক্লাবে প্রবেশের মাধ্যমে বাংলাদেশকে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হবে। কারণ, এটি কার্বন নির্গমন হ্রাস লক্ষ্যমাত্রা পূরণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হওয়ার পাশাপাশি ফ্ল্যাশের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচ কমিয়ে দেবে।

প্রকল্পের লেআউটে বলা হয়েছে, আরএনপিপি প্রতিদিন ২,৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে।

রোসাটমের সহযোগী কোম্পানি টিভিইএল পারমাণবিক জ্বালানি তৈরি করছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তাদের কাছ থেকে পারমাণবিক জ্বালানি ক্রয় করে।

ওয়ার্ল্ড নিউক্লিয়ার এসোসিয়েশনের ওয়েবসাইট অনুসারে, পরমাণু শক্তি ব্যবহারকারী দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, কানাডা, ইউক্রেন, জার্মানি, জাপান, স্পেন, সুইডেন, বেলজিয়াম, যুক্তরাজ্য, ভারত, চেক প্রজাতন্ত্র, ফিনল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, বুলগেরিয়া, পাকিস্তান, হাঙ্গেরি, স্লোভাকিয়া, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা, মেক্সিকো, রোমানিয়া, আর্জেন্টিনা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বেলারুশ, স্লোভেনিয়া, নেদারল্যান্ডস, ইরান ও আর্মেনিয়া।

একবার পারমাণবিক জ্বালানী বিদ্যুৎ প্ল্যান্টের চুল্লিতে লোড করা হলে, এক বছরের জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যেতে পারে। এর পরে, জ্বালানী চুল্লিতে পুনরায় লোড করতে হবে।

২০২১ সালের অক্টোবরে, ইউনিটের কাঠামোর মধ্যে চুল্লি স্থাপনের মাধ্যমে রূপপুর ইউনিট-১ প্রায় সম্পন্ন হয়। এটি আইএইএ’র মান অনুযায়ী স্থাপন করা হয়েছে।

চুল্লি একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান উপাদান। গত বছরের অক্টোবরে দ্বিতীয় ইউনিটের চুল্লি স্থাপন করা হয়।

আইএইএ’র নির্দেশিকা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সকল প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে রূপপুর প্রকল্পে পারমাণবিক জ্বালানি আমদানি ও স্টোরেজের লাইসেন্স পেয়েছে বাংলাদেশ।

আইএইএ গত মাসে ভিয়েনায় তার সাধারণ সম্মেলনের সময় বাংলাদেশকে আইএইএ’র বোর্ড সদস্য করে।

(ঢাকাটাইমস/০৫অক্টোবর/আরআর/কেএম)

সংবাদটি শেয়ার করুন

জাতীয় বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

জাতীয় এর সর্বশেষ

স্মরণশক্তিকে মেধা বলার মানসিকতা পরিহার করতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী

‘জলবায়ু ঝুঁকি থেকে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের সুরক্ষায় অগ্রাধিকার দিচ্ছে সরকার’

মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা প্রণয়ন: সেতুমন্ত্রীকে রোড সেইফটি কোয়ালিশনের অভিনন্দন

বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের জলবায়ু ঝুঁকি হতে সুরক্ষায় অগ্রাধিকার দিচ্ছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী

গাজায় ত্রাণ কনভয়ে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ

শ্রম আইন সংশোধনে তিন দিনের আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে: আইনমন্ত্রী

অভিবাসন কার্যক্রম বাস্তবায়নে মাইগ্রেশন কো-অর্ডিনেশন কমিটি হচ্ছে: প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড দেশের ওপর ঋণের বোঝা বাড়াচ্ছে: টিআইবি

৭ জুন শুরু হচ্ছে ‘জয় বাংলা ম্যারাথন’, রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম উদ্বোধন

ঢাকায় পৌঁছেছেন ডোনাল্ড লু

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :