ইশরাককে বিজয়ী ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে ইসির চিঠি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা টাইমস
  প্রকাশিত : ২২ এপ্রিল ২০২৫, ১৪:০৫
অ- অ+

ঢাকা দক্ষিণের মেয়র হিসেবে ইশরাককে বিজয়ী ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করতে হবে কিনা এবিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত জানতে চেয়ে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

মঙ্গলবার এই চিঠি দেওয়া হয়।

এর আগে ২০২০ সালের ২৭ মার্চ অনুষ্ঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফল বাতিল করে সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন আদালত।

ইশরাক হোসেনের আইনজীবী রফিকুল ইসলাম বলেন, ২০২০ সালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের প্রার্থী ইশরাক হোসেনের গাড়িবহরে হামলা করা হয়, ইভিএম মেশিনে ভোট জালিয়াতি করা হয়, নির্বাচনে ভোটারদের ভোটগ্রহণে বাধা দেওয়া হয়, নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি করা হয়। এতসব জালিয়াতির পরেও নির্বাচন কমিশন শেখ ফজলে নূর তাপসকে মেয়র ঘোষণা করে। নির্বাচন কমিশনের গেজেট চ্যালেঞ্জ করে ২০২০ সালের ৩ মার্চ ইশরাক হোসেন বাদী হয়ে মামলা করেন। আদালত পূর্ণাঙ্গ শুনানি নিয়ে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করেছেন।

ইশরাক মামলার আবেদনে অভিযোগ করেন, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তিনি ছিলেন একজন মেয়র প্রার্থী। ইশরাক হোসেনের নির্বাচনী কর্মী, তাদের এজেন্টদের মারধর করা হয়। এ নিয়ে তখন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও সেগুলো আমলে নেওয়া হয়নি। বরং নির্বাচন কমিশন নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল। নির্বাচনের দিন তার এজেন্টদের মারধর করে বের করে দেওয়া হয়।

মামলায় তিনি আরও দাবি করেন, ২০২০ সালের ৫ জানুয়ারি শেখ ফজলে নূর তাপস নির্বাচনি আইন লঙ্ঘন করে রঙিন পোস্টার লাগান। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগও দিয়েছিলেন ইশরাক। এরপর ২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি ইশরাক হোসেনের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের সদস্যরা। তার নির্বাচনি প্রচারে ব্যবহৃত মাইক ভাঙচুর করা হয়।

ইশরাক অভিযোগ করেন, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তিনি ছিলেন একজন মেয়র প্রার্থী। ইশরাক হোসেনের নির্বাচনি কর্মী, তাদের এজেন্টদের মারধর করা হয়। এ নিয়ে তখন গণমাধ্যমে প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও সেগুলো আমলে নেয়া হয়নি। বরং নির্বাচন কমিশন নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল। নির্বাচনের দিন তার এজেন্টদের মারধর করে বের করে দেওয়া হয়।

(ঢাকাটাইমস/২২এপ্রিল/জেবি/এফএ)

google news ঢাকা টাইমস অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
নিষেধাজ্ঞা শেষে আজ মধ্যরাতে ইলিশ ধরতে নামছেন জেলেরা চাঁদপুর প্রতিনিধি, ঢাকাটাইমস
কসবায় ৭০ লাখ টাকার ভারতীয় চশমা জব্দ
লিটারে ১ টাকা কমল সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
নারী সংস্কার কমিশন মানি না, বাধ্য করলে আন্দোলন: জামায়াত আমির
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা