ইসলামি সংগীতে ইকবাল মাহমুদের ১৫ বছর

১৫ বছর আগে ২০০৮ সালে ছোট্ট কণ্ঠে ‘কাফন আমার আপন কবর আমার ঘাঁটি’ গজল দিয়ে ইসলামি সংগীতে আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন ইকবাল মাহমুদ। গজলপ্রেমিদের মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন ক্ষুদে ইকবাল। আর এখন তিনি দেশের একজন জনপ্রিয় এবং ক্রিয়েটিভ ইসলামি সংগীত নির্মাতা।
ওস্তাদ আব্দুল মুঈনের কাছ থেকে কলরবের মাধ্যমে সংগীত জীবনের সূচনা হয়েছিল ইকবাল মাহমুদের। সেই সুবাদে ‘ইসলামি সংগীতের প্রবীণ শিল্পী আবুল কালাম আজাদের মাধ্যমে ‘তামাদুদুন প্রোডাক্টস’ থেকে ইকবাল মাহমুদের তিনটি অডিও এবং ভিডিও অ্যালবাম প্রকাশিত হয়।
পরবর্তীতে ইকবাল মাহমুদ নিজের ক্যারিয়ার এবং পড়াশোনার জন্য রাজধানী ঢাকাতে স্থায়ী হন। সেই থেকে অবিরাম চলছে ইসলামি সংগীত জগতে তার পথচলা।
তরুণদের আইডল ইকবাল মাহমুদ বলেন, ‘ইসলামি সংগীতের মাধ্যমে দেশের লাখ লাখ তরুণ-যুবক তাদের নগ্নতা, অশ্লীলতা এবং বেহায়াপনা ছেড়ে দিয়ে হালাল বিনোদনের সারথি হয়েছেন। এটা সম্ভব হতো না যদি কলরবের মতো দেশসেরা ইসলামি সংগীত সংগঠন না থাকতো।’
কলরবের সহকারী সংগঠন পরিচালক ইকবাল মাহমুদ আরো বলেন, ‘আমি আমার মেধা এবং যোগ্যতার মাধ্যমে ইসলামি সংগীতকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে চাই। তবে এই চাওয়াটা আমি একা চাইলে হবে না, দেশের সকল তরুণ, যুবক এবং যারা ইসলামি সংস্কৃতি লালন করছেন, তাদেরকেও এগিয়ে আসতে হবে।’
তরুণদেরকে সাহস যোগাতে এবং ইসলামি সংগীতের মাধ্যমে অশ্লীলতা দূর করতে কলরব এবং ইকবাল মাহমুদের এই যাত্রা যেন সহজ হয়, সে জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। সম্প্রতি তিনি নিজের ‘ব্যান্ড মেলোডিয়ান্স’ প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং বলেছেন, ‘আমি ভিন্নভাবে আসছি আপনাদের মাঝে।’
(ঢাকাটাইমস/২১সেপ্টেম্বর/এজে)

মন্তব্য করুন