র‌্যাবের মুখপাত্র ছিলেন কারা, এখন কে কোথায়

সিরাজুম সালেকীন, ঢাকাটাইমস
| আপডেট : ২৭ মার্চ ২০২২, ১৭:৩৩ | প্রকাশিত : ২৬ মার্চ ২০২২, ১০:০৫

দেশে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা-নিরাপত্তা রক্ষায় নানা কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যেমন বিপুল আলোচিত ও প্রশংসিত র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব), তেমনি আলোচিত এই বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক বা মুখপাত্রের পদটি। র‌্যাবের বিভিন্ন শাখার প্রধানরা নেপথ্যে থেকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করলেও মুখপাত্রকে প্রায় প্রতিদিন জনসমক্ষে আসতে হয়। র‌্যাবের গুরুত্বপূর্ণ এই পদের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা গণমাধ্যম কর্মীদের মাধ্যমে দেশবাসীকে বাহিনীর নানা কর্মকাণ্ডের তথ্য তুলে ধরেন। ফলে সবার পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন তিনি। অনেকে হয়েছেন আলোচিত।

২০০৪ সালের ২৬ মার্চ গঠিত হওয়ার পর একই বছরের ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) র‌্যাবের কার্যক্রম শুরু হয়। পুলিশ, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয় র‍্যাব। পরে এতে বিজিবিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত র‌্যাব ১১ জন মুখপাত্র পেয়েছে। এই পদে দায়িত্ব পালন করেছেন এমন দুজন পরে র‌্যাবের মহাপরিচালক এবং তাদের একজন নিজ বাহিনীতে ফিরে আইজিপি হয়েছেন। অন্যদের মুখপাত্রদের মধ্যে একজন অতিরিক্ত আইজিপি হয়েছেন। দুজন রাষ্ট্রদূত হিসেবে বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন। পায়রা বন্দরের চেয়ার পদে আছেন একজন আলোচিত মুখপাত্র। এ ছাড়া মুখপাত্র ছিলেন এমন একজন গত বছর করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

এলিট ফোর্সটির আইন ও গণমাধ্যম শাখায় পরিচালক বা মুখপাত্র হিসেবে একজন কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেন। তার র‌্যাঙ্কব্যাচ হিসেবে থাকে একটি স্মৃতিসৌধ ও দুই পিপস।

এই শাখায় আরও কয়েকটি পদ রয়েছে। যেমন- উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালক। মেজর ও এএসপি পদমর্যাদার কর্মকর্তারা এসব পদে দায়িত্ব পান।

এ ছাড়া প্রেষণে র‌্যাবে আসা অ্যাডমিন ক্যাডারের কর্মকর্তারা (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) এই শাখার আওতাধীন থাকেন।

র‌্যাব গণমাধ্যম শাখার তথ্য থেকে দেখা যায়, এই শাখার পরিচালক পদটিতে সবচেয়ে বেশিবার দায়িত্ব পালন করেন নৌবাহিনীর কমান্ডার পদমর্যাদার কর্মকর্তারা। সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল ও পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মর্যাদার একাধিক কর্মকর্তা এই দায়িত্ব পালন করেন। আছেন বিমানবাহিনীর একজন উইং কমান্ডারও।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার প্রথম পরিচালক বা মুখপাত্রের দায়িত্ব পান হাসান মাহমুদ খন্দকার। বর্তমান ১১তম পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

হাসান মাহমুদ খন্দকার

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার প্রথম পরিচালক বা মুখপাত্র হাসান মাহমুদ খন্দকার ২০০৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি এই পদে আসেন। ২০০৫ সালের ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। সে সময় তিনি পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি ছিলেন।

হাসান মাহমুদ পরে ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পান এবং ২০০৭ সালে র‌্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) হন। সর্বশেষ নিজ বাহিনীতে ২০১০ সালে হন আইজিপি। বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাসে তিনি সবচেয়ে বেশি সময় পুলিশপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি স্পেনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত।

সাবেক এই পুলিশ কর্মকর্তার জন্ম রংপুরের পীরগাছায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করে সিভিল সার্ভিস (বিসিএস পুলিশ) ক্যাডারে পুলিশে যোগ দেন।

মোখলেসুর রহমান

হাসান মাহমুদ খন্দকারের পর র‌্যাবের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করেন মো. মোখলেসুর রহমান। সে সময় তিনি পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি ছিলেন। ২০০৫ সালের জানুয়ারি থেকে ৬ মে পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ২০১০ সালের আগস্টে তিনি র‌্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) হন। চার বছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন শেষে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর তিনি অবসরে যান।

মোখলেসুর রহমান ১৯৮৪ সালে বিসিএস ক্যাডারের কর্মকর্তা হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ লাভ করেন। চাকরিজীবনের শুরুতে তিনি ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশে সহকারী পুলিশ সুপার এবং এসএসএফ-এ কর্মরত ছিলেন। পরবর্তীতে রাঙ্গামাটি ও নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দায় (এনএসআই) কর্মরত ছিলেন। এ ছাড়া পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি ছিলেন।

মাসুক হাসান আহমেদ

দুই বছরের বেশি সময় র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন নৌবাহিনীর কমান্ডার মাসুক হাসান আহমেদ। ২০০৭ সালের ২৮ মে তাকে নিজ বাহিনীতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। নৌবাহিনীর ক্যাপ্টেন হিসেবে পদোন্নতি পাওয়ার পর তিনি অবসরে যান। সবশেষ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চট্টগ্রাম মেরিন ফিশারিজ একাডেমির প্রিন্সিপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। গত বছরের ১৪ এপ্রিল করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান তিনি।

এস এম আবুল কালাম আজাদ

দুই বছরের বেশি সময় র‌্যাবের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করেন কমান্ডার এস এম আবুল কালাম আজাদ। ২০০৭ সালের ২৯ মে থেকে ২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। রিয়ার অ্যাডমিরাল হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে বর্তমানে তিনি মালদ্বীপের হাইকমিশনার। এর আগে তিনি চট্টগ্রাম ও খুলনার মংলা বন্দরের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

আবুল কালাম আজাদ পাবনা ক্যাডেট কলেজ থেকে পাস করে ১৯৮৫ সালের জানুয়ারি মাসে নৌবাহিনীতে যোগ দেন। ১৯৬৭ সালের ৩০ এপ্রিল কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার মহেন্দ্রপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার পরিবার ও নিকটাত্মীয়দের মধ্যে শতাধিক মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন।

মোহাম্মদ সোহায়েল

আরেকজন আলোচিত র‌্যাব মুখপাত্র কমান্ডার মোহাম্মদ সোহায়েল। তিন বছরের বেশি সময় র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। বর্তমানে তিনি পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে কর্মরত। এর আগে তাকে কমডোর থেকে রিয়ার অ্যাডমিরাল হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়।

সোহায়েল ১৯৮৮ সালে কমিশন পান। ২০০৯ সালে র‌্যাবের মুখপাত্র হিসেবে যোগ দেন। ২০১২ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি নিজ বাহিনীতে ফিরে যান। দীর্ঘ চাকরিজীবনে তিনি নৌবাহিনীর জাহাজ, ঘাঁটি ও সদর দপ্তরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।

এ টি এম হাবিবুর রহমান

২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর থেকে র‌্যাবের মুখপাত্র হিসেবে দেড় বছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেন বিমান বাহিনীর তৎকালীন উইং কমান্ডার হাবিবুর রহমান। পরবর্তীতে গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে তার পদোন্নতি হলে ২০১৪ সালের ২২ জুলাই তিনি নিজ বাহিনীতে ফিরে যান।

মুফতি মাহমুদ খান

র‌্যাবের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দিন মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এই কর্মকর্তা। তিনি (মুফতি মাহমুদ) একটানা প্রায় পাঁচ বছর এই পদে ছিলেন। ফলে বেশ আলোচিত ও পরিচিত মুখ ছিলেন তিনি।

সেসময় দেশব্যাপী জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে র‌্যাব জঙ্গিবিরোধী ব্যাপক অভিযান চালায়। এসব অভিযানে নিয়মিত ব্রিফিং করে গণমাধ্যমে বিস্তারিত তুলে ধরতেন তিনি।

এর আগে মুফতি মাহমুদ র‌্যাব-৯ এর অধিনায়ক ছিলেন। ২০১৪ সালের ২৩ জুলাই র‌্যাবের মুখপাত্রের দায়িত্ব নেওয়া মুফতি মাহমুদ ২০১৯ সালের ১৬ জুন নিজ বাহিনীতে ফিরে যান।

এমরানুল হাসান

তিন মাসেরও কম সময় র‌্যাবের মুখপাত্রের দায়িত্বে ছিলেন লে. কর্নেল এমরানুল হাসান। র‌্যাবের ইতিহাসে মুখপাত্র হিসেবে তিনিই সবচেয়ে কম দিন এই দায়িত্বে ছিলেন।

মুফতি মাহমুদ খান নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলে এমরানুল হাসানকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মুখপাত্র করা হয়। তিনি তখন র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক ছিলেন। এমরানুল হাসান ২০১৯ সালে ১৭ জুন মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর ৫ সেপ্টেম্বর একটি গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হিসেবে র‌্যাব থেকে বদলি হন। সেসময় তিনি কর্নেল পদে পদোন্নতি পান।

লে. কর্নেল সারওয়ার-বিন কাশেম

এলিট ফোর্স র‌্যাবের মুখপাত্র হিসেবে ১০ মাস দায়িত্ব পালন করেন লে. কর্নেল সারওয়ার-বিন কাশেম। এই সময়েও তিনি বেশ আলোচিত হয়ে ওঠেন। পরবর্তী সময়ে তিনি র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক হন।

সেনাবাহিনীর আরমার্ড কোরের এই কর্মকর্তা ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি র‌্যাব-১ এর অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। অসহায় দুস্থদের সাহায্য ছাড়াও বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সুনাম কুড়ান সারওয়ার। তাছাড়া রাজধানীর উত্তরা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের আধিপত্য কমাতে ব্যাপক অভিযান চালান তিনি।

মেধাবী ও কর্মঠ অফিসার হিসেবে পরিচিত সারওয়ার ২০১৯ সালের ১৭ জুন মুখপাত্রের দায়িত্ব নেন। পরের বছরের ৭ জুলাই পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। পরে তাকে গোয়েন্দা শাখায় বদলি করা হয়। এসময় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে বাঘা বাঘা অপরাধী ছাড়াও করোনার চিকিৎসা সরঞ্জাম ও প্রতারক শাহেদকে গ্রেপ্তার করেন তিনি। সারওয়ার ২০২০ সালের নভেম্বরে নিজ বাহিনী ফেরত যান।

লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ

সারওয়ারকে র‌্যাবের গোয়েন্দা প্রধান করা হলে মুখপাত্রের দায়িত্ব পান লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ। তিনি আট মাসের বেশি সময় এই দায়িত্ব পালন করেন। ২০২০ সালের ৮ জুলাই দায়িত্ব নেন এবং পরে ২০২১ সালের ৩১ মার্চ নিজ বাহিনীতে ফিরে যান তিনি।

সদা হাস্যোজ্বল ও মিষ্টভাষী আশিক বিল্লাহ মুখপাত্র হওয়ার আগে র‌্যাব-২ এরও অধিনায়ক ছিলেন। সেসময় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান ছাড়াও রাজধানীর মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের আধিপাত্য বন্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে ব্যাপক প্রশংসা কুড়ান।

দেশে করোনার সংক্রমণ শুরু হলে তার অধীন ব্যাটালিয়ন থেকে গরিব, দুস্থদের ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়। তিনি ঝিনাইদহ ক্যাডেট থেকে পাস করে সেনাবাহিনীতে অফিসার পদে যোগ দেন। তিনি আরমার্ড কোরের একজন কর্মকর্তা।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন

র‌্যাবের বর্তমান অর্থাৎ ১১তম মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। সদা হাস্যোজ্বল মঈন গত বছরের ২৫ মার্চ র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালকের দায়িত্ব পান। এই সময়ের মধ্যে তিনি গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে প্রিয়মুখ হয়ে উঠেছেন।

এর আগে তিনি র‌্যাবের কমিউনিকেশন উইংয়ের পরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন। মেধাবী ও চৌকস কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত মঈন ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত র‌্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জঙ্গি, চরমপন্থি, সন্ত্রাসবিরোধী বিভিন্ন অপারেশনে প্রশংসনীয় অবদান রাখেন।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামিকে গ্রেনেডসহ গ্রেপ্তারের প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ মেডেলে (বিপিএম) ভূষিত হন মঈন। এবারও ভালো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ একই সম্মানে ভূষিত হন র‌্যাবের এই মুখপাত্র।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) থেকে পিএসসি সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) থেকে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ শেষ করেন।

মঈন ২০০০ সালের ১২ জানুয়ারি বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগ দেন।

(ঢাকাটাইমস/২৬মার্চ/মোআ)

সংবাদটি শেয়ার করুন

বিশেষ প্রতিবেদন বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন এর সর্বশেষ

কোরবানির ঈদ সামনে, মশলার বাজারে উত্তাপ

প্রতিমন্ত্রীর শ্যালকের অপহরণকাণ্ড: ১৬ দিনেও গ্রেপ্তার হননি আলোচিত লুৎফুল হাবীব

মে দিবস বোঝে না শ্রমিকরা, জানে ‘একদিন কাজ না করলে না খেয়ে থাকতে হবে’

গামছা বিক্রেতা থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক, মনে আছে সেই গোল্ডেন মনিরকে?

সোনার ধানের মায়ায় হাওরে নারী শ্রমে কৃষকের স্বস্তি

উপজেলা নির্বাচন নিয়ে কঠোর বার্তা দেবে আ. লীগ 

গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন: চাহিদা বেড়েছে তরমুজের, ক্রেতা কম ডাবের

গাছ কাটার অপরাধে মামলা নেই 

কথায় কথায় মানুষ পেটানো এডিসি হারুন কোথায়? থানায় ছাত্রলীগ নেতাদের মারধরের তদন্ত কোথায় আটকে গেল?

মজুত ফুরালেই বাড়তি দামে বিক্রি হবে সয়াবিন তেল

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :