রিজার্ভের দুরন্ত যাত্রা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
 | প্রকাশিত : ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৭:৪৯

বিশ^জুড়ে নানা সংকট। চলছে মন্দা। অব্যাহতভাবে কমছে প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানের রিজার্ভ। আর এমন প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও বাংলাদেশে রিজার্ভ বেড়েছে। ইতিবাচক ধারায় উর্ধ্বমুখী গতিতে ছুটছে বাংলাদেশের রিজার্ভ। যা ২০২৬-২৭ অর্থবছরে ৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

অন্যদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও রিজার্ভ আরও সমৃদ্ধ হওয়ার বিষয়ে আশাবাদী। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়) ও রপ্তানি আয় যাতে বৈধ পথে দেশে আসে- তা নিশ্চিত করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এতে প্রবাসী আয়ে গতি বেড়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০৫ কোটি ১৭ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলেও মনে করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা।

ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত এক মাসের তথ্য বলছে- ভারত ও পাকিস্তানের রিজার্ভ অব্যাহতভাবে কমলেও ব্যতিক্রম বাংলাদেশ। পরিমাণে কম হলেও গত এক মাসে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ বেড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ৩১ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলার। ১৫ ফেব্রুয়ারি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ৩২ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার। বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ আরও বেড়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, রপ্তানি ও রেমিট্যান্স ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থার কারণে কমছে আমদানিও। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধীরে ধীরে বাড়ছে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, ধীরে ধীরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে। সামনে রোজা ও ঈদ। তিনি মনে করেন, আগামী কয়েক মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ আরও বাড়বে। এতে রিজার্ভ আরও স্বস্তিদায়ক অবস্থানে ফিরবে। তবে রাতারাতি পরিস্থিতির উন্নতি হবে না।

এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পূর্বাভাস অনুযায়ী, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে দাঁড়াবে ৩০ বিলিয়ন বা ৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলারে। তবে আগামী অর্থবছর থেকে ধারাবাহিকভাবে তা বাড়বে। আর ২০২৬-২৭ অর্থবছর শেষে দেশের রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ৫০ বিলিয়ন ডলার বা ৫ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। বাংলাদেশের অর্থনীতির বিভিন্ন সূচক নিয়ে তৈরি এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি এমন পূর্বাভাস দিয়েছে।

অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ঠিক রাখতে প্রায় প্রতিদিনই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার বিক্রি অব্যাহত রয়েছে। রেমিট্যান্সের প্রধান শত্রু হুন্ডি চক্রকে নিয়ন্ত্রণে তদারকি বাড়ানো হয়েছে। ফলে সার্বিকভাবে ডলারের সরবরাহ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে ৩ হাজার ২৪৫ কোটি ডলার বা প্রতি মাসে গড়ে ৪৬৪ কোটি ডলারের রপ্তানি আয় হয়েছে। নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে প্রতি মাসে গড়ে ৫২০ কোটি ডলার রপ্তানি হয়েছে। এ ছাড়া জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স তথা প্রবাসী আয় বেড়ে ১৯৬ কোটি ডলারে ঠেকেছে। আগের মাস ডিসেম্বরে যা ১৭০ কোটি ডলারের নিচে ছিল। এই মাসের প্রথম ১০ দিনে ৬৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। ফলে ফেব্রুয়ারিতেও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। আমদানি কমাতে শতভাগ পর্যন্ত এলসি মার্জিন, তদারকি জোরদারসহ বিভিন্ন উদ্যোগের মধ্যে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে আমদানি ব্যয় ২ দশমিক ১৫ শতাংশ কমে ৩ হাজার ৮১৩ কোটি ডলারে নেমেছে। সার্বিকভাবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর যে চাপ তৈরি হয়েছিল, তা ধীরে ধীরে কমে আসছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত ৯ জানুয়ারি এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (এসিইউ) কাছে আমদানি বিল পরিশোধ করার পর ওই দিন বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ৩২ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ ৯ জানুয়ারির পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নিচে নেমে গেলেও এক মাস ধরে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনায় মুনশিয়ানা দেখিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। যদিও এই এক মাসে ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে গত ১১ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন ঘটেছে শুক্রবারে শেষ হওয়া সপ্তাহে।

রুপির মান স্থিতিশীল রাখতে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া যে ডলার বিক্রি করছে, সম্ভবত সে কারণেই এই বড় পতন হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে বলেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। শুক্রবার রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া সর্বশেষ যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গেছে, দেশটির রিজার্ভ ৮৩০ কোটি ডলার কমে ৫৬ হাজার ৬৯৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। গত বছরের এপ্রিলের পর এটিই ছিল সবচেয়ে বড় পতন।

২০২১ সালের অক্টোবরে ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রেকর্ড ৬৪ হাজার ৫০০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্থানীয় মুদ্রা রুপিকে সমর্থন দিতে ডলার ব্যবহার করতে থাকায় রিজার্ভের পরিমাণ ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক হিনডেনবার্গ রিসার্চে আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে শেয়ারে কারসাজি করার অভিযোগ আনার পর পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে থাকে।

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন বলছে, ১৭ ফেব্রুয়ারি রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার হালনাগাদ বলছে, ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে দেশটির রিজার্ভ ৮ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার কমে ৫৬৬ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলারে ঠেকেছে, যা ২০২২ সালের এপ্রিলের পর সবচেয়ে কম।

জানুয়ারির শেষের দিকে দুর্নীতি ও জালিয়াতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক বিনিয়োগবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিনডেনবার্গ রিসার্চের এক চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদনের পর আদানি গ্রুপের শেয়ারমূল্যে রীতিমতো ধস নামে। এতে চাপের মুখে পড়ে রুপি।

এদিকে ৩ ফেব্রুয়ারি স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের তথ্য অনুযায়ী, তীব্র আর্থিক সংকটে থাকা পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১৭ কোটি ডলার কমেছে। এখন যার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯০ কোটি ডলার।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, আগামী ১২ মাসের মধ্যে পাকিস্তানকে বৈদেশিক ঋণ ও সুদ বাবদ প্রায় ২২ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হবে। তা নাহলে দেশটি খেলাপি হয়ে পড়বে।

পাকিস্তান আগামী কয়েক বছরে যে পরিমাণ অর্থ পাবে, দেশটির বর্তমান দেনার পরিমাণ তার চেয়ে অনেক বেশি। স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের (এসবিপি) তথ্য বলছে, এক বছরে পাকিস্তানকে মোট ২১ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ শোধ করতে হবে। এর মধ্যে ১৯ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলার হচ্ছে মূল ঋণ এবং ২ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার হচ্ছে ওই ঋণের সুদ।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, পাকিস্তানকে এক মাসের মধ্যে ৩ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হবে। পরের তিন মাসের মধ্যে ৪ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার ও শেষ আট মাসের মধ্যে ১৩ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হবে দেশটিকে।

পাকিস্তানকে আগামী সাড়ে তিন বছরে (২০২৩-এর ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৬-এর জুন পর্যন্ত) ৮০ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে হবে।

১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১০৫ কোটি ডলার

গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০৫ কোটি ১৭ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার।

রেমিট্যান্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ফেব্রুয়ারির ১৭ দিনে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে তার মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৬ কোটি ৫৬ লাখ ৮০ হাজার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৯ লাখ ৪০ হাজার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৫ কোটি ৮৩ লাখ এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৮ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার।

নানা উদ্যোগ

রেমিট্যান্স বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নানা উদ্যোগ নিয়েছে। বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে বিভিন্নভাবে উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত বছর ১৬ নভেম্বর বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে প্রবাসীদের উদ্দেশে জানায়, বৈধপথে বা ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণ করুন, প্রিয়জনকে ঝুঁকিমুক্ত ও নিরাপদ রাখুন। হুন্ডি বা অন্য কোনো অবৈধপথে রেমিট্যান্স না পাঠানোর জন্য এভাবে আহ্বান জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, প্রবাসী বাংলাদেশিদের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে (হুন্ডি বা অন্য কোনো অবৈধ পথে) প্রেরণ করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ এবং এতে দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রবাসীদের উদ্দেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও জানায়, আপনাদের অর্জিত মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা হুন্ডি বা অন্য কোনো অবৈধপথে না পাঠিয়ে বৈধ পথে বা ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে প্রেরণ করুন, দেশ গড়ায় মূল্যবান অবদান রাখুন এবং আপনার প্রিয়জনকে ঝুঁকিমুক্ত ও নিরাপদ রাখুন। আরও জানায়, অবৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোর সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্ট সকলের বিরুদ্ধে প্রমাণ সাপেক্ষে প্রচলিত আইনে বিএফআইইউ যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করছে।

এছাড়া, রেমিট্যান্স বাড়াতে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেগুলোর মধ্যে- বৈধ উপায়ে ওয়েজ আর্নার্স রেমিট্যান্সের বিপরীতে আড়াই শতাংশ নগদ প্রণোদনা, সরকার রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের সিআইপি সম্মাননা প্রদান, রেমিট্যান্স বিতরণ প্রক্রিয়া সম্প্রসারণ ও সহজীকরণ পাশাপাশি অনিবাসী বাংলাদেশিদের জন্য বিনিয়োগ ও গৃহায়ণ অর্থায়ন সুবিধা দেওয়া, ফিনটেক পদ্ধতির আওতায় আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার অপারেটরকে বাংলাদেশের ব্যাংকের সাথে ড্রয়িং ব্যবস্থা স্থাপনে উদ্বুদ্ধকরণ এবং রেমিট্যান্স প্রেরণে ব্যাংক বা এক্সচেঞ্জ হাউসগুলোর চার্জ ফি মওকুফ করা হয়েছে।

বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলার। এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স আহরণের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার।

(ঢাকাটাইমস/২০ফেব্রুয়ারি/আরআর/আরকেএইচ)

সংবাদটি শেয়ার করুন

অর্থনীতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

অর্থনীতি এর সর্বশেষ

নারী প্রশিক্ষণার্থীদের মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ সম্পন্ন 

ঋণের সুদহার ১৪ শতাংশের বেশি হবে না, বাংলাদেশ ব্যাংকের আশ্বাস

ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির পর দেশি পেঁয়াজের দাম বাড়ালেন পাইকাররা

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর

কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দিল সাউথইস্ট ব্যাংক

ঈদ উপলক্ষ্যে দেশব্যাপী বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ‘ট্রাক সেল’ কার্যক্রম উদ্বোধন

বিসিএসআইআর ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে গবেষণা চুক্তি স্বাক্ষর

ঈদ উপলক্ষে ওয়ালটনের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব পণ্য উন্মোচন 

বাজেট ২০২৪-২৫: ধনীদের কর বাড়ছে

‘ঈদ উৎসব-কোরবানি অফার’ ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করল সনি-র‌্যাগস

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :