ছাত্র-জনতার এই গণঅভ্যুত্থান আমরা যেন ভুলে না যাই

চারুউত্তম বড়ুয়া
  প্রকাশিত : ১৭ আগস্ট ২০২৪, ১১:৫৩
অ- অ+

বিজয় উৎসবে ভাসছে দেশ। এ বিজয় উৎসব কোনো বহিঃশত্রুর দখলদারিত্ব থেকে মুক্ত হওয়ার বা স্বাধীনতা পাওয়ার উৎসব নয়। এটি সর্বগ্রাসী ঘুস-দুর্নীতি-দুরাচার, বৈষম্য-নৈরাজ্য-দখলদারিত্ব থেকে মুক্ত হবার এবং নিজের ভোট নিজে দিতে পারার তীব্র আকাঙ্ক্ষার বিজয়। এটি দীর্ঘসময় একপাক্ষিক ও স্বৈরাচারী শাসন থেকে গণতান্ত্রিক শাসনে ফেরার স্বাধীনতার আনন্দ-উৎসব।

প্রশ্ন জাগতেই পারে- আমরা কি তাহলে পরাধীন ছিলাম? আমাদের অপরাপর রাজনৈতিক দল এবং তাদের রাজনীতি কি নিষিদ্ধ ছিল? দেশের উন্নয়ন কি থেমে ছিল? না, কোনোটিই নয়। সাধারণ অর্থে আমরা পরাধীন ছিলাম না। তাহলে কেন ছাত্র-জনতার এই বিক্ষোভ? পরিবর্তনের জন্য এই প্রাণবাজি?

বিগত প্রায় ১৭ বছরে বাঙালি কাগজে-কলমে স্বাধীন থাকলেও মনস্তাত্ত্বিকভাবে ছিল পরাধীন। ছাত্র-জনতার কাছে পরাজিত বিগত সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনের সর্বত্র দলীয়করণ-আত্মীকরণ, সাধারণ জনগণের উপর দলীয় কর্মীদের খবরদারিত্ব, দলীয় লেজুরবৃত্তি, সর্বত্র তোষামোদী-চাটুকারিতা, টেন্ডারবাজি যেভাবে অতিসাধারণ-স্বাভাবিক এবং ক্ষেত্রবিশেষে নিয়মের বিষয় হয়ে উঠেছিল তাতে দেশের মানুষের মধ্যে অসন্তোষ-হতাশা এবং ক্ষোভ ধীরে ধীরে জমাট বাঁধছিল- যা শাসকদল টের পায়নি।

শাসকদল টের পায়নি যে, আমলারা যত পায় তত চায়। তাদের বেতন বাড়িয়ে, অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধা দিয়ে; গাড়ি-বাড়ি দিয়ে তাদের সন্তুষ্ট রাখা সম্ভব নয়। এক সময় সরকারি চাকুরি এবং বিসিএসের প্রতি মেধাবী ছাত্রদের আগ্রহ তেমন না থাকলেও এখন তারা সরকারি চাকুরিকে সোনার হরিণ ভেবে নিয়েছে। প্রয়োজনে টাকার থলে নিয়ে তারা নিয়োগদাতাদের দ্বারে-দ্বারে ঘুরছে। এতে কি একটা বিষয় পরিষ্কার নয় যে, সরকারি চাকুরিতে কী পরিমাণ ঘুস-দুর্নীতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে? মূলত সকল মানুষই মানসিকভাবে দুর্নীতিপ্রবণ হয়ে উঠেছিল।

শাসকদল টের পায়নি, তাদের স্বীকৃত-অনুমোদিত, অনুগামী-অনুগত সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা, দায়িত্বপ্রাপ্তরা প্রত্যেকেই জনগণের সেবক না হয়ে শাসক হয়ে উঠেছিল। তাদের দাপটে সাধারণ মানুষ হাঁফিয়ে উঠেছিল। এসব নেতার অর্থনৈতিক শ্রীবৃদ্ধিও ছিল চোখ কপালে তোলার মতো। এদের কাছে রাজনীতি একটি লাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছিল।

আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক সংগঠন হলেও মূলত এটি ‘ওয়ান মেন শো’ বা নেত্রীনির্ভর দল হয়ে উঠেছিল। ক্ষমতা বা সিদ্ধান্তগ্রহণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিল এককেন্দ্রিক। ফলশ্রুতিতে, প্রধানমন্ত্রীর চারপাশে যারাই ছিলেন তারা সকলেই স্তুতিকারক বা প্রশংসাকারী হয়ে উঠেছিলেন। সকলেই ‘জ্বী হুজুর-জ্বী হুজুর’-এ অভ্যস্থ হয়ে উঠেছিলেন।

এ দেশের বেশিরভাগ মানুষ খুব বেশি উচ্চাকাঙ্ক্ষি নয়। পদ্মা সেতু-ফ্লাইওভার-মেট্রোরেল-রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, সমুদ্রের নিচে টানেল রোড ইত্যাদি উচ্চমার্গীয় উন্নয়ন দেখে সে পুলকিত হয় বটে কিন্তু দিন শেষে তারা দু’মুটো খেয়ে পরিবার নিয়ে শান্তিতে ঘুমুতে পারলেই খুশি। আমাদের মতো অল্পতে খুশি হওয়া জাতি পৃথিবীতে খুব বেশি নেই। কিন্তু তাও তাদের জন্য সহজ করা যায়নি। বাজারের নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্য, জীবনযাত্রায় উচ্চব্যয় তাকে প্রতিনিয়ত অস্থিরতায় রেখেছে।

বিগত সময়ে দেশের কি কোনো প্রকার উন্নয়ন হয়নি? নিশ্চয়ই হয়েছে এবং এর তালিকাও বেশ দীর্ঘ। কিন্তু এর বিপরীতে আমাদের বৈদেশিক লোনের পরিমাণও বেড়েছে হৈ হৈ করে। যা সময়মতো পরিশোধ করার সামর্থ্য প্রশ্নবিদ্ধ।

তার উপর আছে পাড়া-মহল্লায় পাতিনেতাদের দৌরাত্ম্য-খবরদারিত্ব। ক্ষমতার অপব্যবহার করে নেতা-পাতি নেতা, মন্ত্রী-এম পি, আমলারা যে কী পরিমাণ অর্থ-বিত্তের মালিক হয়েছেন তা দেশবাসীর অজানা নয়। দুর্নীতি যে কী পরিমাণ বিস্তারলাভ করেছে তা বর্ণনাতীত। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। সমাজের একটা শ্রেণি ভোগ-বিলাসে মত্ত আর একটি শ্রেণি জীবন-জীবিকার নিরাপত্তায় হন্যে হয়ে আছে। এতসব রাষ্ট্রীয় অনাচারের কারণে বিগত সরকারের প্রতি সাধারণ মানুষের অসন্তোষ ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে। একসময় তা প্রবল হয়ে আজকের পরিণতি ডেকে এনেছে।

মূলত কোটা-সংস্কার আন্দোলন ছাত্রদের একটি যৌক্তিক আন্দোলন ছিল যার সূত্রপাত ২০১৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের দ্বারা সংগঠিত হয়েছিল। যদিও ছাত্ররা সর্বপ্রকার কোটা বাতিলের স্লোগান দেয়নি তথাপি সে সময় আন্দোলনের তোপে সরকারপ্রধান ‘সব কোটা বাতিল’ ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদের এ যৌক্তিক দাবিকে তাচ্ছিল্য করেছিল। সরকারের উচিত ছিল এ নিয়ে ছাত্রদের সাথে সমঝোতা করা।

বিগত সরকার মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেছে। জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনমান নিয়ে তারা সবসময়ই আন্তরিক ছিল এবং সম্ভাব্য সকল সহযোগিতা উন্মুক্ত করেছে। যার মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, আশ্রয়ণ সুবিধা, সরকারের নানা নাগরিক সেবাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ সুবিধা এমনকি চাকুরি প্রত্যাশীদের কাছে ‘সোনার হরিণ’খ্যাত বিসিএস-এও তাদের জন্য বিশেষ কোটা পর্যন্ত বরাদ্ধ রাখা হয়েছিল। ভিন্ন মতাদর্শের গুটিকয় রাজনৈতিক দল এতে অখুশী হলেও বৃহত্তর নাগরিক সমাজ এ নিয়ে টুঁ শব্দটিও করেনি।

বিপত্তি বাঁধে যখন সরকার তার ভালো জিনিসকে নিয়ে অতি বাড়াবাড়ি করলো। মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের সন্তানদের রাষ্ট্রীয় নানা সুযোগ-সুবিধা প্রদানে মানুষের উল্লেখযোগ্য অভিযোগ না থাকলেও তাদের নাতিপুতিদের জন্য একই সুযোগ (বিশেষত সরকারি চাকুরির ক্ষেত্রে) কোনোভাবেই মেনে নিতে পারেনি ছাত্রসমাজ।

সকল প্রকার কোটার স্থিতি চেয়ে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের হাইকোর্টে মামলা, সরকারের রিট পিটিশন- এসবের মধ্যে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রী এমনকি সাধারণ নাগরিকগণও সরকারপ্রধানের দাম্ভিকতা খুঁজে পেয়েছে। এতে সাধারণ মানুষের মনেও অসন্তোষ দানা বেঁধেছে। একটি বাংলা প্রবাদ আছে- ‘তুষের আগুন ধিকি-ধিকি জ্বলে’।

২০১৮ এ আগুন নেভানো গেলেও তার ভিতরের ক্ষোভের আগুন কিন্তু এতটুকুও নিভে যায়নি।২০২৪-এ এসে তা দাউ-দাউ শিখায় চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লো এবং বিস্ফোরিত হলো। এখানেও সরকারপ্রধানের সেই পুরোণো অহং-দম্ভ প্রকাশ্য হলো। চলমান পরিস্থিতিতে ’৭১ টিভির সাংবাদিক রূপার প্রশ্নটি সংগত ও স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু তার জবাবে সরকারপ্রধান এমন ভঙ্গিমায় তার জবাব দিলেন যার অন্তর্গত অর্থ বা ভাব কোনোভাবেই কাম্য ছিল না। সমাধানযোগ্য বিষয়টিকে তিনি জঠিল করে তুললেন।

রাজাকার শব্দটি আওয়ামী সরকার এত বাজেভাবে; এত বেশি গড়পরতা ব্যবহার করেছে যে- সাধারণ মানুষ তা পছন্দ করেনি। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে এদেশে রাজাকার তো ছিলই- তাদের অনেকেই এখনো জীবিত আছেন! তা ছাড়াও নব্য রাজাকারও তো প্রতিটি দেশে জন্মায়! তাই বলে, সরকারের বিরোধিতা করলে, স্বাধীনতার ইতিহাস নিয়ে যুক্তিসংগত বিতর্ক করলে, ১৫ই আগস্টসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে দ্বি-মত করলে, দুর্নীতি-দুরাচার নিয়ে কথা বললেই- রাজাকার!

না, এটা মেনে নেওয়া যায় না। রাজাকার শব্দের অতি ও যথেচ্ছ ব্যবহারেও মানুষ অতিষ্ট হয়ে উঠেছিল। বিশেষ করে যারা বাম রাজনীতির সাথে যুক্ত, যারা মহান স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধুকে ধারণ করে কিন্তু আওয়ামী রাজনীতির সাথে সরাসরি যুক্ত নয় তাদেরও ঢালাওভাবে রাজাকারের দোসর বলা নিতান্তই ভুল ছিল। এতে এসব মানুষরাও আওয়ামী লীগ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।

এর পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি অনন্য কাব্যের জন্ম দিলো। এ কাব্যের কারিগর ছাত্রসমাজ হলেও এটি ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রূপ নিলো। ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয়- কোনো একটি দেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা যখন মিছিলে হাত মিলায়; এক সূরে-এক তালে কণ্ঠ ছাড়ে; বন্দুকের নলের সামনে দাঁড়িয়ে বুক পেতে দেয় তখন পৃথিবীর কোনো পরাশক্তির পক্ষেও তাকে ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। পুলিশ-র‌্যাব-আর্মি সবই সেখানে তুচ্ছ। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর ছোটো-বড়ো কিছু ভুলে দলটির ভিতর-বাহির বহু আগেই লডর-ফডর (যাচ্ছেতাই অবস্থা) হয়ে গিয়েছিল; ৫ই আগস্ট ২০২৪ যার চূড়ান্ত পরিলতি পেল। সাংগঠনিক সিদ্ধান্তের ভুল এবং আত্মঅহমিকার কারণে একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল কীভাবে নিমিষেই লুটিয়ে পড়ে আমরা অবাক বিস্ময়ে দেখলাম ।

‘বঙ্গবন্ধু একাই বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন’- আমি মানি না। বহুজনের অংশগ্রহণে-ত্যাগে যা অর্জিত হয় তার মালিকানা বা কৃতিত্ব কখনো একক নয়- তা সমগ্রের। বঙ্গবন্ধু এদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও জাতিমুক্তি আন্দোলনের মহানায়ক। ’৫২, ’৬৯, ‘৭০ ’৭১-এ তাঁর সর্বব্যাপী নেতৃত্ব এবং বিশেষ করে ৭ই মার্চের সেই কালজয়ী ভাষণের পথ বেয়ে মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র সংগ্রামে আমরা পেয়েছি ২৬শে মার্চ-এর বিজয়ানন্দ।

বঙ্গবন্ধুকে বাদ দিয়ে বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং স্বাধীনতা অর্জনের সঠিক ইতিহাস কখনোই রচিত হবে না। যথার্থই তিনি বাঙালির জাতির পিতা। যারা এ সত্যটিকে অস্বীকার করেন বা করার প্রয়াস করেন, তারা নিজেকেই অসম্মানিত করেন; মানসিক দীনতার পরিচয় দেন। তবে, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীনতা অর্জনের এ মহানায়ককে বিশেষত, আওয়ামী লীগ বিগত ৫০ বছরে তাদের রাজনীতির বাণিজ্যিক পণ্য হিসেবে ব্যবহার করেছে। তারা তাঁকে এত বেশি ব্যবহার করেছেন যে, আওয়ামী রাজনীতিবিদরা খেয়ালই করেনি প্রায় সব ক্ষেত্রেই তারা তাঁকে একপাক্ষিক ও এক দলীয় করে তুলেছেন এবং অনেক ক্ষেত্রেই ধুলায় মলিন করে ফেলেছেন। এ সকল রাজনীতিবিদ ভুলেই গেছেন যে, ‘অতি ব্যবহারে অতি মূল্যবান ধাতু স্বর্ণও ক্ষয়প্রাপ্ত হয়’।

বঙ্গবন্ধুর ৩২ নং বাড়িটি কখনোই কোনো রাজনৈতিক অফিস কিংবা ঠিকানা নয়। এটি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের অনন্য ঠিকানা। এখানে বঙ্গবন্ধু বাস করতেন। এখানে বসেই বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক সাথী-যোদ্ধাদের নিয়ে সভা করেছেন, গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনা দিয়েছেন। এটি আমাদের স্বাধীনতার তীর্থবাড়ি। তাই, যারা বা যাদের আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে এ বাড়িটিকে আক্রমণ করা হয়েছে; পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে; যারা এ বাড়িটির সামনে লুঙ্গিড্যান্স করেছে- তাদের ঘৃণা করার ভাষাও আজ তিরোহিত।

সরকার পতনের পর এখন যা চলছে তা মোটেই ভালো বার্তা নয়; লক্ষণ বেগতিক! এখন যারা ক্ষমতায় আছেন; যারা মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তারা নিজেরাই যেন আবার লডর-ফডর হয়ে না পড়েন; পুনশ্চ না হয়ে উঠেন- সচেতন থাকুন। মনে রাখতে হবে, প্রজন্ম ও প্রজন্মের দৃষ্টিভঙ্গি কোনো স্থির বিষয় নয়; প্রজন্ম আসে প্রজন্ম যায়। যুগে-যুগে প্রজন্মের রুচি-রূপ এবং দৃষ্টিভঙ্গিও পালটায় কিন্তু ইতিহাস তার জায়গায় ঠিকই থেকে যায়। ইতিহাস ও অভিজ্ঞতা আমাদের পাথেয় হোক।

একটি বৈষম্যহীন-দুর্নীতিমুক্ত-অসম্প্রদায়িক এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ায় প্রত্যয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহতের সংগ্রাম ও ত্যাগ যেন ভুলে না যাই। আন্দোলনকারী-আন্দোলন সমর্থনকারী সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং নিহত সকল প্রাণের প্রতি অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ও স্মরণ।

চারুউত্তম বড়ুয়া: কলাম লেখক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও সম্পাদক, চারুলতা-চারুদেশ

google news ঢাকা টাইমস অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমানবাহিনী প্রধান
বিমানবন্দরে পেটের ভেতর ইয়াবা বহনকালে মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার-নির্বাচন কোনোটা ঠিকমত করতে পারবে কিনা সংশয়: মঞ্জু
বিজয়নগর সীমান্তে পুশইনের চেষ্টা, বিজিবির টহল জোরদার 
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা