বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বে আসছেন যারা

সারাদেশে বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো ঢেলে সাজানোর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এসব টিমের নেতৃত্বে আছেন সংগঠনগুলোর শীর্ষনেতারা। এসব টিম সাংগঠনিক কার্যক্রমের পাশাপাশি নিজেদের আগামী নেতৃত্বে আসার জন্য চালাচ্ছেন তৎপরতা। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ছাড়া প্রায় সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোতে আসতে পারে পরিবর্তন। এমন আশায় সংগঠনগুলোর শীর্ষনেতারা ইতিমধ্যে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। ধরনা দিচ্ছেন দলটির সিনিয়র নেতাদের দ্বারে দ্বারে।
জানা গেছে, এবার বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতৃত্ব নির্ধারিত হবে বিগত আন্দোলনে পারফরম্যান্সের ওপর। সে ক্ষেত্রে অনেক অঙ্গ সংগঠনের সিংহভাগ সিনিয়র নেতাও ছিটকে পড়তে পারেন। বিশেষ করে নতুন কমিটিগুলোতে সাবেক ছাত্রনেতাদের প্রাধান্য দিয়ে করা হতে পারে।
সেক্ষেত্রে বিভিন্ন সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখা যেতে পারে ছাত্রদলের সাবেক শীর্ষনেতা নাজিম উদ্দিন আলম, আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, আমিরুল ইসলাম খান আলিম, আকরামুল হাসান মিন্টু, ফজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল এবং সাইফ মাহমুদ জুয়েলকে।
যুবদল
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৭ মে সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে সভাপতি এবং আব্দুল মোনায়েম মুন্নাকে সাধারণ সম্পাদক করে নয় সদস্যের যুবদলের কমিটি ঘোষণা করে বিএনপি। এর নয় মাস পর ২০২৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা করা হয় পূর্ণাঙ্গ কমিটি। সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। যুবদলের কমিটির মেয়াদ আরও কিছুদিন থাকলেও নতুন কমিটি দাবি করছেন অনেকে। যদিও আন্দোলন-সংগ্রামে সংগঠনের নেতারা নিজেদের ব্যর্থতা মানতে নারাজ। তারা বলছেন, জেল-জুলুম উপেক্ষা করে যুবদল রাজধানীসহ সারাদেশে সক্রিয় ছিল। যুবদলের আসন্ন নতুন কমিটিতে সভাপতি হিসেবে বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না, সিনিয়র সহ-সভাপতি মামুন হাসান, নুরুল ইসলাম নয়ন, এসএম জাহাঙ্গীর, শফিকুল ইসলাম মিল্টনের নাম শোনা যাচ্ছে। আর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যুবদল নেতা ইসহাক সরকার, রুহুল আমিন আকিল, মামুনুর রশিদ মামুন, জাকির হোসেন সিদ্দিকী, জাকির হোসেন নান্নু, সাইদ ইকবাল টিটু, আলমগীর হাসান সোহান এবং গোলাম মাওলা শাহীনের নাম শোনা গেছে। এছাড়াও সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে সাবেক ছাত্রনেতা ফজলুর রহমান খোকন এবং আকরামুল হাসান মিন্টুর নামও শোনা যাচ্ছে।
স্বেচ্ছাসেবক দল
২০২২ সালের ৪ সেপ্টেম্বর জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন এসএম জিলানী ও রাজীব আহসান। সাড়ে সাত মাস পর ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসের ২০ তারিখে ঘোষণা করা হয় পূর্ণাঙ্গ কমিটি। বিগত বছরের শেষদিকে সরকার বিরোধী আন্দোলনে সংগঠনটির শীর্ষনেতাদের ভূমিকা নিয়ে বিএনপিতে রয়েছে অসন্তুষ্টি। বিশেষ করে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ্যে রাজপথে মিছিল সমাবেশ করতে পারেনি। সংগঠনের সিনিয়র নেতারা নতুন কমিটির আশায় ইতিমধ্যে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। সেক্ষেত্রে স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি পদে নেতৃত্বে আসতে পারেন বর্তমান সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা ইয়াসিন আলী, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ এবং আব্দুল কুদ্দুস। সাধারণ সম্পাদক পদে দেখা যেতে পারে বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসানকে। এছাড়াও সর্দার নুরুজ্জামানও একই পদে প্রার্থী। সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণের নামও শোনা যাচ্ছে।
মহিলা দল আফরোজা আব্বাসকে সভাপতি ও সুলতানা আহমেদকে সাধারণ সম্পাদক করে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয় ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর। কমিটির বয়স প্রায় আট বছর। ২০১৯ সালের ৪ এপ্রিল ঘোষণা করা হয় পূর্ণাঙ্গ কমিটি। মহিলা দলের সভানেত্রী এবং সাধারণ সম্পাদকের বিরোধের বিষয়টি বিএনপির সিংহভাগ সিনিয়র নেতারাও অবগত। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর উত্তরের ছয়টি কমিটি নিয়ে স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ উঠলে কমিটিগুলো ভেঙে দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে সেই ছয় কমিটির নেতাকর্মীরা একযোগে পদত্যাগ করেন। প্রায় ৮ বছর হতে চলেছে মহিলা দলের কমিটি। আন্দোলন-সংগ্রামে অভ্যন্তরীণ কোন্দলে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারছে না মহিলা দল। এমনটিই অভিযোগ করেছেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। সেক্ষেত্রে নতুন কমিটি দাবি করছেন তারা। নতুন কমিটিতে সভাপতি হিসেবে বিএনপির স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, নিলুফার চৌধুরী মনি এবং আফরোজা খান রিতার নাম এসেছে। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হেলেন জেরিন খান, সাবেক এমপি শাম্মী আক্তার, শিরিন ইসলাম, ফরিদা ইয়াসমিন, নায়েব ইউসুফ, মমতাজ হোসেন লিপি এবং অ্যাডভোকেট রুনা লায়লার নাম আলোচনায় রয়েছে।
কৃষক দল
কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিনকে সভাপতি ও শহিদুল ইসলাম বাবুলকে সাধারণ সম্পাদক করে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের ৭ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি (আংশিক) অনুমোদন করা ২০২১ সালের ২০ সেপ্টেম্বর। একই বছর ৭ ডিসেম্বর করা হয় পূর্ণাঙ্গ কমিটি। কৃষক দলেও কমিটি বদলের হাওয়া লেগেছে। শুরু হয়েছে দৌড়ঝাঁপ। যদিও কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিনকে সফল বলে দাবি করছেন খোদ সংগঠনটির নেতারাই। তারপরও নতুন কমিটি চান সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। কৃষক দলের নতুন কমিটিতে সভাপতি হিসেবে বর্তমান সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল ছাড়াও আলোচনায় রয়েছেন সাবেক ছাত্রদল নেতা নাজিম উদ্দিন আলম, কৃষিবিদ শামীম, সাবেক এমপি মোশাররফ হোসেন এবং ভিপি ইব্রাহিমের নাম। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সাবেক ছাত্রনেতা ইকবাল হোসেন শ্যামল, কৃষক দল নেতা শাহাদাৎ হোসেন বিপ্লব, মেহেদি হাসান পলাশ এবং দিপু হায়দারের নাম শোনা যাচ্ছে।
জাসাস
২০২১ সালের ৬ নভেম্বর জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) ৭১ সদস্যের নতুন আহ্বায়ক কমিটি দেয় বিএনপি। কমিটিতে চিত্রনায়ক হেলাল খানকে আহ্বায়ক ও জাকির হোসেনকে সদস্যসচিব করা হয়। মূলত আন্দোলন-সংগ্রামে অনেকটাই ব্যর্থ এ সংগঠনটি ঝিমিয়ে পড়েছে। যেকোনো সময় পরিবর্তন আসবে এ সংগঠনের নেতৃত্বে। এতে সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বর্তমান কমিটি থাকতে চাইলেও তাদের থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ। এ ক্ষেত্রে কন্ঠশিল্পী ইথুন বাবু এবং জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা শিবা সানুকে দেওয়া হতে পারে জাসাসের দায়িত্ব। এছাড়াও জাহাঙ্গীর হোসেন, চিত্রনায়িকা শায়লা, রোজেন রহমান এবং কণ্ঠশিল্পী পরানও আসতে চান মূল দায়িত্বে।
তাঁতী দল
২০১৯ সালের ৪ এপ্রিল আবুল কালাম আজাদকে আহ্বায়ক ও মজিবুর রহমানকে সদস্য সচিব করে ১২৮ সদস্য বিশিষ্ট তাঁতী দলের কমিটি করা হয়েছে। কমিটি গঠনের পর থেকেই এর একটি অংশ বর্তমান নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল। তাঁতী দলের কমিটিও ভেঙে করা হচ্ছে নতুন কমিটি। নতুন কমিটিতে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেতে পারেন বর্তমান আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বর্তমান সদস্য সচিব হাজী মুজিবুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী মনির এবং মোস্তফা কামালের নাম এসেছে। এদের মধ্যে কাজী মনির, মোস্তফা কামাল এবং জিএম আনিসুর রহমান সংগঠনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছেন বলে দাবি করেছেন তাঁতি দলের বর্তমান দায়িত্বশীল নেতারা। এছাড়া জিএম আনিসুর রহমান দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালে জাপা প্রার্থী রুহুল আমিন হাওলাদারের পক্ষে নির্বাচন করেছেন বলেও অভিযোগ করেন তারা।
শ্রমিক দল ২০১৪ সালের ১৯ এবং ২০ এপ্রিল শ্রমিক দলের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। মে মাসের ৫ তারিখে দেওয়া হয় পূর্ণাঙ্গ কমিটি। ১০ বছর ধরে চলছে কমিটি। দীর্ঘদিন সংগঠনের নেতাকর্মীরা কাউন্সিল দাবি করলেও তা হচ্ছে না। যদিও সংগঠনের দায়িত্বশীল নেতারা জানান, শ্রমিক দল একটি ট্রেড ইউনিয়নভিত্তিক সংগঠন। সম্মেলন করতে শ্রম আইনের কিছু বিধিনিষেধ মানতে হয়। সম্প্রতি কাউন্সিল করার লক্ষ্য নিয়ে ৩৫টি জেলা সফর করেছে শ্রমিক দলের নেতারা। চলতি মাস থেকে বিভাগীয় শহরে প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু করবে তারা। আর এসব তত্ত্বাবধান করছেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের বিশেষ সহকারী শিমুল বিশ্বাস। গত পহেলা মে বিশাল একটি শ্রমিক সমাবেশও করে শ্রমিক দল।
শ্রমিক দলের সভাপতি হিসেবে দেখা যেতে পারে বিএনপি চেয়ারপার্সনের বিশেষ সহকারী শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাসকে। এছাড়াও বর্তমান সভাপতি আনোয়ার হোসেন এবং হুমায়ুন কবিরও দায়িত্বে আসতে চান। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে শ্রমিক দলের প্রচার সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জুর নাম শোনা যাচ্ছে। কারণ ২০২২ সালের ডিসেম্বরে এবং ২৩ অক্টোবর থেকে সরকারের দমনপীড়নে কাউকে না পাওয়া গেলেও তিনিই সবসময় সবার সাথে সমন্বয় করেছেন। শ্রমিক দল নেতা মোস্তাফিজুল করিম মিজানুর রহমান, এএম নাজিম উদ্দিন (চট্টগ্রাম), সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আবুল খায়ের খাজা, শ্রমিক দলের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সভাপতি কাজী মো. আমীর খসরু, মো. রফিকুল ইসলাম, মফিদুল ইসলাম মোহনসহ ঢাকা এবং চট্টগ্রাম মহানগরীর কয়েকজন নেতা আসতে চান সাধারণ সম্পাদক পদে।
মৎস্যজীবী দল
২০১৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম মাহতাবকে আহ্বায়ক, আব্দুর রহিমকে সদস্যসচিব এবং ২৩ জন যুগ্ম আহ্বায়কসহ ১৫৪ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছিল। রফিকুল ইসলাম মাহতাব দুই দশকের বেশি সময়ে কখনো সভাপতি কখনো আহ্বায়কের দায়িত্বে আছেন। সংগঠনের নেতারা দীর্ঘদিন নতুন কমিটির দাবি জানিয়ে আসছেন। সংগঠনের নেতাকর্মীদের সাথে আলাপকালে জানা যায়, নতুন কমিটি হলে বর্তমান সদস্য সচিব আব্দুর রহিম সভাপতি এবং জিয়া মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক মো. ফয়েজ উল্লাহ ইকবাল সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেতে পারেন। এছাড়া নাদিম চৌধুরীও সভাপতি হতে চান। আর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে প্রিন্সিপাল সেলিম মিয়া এবং ওমর ফারুক পাটোয়ারীর নামও বলছেন কেউ কেউ।
ছাত্রদল
ইতিমধ্যে নতুন কমিটি দেওয়া হয়েছে ছাত্রদলে। চলছে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের কাজ। যদিও পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে কি না তা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে সংশয়। এর কারণ হিসেবে ছাত্রদলের এক নেতা জানান, আমাদের অভিভাবক তারেক রহমান আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয়দের কমিটি করার কথা বললেও দলের সিনিয়র নেতাদের তদবির রয়েছে। সেক্ষেত্রে সমন্বয় করা আমাদের জন্য কঠিন হচ্ছে। আশা করছি ঈদের আগেই পূর্ণাঙ্গ কমিটি দেওয়া সম্ভব হবে।
ওলামা দল
২০১৯ সালের ৫ এপ্রিল মাওলানা শাহ মো. নেছারুল হককে আহ্বায়ক এবং মাওলানা নজরুল ইসলাম তালুকদারকে সদস্য সচিব করে ওলামা দলের ১৭১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছিল। চলতি বছরের ২৬ এপ্রিল অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের কমিটি ভেঙে নতুন আহ্বায়ক করা হয়েছে আলহাজ মাওলানা মো. সেলিম রেজাকে। সদস্যসচিব হিসেবে আছেন অ্যাডভোকেট মাওলানা কাজী আবুল হোসেন। নতুন কমিটিকেও দ্রুত সময়ের মধ্যে কাউন্সিল করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এছাড়া জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি ইসতিয়াক আজিজ উলফাত ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহম্মেদ খান দীর্ঘদিন দায়িত্বে থাকলেও নতুন কোনো প্রার্থী না থাকায় তারাই আবার নেতৃত্বে আসতে পারেন বলে জানা গেছে।
(ঢাকাটাইমস/০২জুন)

মন্তব্য করুন