বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডসের চূড়ান্ত বাছাই চলছে

বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
| আপডেট : ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১৭:১৯ | প্রকাশিত : ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১৭:১১

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) আয়োজিত ‘বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস ২০১৭’ এর চূড়ান্ত বাছাই পর্ব চলছে। ১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর বেসিস কার্যালয়ে আয়োজিত এই বাছাই পর্বের মাধ্যমে বিজয়ী নির্বাচন করা হবে। এই পর্বে মোট ১৮১টি প্রকল্প বাছাই করছেন বিচারকরা। আন্তর্জাতিকমানের যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই প্রতিযোগিতায় ১৭টি ক্যাটাগরিতে মোট ৫১টি প্রকল্পকে বিজয়ী নির্বাচন করা হবে।

বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডসের আহ্বায়ক ও বেসিস সহ-সভাপতি এম রাশিদুল হাসান বলেন, ‘এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বৃহত্তম সংগঠন এশিয়া প্যাসিফিক আইসিটি অ্যালায়েন্স (অ্যাপিকটা)। এই অঞ্চলের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নের পাশাপাশি অ্যাপিকটা সম্ভাবনাময় ও সফল উদ্যোগ, সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সেবার স্বীকৃতি দিতে প্রতিবছর অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডসের আয়োজন করে থাকে। আগামী ৭ থেকে ১০ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে বাংলাদেশেই আয়োজিত হবে এই অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডস। বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডসের সেরা প্রকল্পগুলোকে অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডসে মনোনীত করা হবে।

এম রাশিদুল হাসান জানান, যেহেতু বাংলাদেশ প্রতিবছর অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডসে অংশগ্রহণ করবে তাই এখন থেকে প্রতিবছরই বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস আয়োজন করা হবে। এবারের আয়োজনে বেশ সাড়া পাওয়া গেছে। ১৭টি ক্যাটাগরিতে মোট ৩৬৫টি প্রকল্প জমা পড়ে। সেখান থেকে অভিজ্ঞ বিচারকরা ১৮১টি প্রকল্প চূড়ান্ত বাছাই পর্বের জন্য মনোনীত করেন। প্রায় ৪০ জন বিচারক সংশ্লিষ্টদের প্রেজেন্টেশন ও যাবতীয় ডকুমেন্টেশন পর্যালোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয়ী নির্বাচন করবেন। শিগগিরই চূড়ান্ত বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কার প্রদান করা হবে।

বেসিস সভাপতি মোস্তাফা জব্বার বলেন, বাংলাদেশে অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডস আয়োজনের বিষয়টি ২০১৫ সালে অ্যাপিকটার সদস্য হওয়া বেসিসের জন্য এটি একটি বিশাল অর্জন। জাপান থেকে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত ১৬টি দেশের প্রতিযোগিতার এই আয়োজন বাংলাদেশকে বিরল সম্মান এনে দিচ্ছে। এতে প্রায় দুই শতাধিক প্রতিযোগী ১৭টি ক্যাটেগরিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে থাকে। এই উপলক্ষে এই অঞ্চলের প্রায় ছয় শতাধিক প্রতিনিধি বাংলাদেশে আসবে। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তিকে বিশ্বব্যাপী পরিচিত করাতে ও রপ্তানীর বাজার বাড়াতে এই আয়োজন আমাদেরকে ব্যাপকভাবে সহায়তা করবে।

(ঢাকাটাইমস/১৯সেপ্টেম্বর/এজেড)

সংবাদটি শেয়ার করুন

বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

শিরোনাম :