ঈদে পর্যটক বরণে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিয়ে প্রস্তুত ট্যুরিস্ট পুলিশ
এবার ঈদুল ফিতরে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্রায় তিন লাখ পর্যটক যাবেন। ইতোমধ্যে কক্সবাজারের বেশিরভাগ হোটেল বুকিং শেষ হয়েছে। তাই নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিয়ে পর্যটক বরণ করতে টুরিস্ট পুলিশ প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান ডিআইজি আবু কালাম সিদ্দিক।
রবিবার (৩১ মার্চ) রাজধানীর পুরানা পল্টনের ট্যুরিস্ট পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের সভাকক্ষে ‘পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটিতে টুরিস্টদের জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় ডিআইজি এসব জানান।
ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান বলেন, এবার ঈদুল ফিতরে তিন লাখ পর্যটক যাবে কক্সবাজারে। সেই লক্ষ্যে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে লাবনী, সুগন্ধা ও ইনানী বীচ এলাকা। পর্যটকদের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা দিতে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ১২টি, পতেঙ্গা বিচে ১২টি এবং কক্সবাজারে ২০টি সিসি টিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। এর মধ্যে হাই রেজুলেশন ৩০০ সিসি জুম লেন্সের হাই কোয়ালিটি ক্যামেরাও রয়েছে।
ডিআইজি বলেন, পর্যটকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে নিষেধ করা হয়েছে হোটেল মালিকদের। ১০ এপ্রিল থেকে পর্যটকরা আসা-যাওয়া শুরু করবে। তাদের নিরাপত্তার জন্য টুরিস্ট পুলিশদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া সুন্দরবনের পর্যটকদের জন্যও টুরিস্ট পুলিশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে বলে জানান তিনি।
ডিআইজি আরও বলেন, দেশের জিডিপিতে ৪ দশমিক ৪ ভাগ পর্যটন খাত থেকে আসে। ২০৩০ সালের মধ্যে জিডিপির ১০ ভাগ যেন টুরিজম খাত থেকে আসে, সেই লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে।
(ঢাকাটাইমস/৩১মার্চ/এএম/কেএম)