চালের সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে নতুন কৌশলে সরকার 

মেহেদী হাসান, ঢাকা টাইমস
 | প্রকাশিত : ২৫ মে ২০২৪, ০৮:১৯

করপোরেট সিন্ডিকেটের কারসাজিতে চালের বাজারে অস্থিরতা লেগেই থাকে। মিলার ও মৌসুমি ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্যে সরকারের বেঁধে দেয়া দামের চেয়েও বেশিতে ধান কেনাবেচা হয়। এতে বাজারে চালের দাম বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নতুন কৌশল হাতে নিয়েছে সরকার। ঈদুল আজহার পরে এ বিষয়ে ঘোষণা আসবে।

সরকারের বিশেষ করে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া অটোরাইস মিল কিনতে পারবে না কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠান। এছাড়া আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়ে ঈদুল আজহার পর পরিপত্র জারি করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এমন তথ্যই জানিয়েছেন খাদ্যসচিব ইসমাইল হোসেন।

তিনি বলেন, ‘কোনো প্রতিষ্ঠান সরাসরি পুরানো লাইসেন্স নিজের লাইসেন্স হিসেবে চালিয়ে দিতে পারবে না, তাকে নতুন করে করপোরেট লাইসেন্স নিতে হবে।’

করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতেই এমনটি করা হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যসচিব। নিয়ন্ত্রণ বলতে কী বুঝিয়েছেন- সেই ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আবার নিয়ন্ত্রণ এই অর্থে না যে তাদের দমিয়ে রাখা হবে কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত করা হবে। নিয়ন্ত্রণ এই অর্থে যে প্রতিষ্ঠানগুলো কোথায় কাজটা করছে, তাতে জনগণ প্রতারিত হচ্ছে কিনা এবং প্রতিষ্ঠানগুলো কী করছে, সেটাকে হিসেবের মধ্যে নিয়ে আসা।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজ অনেকদূর এগিয়েছে, কেউ চাইলেও অটোরাইস মিল কিনতে পারবেন না। এ সংক্রান্ত অনেকগুলো কাজ হয়ে গেছে। ঈদের পর ঘোষণা দেয়া হবে।’

উদহারণ দিয়ে সচিব বলেন, ‘ধরেন, মিস্টার এক্সের কাছে একটি অটোরাইস মিল আছে, তার লাইসেন্স ছিল। মিস্টার ওয়াই সেটা কিনল। কিন্তু তিনি লাইসেন্স পাবেন না। এছাড়া আরও ১০টি পয়েন্ট নিয়ে আমরা কাজ করছি। সেগুলোর ভালো-খারাপ দিকগুলো পর্যালোচনা করছি। অনেক বড় সিদ্ধান্ত। করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ে আমরা বসেছিলাম। সরকারি নিয়মনীতির মধ্যে থাকার বিষয়ে তারা আমাদের সঙ্গে একমত হয়েছেন। ঈদের পর দ্বিতীয়বার বসবো।’

তিনি বলেন, ‘গত দু-তিন মাসে আমরা কয়েকটা পরিপত্র জারি করেছি। করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ে আমরা কাজ করছি। অটোরাইস মিলগুলোকে নিয়েও কাজ করছি। এটা শেষ পর্যায়ে। এটা শেষ হলেই করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ে আবার বসবো। তৃতীয় বৈঠকে আশা করছি, অনেকগুলো সিরিয়াস বিষয় নিয়ে আলাপ হবে।’ গুরুত্বপূর্ণ কী কী বিষয় সমাধানে কাজ করছেন জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘সরকারের বিশেষ করে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠান অটোরাইস মিল কিনতে পারবে না। এটা টাকা থাকলেও কিনতে পারবে না, কেউ বিক্রি করতে চাইলেও কিনতে পারবে না।’

দুবারের বেশি পলিশে ‘না’

দুই বারের বেশি চাল পলিশ করা যাবে না বলেও পরিপত্র জারি করা হবে। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছিলেন, ‘চালের যে পুষ্টিগুণ থাকে, অতিরিক্ত ছাঁটাই ও পলিশ করার কারণে তা নষ্ট হয়ে যায়। তাই চাল ছাঁটাইয়ের সময় রাইস মিলে পলিশ বন্ধে আইন করা হয়েছে। আগামী আমন মৌসুম থেকেই তা কার্যকর করা হবে।’

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অতিরিক্ত চাল ছাঁটাই ও পলিশের কারণে ১৬ থেকে ২০ লাখ মেট্রিক টন চাল নষ্ট হয়ে যায়। এই আইন কার্যকর হলে সেখান থেকে আমরা রক্ষা পাব। এতে করে উৎপাদন খরচ কমে যাওয়ায় ভোক্তারা কম দামে চাল ক্রয় করতে পারবেন। পলিশবিহীন চাল ভোক্তাদের আকৃষ্ট করবে।’

বস্তায় ধানের দাম ও জাত লেখার বিষয়ে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘এ বিষয়ে কাজ শুরু হয়েছে। বাজারে বস্তার গায়ে দাম ও জাত আসতে শুরু করেছে। মিল মালিকদের কাছে ধানের জাতের নমুনাসহ নাম ও উৎপাদিত চাল কেমন হবে তার নমুনা পাঠানো হয়েছে। মিল গেটের চালের দাম বস্তায় লেখা থাকলে খুচরা ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ানোর বিষয়ে মিল মালিকদের দোষারোপ করতে পারবে না।’

তবে সরকার পহেলা বৈশাখে চালের বস্তার গায়ে জাত ও মূল্য লেখা বাধ্যতামূলক করলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এখনও বাজারে পুরানো চাল আছে। এই চালগুলো শেষ হতে দেন। নতুন চাল এলে তারপর কার্যকর হবে।’

পলিশ বন্ধে আইনের বাস্তবায়ন বর্তমানে কোন পর্যায়ে আছে, জানতে চাইলে ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘ব্যক্তিগত খাতে কোটি কোটি টাকার বিনিয়োগ। যে কারণে তাদের প্রথমে মোটিভেট (উৎসাহ) করতে হয়, তারপরে তারা সেটা করছে কি না, বা না করলে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হয়।’

তিনি বলেন, ‘যদি মোটিভেশনে কাজ না হয়, তখন বিষয়টি বাস্তবায়নে এনফোর্সমেন্টে যাওয়া যাবে। বস্তার গায়ে জাতের নাম লেখা, মূল্য লেখা- এগুলো সফলভাবে শেষ করা হয়েছে জানিয়ে সচিব বলেন, ‘পলিসির (নীতি) বিষয়টি মোটিভেশনাল পর্যায়ে আছে। আর এই চারটি মাস বোরো সংগ্রহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়। এখন যদি বাস্তবায়নে যাই, তাহলে সারা বছরে যে পনেরো থেকে ষোলো মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ করি, এ কাজটা আমরা এগিয়ে নিতে পারবো না।’ ‘কাজেই বোরো সংগ্রহের পরে আমরা যে সময়টি পাবো, তখন পলিসি বাস্তবায়নের কার্যক্রম শুরু করবো এবং তা অব্যাহত রাখব,’ বলেন সচিব।

ধান পলিশ করার আইন বাস্তবায়ন নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আইনে মূল স্পিরিট থাকে, সেখানে তো সব কথা লেখা থাকে না। ওখানে লেখা আছে, কোনো প্রাকৃতিক খাবারকে কৃত্রিমভাবে গুণগত মান পরিবর্তন করে বাজারজাত করা যাবে না। তাহলে চালকে যখন তিন-চারবার পলিশ করে প্রাকৃতিক পুষ্টিগুণ নষ্ট করে দিলেন, তখন তো গুণগত মান পরিবর্তন করে দিলেন। এ বিষয়ে আইনে সুস্পষ্ট ধারা আছে, শাস্তির বিধান আছে। কিছু পরিপত্র ও নীতিমালা করে আমরা এটিকে একদম সবার জন্য বোধগম্য করে দেব।’

তাহলে কি চাল একেবারেই পলিশ করা যাবে না- সেটা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘করা যাবে, তবে সেটা কতটুকু করা যাবে; সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত নিতে হবে। যেমন মনে করেন, এখন অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাংলাদেশে যেটা হচ্ছে- বেশিরভাগ মানুষ গ্রামের মানুষ চালটি দুটি পলিশ করে খায়। কিন্তু বিপণিবিতানে যে সিল্কি চাল দেখি, সেটা তিন-চারবার পলিশ করা হয়। চালকে একেবারে পিচ্ছিল করা হয়, এটাকে আমরা নিরুৎসাহিত করব। এটা কোন পর্যায়ে করা যাবে, কতটুকু পলিশ করলে পুষ্টিগুণ কতটুকু থাকবে, সেটা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আমরা আলোচনা করবো।’

তিনি বলেন, ‘বিশেষজ্ঞদের মতামত নিতে একটি কমিটি গঠনের চিন্তা করা হয়েছে। তারা সুপারিশ করবেন। আমি পুষ্টিবিদ না, তবে আমার ধারণা, দুটো পলিশ আমাদের অনুমোদন দিতে হবে। এ ব্যাপারে আলাদা বিধিমালা থাকবে, একটি পলিশ নীতিমালা থাকবে।

ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘গ্রামে যে এলাকায় ধান হয়, আমরা ছোটোবেলায় দেখেছি, চালটা একটু লালচে ঘোলা ঘোলা ছিল। অটোমেশিন দিয়ে ধানের উপরের অংশ ফেলে দিয়ে সেটা খেয়েছি। ধানের উপরের অংশে ঘষা দিলে একটু ঘোলা থাকে। এটা সবচেয়ে ভালো চাল। কিন্তু প্রাথমিকভাবে মধ্যবিত্তরা এই চালটি খেতে চাইবেন না। দুটো পলিশ করলে পুষ্টিগুণ অনেকটা থাকে।’

‘তবে বিশেষজ্ঞদের মত না, আমার সাদা চোখের মত, অধিকাংশ মানুষ দুই পলিশের খাবার খান। আমার ধারণা, নীতিমালায় দুই পলিশ পর্যন্ত অনুমোদন দেয়া যাবে। আগামী আমন মৌসুম থেকে সেটা কার্যকর করা হবে। এরইমধ্যে সব বিধিমালা ও নীতিমালা করা হবে’, জানান খাদ্যসচিব।

খাদ্য আইন প্রণয়ন নিয়ে তিনি বলেন, ‘বড় আইনটিই তো করে ফেললাম, ৯ বছর এটি পেন্ডিং (স্থগিত) ছিল। এখন আইনের বিধিমালাও হয়েছে। প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করতে হবে।’

চাল পলিশ কী?

চালকে পরিষ্কার ও ঝকঝকে করতে পলিশ করা হয়। এই পদ্ধতিতে চালের উপরের যে আবরণ থাকে, তা তুলে ফেলা হয়। এতে চাল চকচকে দেখা যায়। দেশে সর্বোচ্চ পাঁচবার পর্যন্ত চাল পলিশ করা হয় বলে জানা গেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট এবং বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) ১০ জন গবেষকের এক যৌথ গবেষণায় উঠে এসেছে, চাল পলিশের ফলে মানুষ পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। পলিশ চালে থাকে মূলত কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা।

ধান-চালে করপোরেট নজর

দেশের মানুষের প্রধান খাবার, প্রিয় খাবার ভাত। আবহাওয়া ও ভৌগোলিক কারণে এ অঞ্চল ধান চাষের জন্য উৎকৃষ্ট জায়গা। বলতে গেলে, সারা বছরই ধান চাষ হচ্ছে। কাজেই এ ফসলের ওপর করপোরেট দখলদারিত্ব ভবিষ্যতে বড় বিপর্যয় নিয়ে আসতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

এ বিষয়ে গবেষক পাভেল পার্থ বলেন, ‘করপোরেট দখলদারিত্বের কারণে চাল মানুষের আয়ত্তের বাইরে চলে যাবে। ধান ও চালের বৈচিত্র্যও হারিয়ে যাবে। যে চাল করপোরেট কোম্পানিগুলো ব্যবহার করবে, তাতে অনেক ধরনের রাসায়নিক থাকবে। এটা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ হবে না।’

তিনি বলেন, ‘এখানে তিনটি বিষয় কাজ করছে। যে চাল করপোরেট কোম্পানিগুলো ব্যবহার করবে, সে চাল জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। কারণ তারা প্রচুর রাসায়নিক ব্যবহার করবে। এটা কেবল উৎপাদনের সময়েই না, মজুত ও প্যাকেটজাতকরণের ক্ষেত্রেও বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক ব্যবহার করা হবে।’

‘যেমন - প্যাস্টিসাইড, হার্বিসাইড, যেগুলো জমিতে ব্যবহার করা হয়, এগুলো বিপজ্জনক। পরবর্তীতে যখন চাল পলিশ করা হয়, তখন এবং মজুত করার সময়ও রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। সব মিলিয়ে পুরো ব্যবস্থায়ই বিপজ্জনক হয়ে যাচ্ছে’, বলেন পাভেল পার্থ।

তিনি আরও বলেন, ‘বিপজ্জনক এ খাদ্য প্যাকেটজাত হয়ে বিক্রি হচ্ছে। আবার যখন কোম্পানি চাল বিক্রি করে, তখন আমরা দেখি যে চালের বৈচিত্র্যও নষ্ট করে দেয়া হয়। আমরা যদি সুগন্ধি চালের কথা বলি, চিনিগুঁড়া ও কালোজিরা- সেগুলোও বিভিন্ন প্রকারের আছে। আবার বরিশাল অঞ্চলের মানুষ মোটা চালের ভাত খান, চট্টগ্রামের মানুষ খান আতপ চালের ভাত, আর পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ আতপ ও ছোটো চালের ভাত খান। সারা দেশে এখনও যে চাল ও ধানের বৈচিত্র্য আছে, করপোরেট প্রতিষ্ঠানের হাতে চলে গেলে সেটা থাকবে না; বরং কোম্পানিগুলো ধান পলিশ করে মেশিনে কেটে চিকন করে ফেলতে পারে।’

এ গবেষক আরও বলেন, ‘এভাবে মেশিনে চাল প্রক্রিয়াজাত করায় চালের ওপরের আবরণের প্রোটিনগুলো পাচ্ছি না। সেটা তুলে ফেলে দেয়া হয়। এমনকি কোম্পানির বাজারজাত করা চালের ভাতের মাড়ও খাওয়া যায় না। এটা খুবই বিষাক্ত।’

চালের ওপর কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় বাজার ব্যবস্থাটাও ধসে যাবে বলে জানান গবেষকরা। পাভেল পার্থ বলেন, ‘কোম্পানিগুলো যখন চালের বাজার দখল করছে, তখন আমাদের সমাজের কৃষক বা ফড়িয়া, মহাজন- সব মিলিয়ে চালের যে স্থানীয় বাজার গড়ে উঠেছে, সেটা আর থাকবে না। সবকিছু কোম্পানির হাতে চলে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘করপোরেট দখলের কারণে চালটা বাণিজ্যিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। আর ধানের উৎপাদন ব্যবস্থা পুরোটাই করপোরেট নিয়ন্ত্রিত। এখানে যদি বীজের কথা বলি, কিছু হাইব্রিড বীজ চীন থেকে আসছে, কিছু আসছে ভারত থেকে। বাংলাদেশে জিএমও বীজ বিক্রি হয় না। এছাড়া আমাদের দেশীয় জাতগুলো সেভাবে নেই। আর বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) মাধ্যমে যে বীজগুলো দেয়া হয়, সেগুলো কৃষকের কাছে পৌঁছে না।’

‘এখানে বীজ, সার, বিদ্যুতের ব্যবহার - সবই করপোরেট নিয়ন্ত্রিত। যেখানে পুরো চাষের ব্যবস্থা করপোরেট নিয়ন্ত্রিত, সেখানে ভোক্তাদের কাছে যখন খাদ্যপণ্য হিসেবে যাচ্ছে, এ নিয়ন্ত্রণ আরও বেশি একতরফাভাবে খাদ্য ব্যবস্থার ওপর চেপে বসবে’, বলেন তিনি।

(ঢাকাটাইমস/২৪মে/এমএইচ/কেএম)

সংবাদটি শেয়ার করুন

বিশেষ প্রতিবেদন বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন এর সর্বশেষ

অনলাইনে পশুর হাট জমল নাকি কমল?

ফাঁকা রাজধানীর নিরাপত্তায় তালিকভুক্ত চোর ধরছে পুলিশ

সংকটে চামড়া খাত, পর্যাপ্ত জোগানেও বন্ধ হচ্ছে না আমদানি

কোরবানির পশু জবাই ও মাংস বানানোর সরঞ্জাম তৈরিতে ব্যস্ত কারিগররা 

পল্টনে অগ্নিঝুঁকিতে ১৫টি ভবন, নেই কোনো ব্যবস্থা

নেতৃত্ব বাছাইয়ে ছাত্রদল সততা, মেধা ও পরিশ্রমের মূল্যায়ন করে: সাধারণ সম্পাদক

রি-টেন্ডার করিয়ে শতকোটি টাকার কাজ হাতিয়ে নিতে চায় ‘মিঠু চক্র’

সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা উত্তম কুমার: বিলাসী বাসা ছেড়েছেন, গ্যারেজে পড়ে আছে গাড়ি

দালাল চক্রের আখড়া মিটফোর্ড হাসপাতাল

ঢাকায় ফ্ল্যাট-গাড়ি, অঢেল টাকা: সিআইডির সাবেক কর্মকর্তা উত্তমের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে

এই বিভাগের সব খবর

শিরোনাম :