ঢাবিতে সর্বোচ্চ ফলধারীদের সৌজন্যে চা-চক্র ও সংবর্ধনা

ঢাবি প্রতিনিধি, ঢাকা টাইমস
| আপডেট : ২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৫৪ | প্রকাশিত : ২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:০৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সিজিপিএ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।

শনিবার বিকালে উপাচার্য ভবন লনে সর্বোচ্চ সিজিপিএ ধারী শিক্ষার্থীদের জন্য এক চা-চক্র আয়োজনের মাধ্যমে এই সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সভাপতিত্বে ও অধ্যাপক ড. সামসাদ মর্তুজার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ।

এছাড়া অনুষ্ঠানে ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ এফ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান, কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির এবং সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল রউফ মামুনসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক ও বিভাগীয় চেয়ারম্যানগণ উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী মেধাবী শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সামগ্রিক উন্নয়নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান অনস্বীকার্য। শিক্ষা পরিবারের সদস্যদের বিশেষ করে প্রবীণ ইমেরিটাস অধ্যাপকদের নির্দেশনা, পরামর্শ ও মতামত নিয়েই দেশের আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থাকে এগিয়ে নেওয়া হবে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠতে শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

তিনি বলেন, কর্মক্ষেত্রে সফলতার পাশাপাশি আমাদের শিক্ষার্থীদের বিশ্বমানের নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলায় মনোনিবেশ করতে হবে। এ লক্ষ্যে শিক্ষা ও গবেষণার গুণগত মান বৃদ্ধিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নসহ সকল ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল কৃতি শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, শিক্ষার্থীদের মেধা ও অর্জনকে স্বীকৃতি দিতেই এই মিলনমেলার আয়োজন। এখান থেকে তারা কর্মজীবনে আত্মপ্রত্যয়ী হওয়ার অনুপ্রেরণা লাভ করবে। এই মিলন মেলায় প্রবীণ শিক্ষক ও তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে মিথস্ক্রিয়ার ফলে শিক্ষার্থীরা নতুন জ্ঞান সৃষ্টির অনুপ্রেরণা পাবে। সৃজনশীল জ্ঞান, দক্ষতা, মানবিকতা ও অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধ ধারণ করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অবদান রাখার জন্য উপাচার্য শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান।

(ঢাকাটাইমস/২৭জানুয়ারি/প্রতিনিধি/পিএস)

সংবাদটি শেয়ার করুন

শিক্ষা বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

শিরোনাম :