মাঝে মাঝে খড়কুটারও দরকার হয়: তৈমূর আলম খন্দকার

গোলাম মুজতবা ধ্রুব, ঢাকা টাইমস
  প্রকাশিত : ০৯ অক্টোবর ২০২৩, ১৪:৫৬| আপডেট : ০৯ অক্টোবর ২০২৩, ১৫:২১
অ- অ+

মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে নারায়ণগঞ্জের শ্রমজীবী মানুষের পক্ষে লড়াই-সংগ্রাম করবেন। তাই শৈশবে হতে চেয়েছিলেন আদমজী পাটকলের শ্রমিক। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িয়েও পড়েছিলেন।

এক সময় নিজেই রিকশা চালিয়ে নারায়ণগঞ্জ রিকশা ড্রাইভার্স ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্তও হন। পরবর্তীতে এই কারণে আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করার ক্ষেত্রে কিছুটা বাধা এলেও দৃঢ়কন্ঠে বলেছিলেন তিনি শ্রমজীবী মানুষের পক্ষেই আজীবন লড়তে চান। জেলার সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে একসময় হয়ে ওঠেন সবার পরিচিত মুখ তৈমূর আলম খন্দকার।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকতে নানা ধরনের সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নজরে পড়েন তিনি। এরপর একসময় দলটির প্রধান নেতা তাকে তার মিন্টো রোডের তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতার সরকারি বাসভবনে ডেকে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়কের পদ দেন।

রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন সময়ে একই জেলার বিএনপির আহ্বায়কের পদ ছাড়াও দলীয় প্রধানের উপদেষ্টার পদেও আসীন ছিলেন এই রাজনীতিক। জীবনে কারণে-অকারণে হামলা-মামলার শিকার হয়ে তাকে কারাবরণও করতে হয়েছে।

তৈমূর আলম খন্দকারের ভাষ্য, রাজনৈতিক জীবনে সাফল্য যেমন তার কাছে ধরা দিয়েছে তেমনি তার জীবনে রয়েছে বঞ্চনার ইতিহাসও। কোনো ধরনের কৈফিয়ত দেওয়া বা আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়েই বিএনপি থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়। পদ ছাড়াই দলের নেতাকর্মীদের ডাকে সাড়া দিয়ে রাজপথেও সরব ছিলেন সব সময়।

তবে দলীয় সেসব ঘটনাবহুল জীবনের নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে তৈমূর আলম এখন প্রয়াত নাজমুল হুদার তৈরি করা দল ‘তৃণমূল বিএনপির’ মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের হাতে তৈরি করা বিএনপির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ছিলেন।

রাজনৈতিক সংগ্রামী জীবনের পথ চলার নতুন লড়াইয়ে অংশ নেওয়া তৈমূর আলম খন্দকার ঢাকা টাইসের সঙ্গে তার নতুন দল নিয়ে ভাবনা ও দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটসহ বিভিন্ন বিষয়ে একান্ত আলাপ করেছেন। পাঠকের জন্য আলাপচারিতার চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো।

আপনাকে বিএনপির তৈমূর আলম খন্দকার বলেই সবাই চেনেন। এখন নতুন দলের মহাসচিব হলেন। এখানে যুক্ত হলেন কিভাবে? বিএনপির সঙ্গে তৃণমূল বিএনপির পার্থক্যটা কোথায়—আলোচনার শুরুতেই উঠে আসে এমন প্রশ্ন।

জবাবে অত্যন্ত সাদামাটা আচরণ ও পোশাকে থাকা তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, ‘আমি রাজপথের লোক। আমি চিন্তা করে দেখলাম বিএনপির এখন অত্যন্ত সুসময়। তাদের দলীয় কর্মসূচিতে হাজার হাজার লোক আসে। যখন ব্যানার ধরার লোক ছিল না, যখন নারায়ণগঞ্জের জিয়া হলের নাম পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছিল তখন আমাদের মতো লোক দরকার। রাজপথের লোক দরকার। মাঝে মাঝে খড়কুটার দরকার হয়। বিএনপি এখন আমাদেরকে প্রয়োজন মনে করে না।’

‘কিন্তু আমার তো রাজনীতি করতে হবে। জনগণের কথা বলতে হবে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে, গায়েবী মোকদ্দমার বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতার কথা বলতে হবে, প্রশাসনিক দুঃশাসনের কথা বলতে হবে, মানিলন্ডারিংয়ের বিরুদ্ধে, ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে। এই অবস্থায় জনগণের কথা বলার জন্য আমার একটি প্ল্যাটফর্ম দরকার এবং সেটা কখনোই আওয়ামী লীগ নয়।’

তৈমূর বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে সমন্বয় আছে। নামে আর কর্মে। এই রকম একটা দল তো দরকার। সেই হিসেবে আমি তৃণমূলকে বেছে নিয়েছি। আর আমি তৃণমূলের রাজনীতিই করি। তৃণমূলের সংবিধানে বিএনপির সঙ্গে আদর্শগত ও নীতিগত কোনো পার্থক্য নেই। একটা জায়গায় পার্থক্য আছে সেটা হলো পদ্ধতিগত।’

উদাহরণ দিতে গিয়ে তৈমূর বলেন, তার দল তৃণমূল বিএনপি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শকে অনুসরণ করে আর সেটা হলো বিকেন্দ্রীকরণ। কিন্তু বর্তমানে এদেশে চলছে কেন্দ্রীকরণ অর্থাৎ সবকিছু কেন্দ্রভিত্তিক। একটা ইউনিয়ন পরিষদের মনোনয়নের জন্যও কেন্দ্রে আসতে হচ্ছে, একটা ইউনিয়নের কমিটিও ঢাকা থেকে ঠিক করে দেওয়া হয়। বড় বড় সব রাজনৈতিক দলে এমনটিই হয়ে থাকে।

তৃণমূল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলেছিলেন বলে তাকে একসময় মন্ত্রিত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তিনিই ঈদের আগে বিএনপির হরতাল দেওয়ার বিরোধিতা করেছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন দেশটা কিভাবে চলবে সেটা যেন দুই নেত্রী বসে ঠিক করেন সেই কথাগুলো মনে করিয়ে দিয়ে তার দলের প্রতিষ্ঠাতাকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণও করেন তৈমূর আলম খন্দকার। বলেন, ‘তার এই কথাগুলো বর্তমানের জন্যও প্রযোজ্য।’

দেশের রাজনীতি নিয়ে আলাপচারিতায় তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, ‘আমি মনে করি বর্তমানে দেশের বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলো তাদের রাজনীতির গুণগত মানের কোনো পরিবর্তন করেনি। সব দলের কর্মীরা বঞ্চিত। তাদের কাজ হলো শুধু স্লোগান দেওয়া। গার্মেন্টস শ্রমিকের ছেলে শ্রমিক হচ্ছে, রিকশাচালকের ছেলে রিকশা চালক হচ্ছে, ড্রাইভারের ছেলে ড্রাইভার হচ্ছে। সেখানে তার জীবনের গুণগত কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। আর যারা মধ্যবিত্ত আছেন তারা কোনো মতে খেয়েপরে বেঁচে আছেন। যারা সরকারি দল করেন তাদের ছেলেমেয়েদের পদোন্নতি হচ্ছে, চাকরি হচ্ছে। আর যারা সরকারি দলে নেই তারা পদোন্নতি ও চাকরি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।’

‘বাংলাদেশটাকে তিনশ দস্যুর কাজে ইজারা দেওয়া হয়। বাংলাদেশ যেমন একটা রুটি, তিনটা চাকু দেওয়া হয় এটাকে স্লাইস করে কেটে যার যার মতো ভাগ করে খাও। আপনি দেখেন, প্রত্যেকটা এলাকায় প্রত্যেকটা এমপি একটা নিজস্ব বাহিনী গড়ে তুলেছে। তার আত্মীয়স্বজন এবং সেখানে দলীয় লোকেরাও বঞ্চিত। আওয়ামী লীগের দলীয় লোকেরা বঞ্চিত, অন্য দলেও দলীয় লোকেরা বঞ্চিত। যারা এমপি হয় তারা শুধু...এমপির আত্মীয়স্বজন ও তাদের বলয়ের লোকেরা মধুটা খায়। তাদের ট্যাক্স না দিয়ে একটা বেবি ট্যাক্সিও চলতে পারে না। একটা জমিও বিক্রি হয় না।’

রাজনীতির নিয়ন্ত্রণটা তাহলে কাদের হাতে এমন প্রশ্ন উঠে এলে তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, ‘এখন রাজনীতির নিয়ন্ত্রণটা চলে গিয়েছে উচ্চ পর্যায়ে। যাদের হাজার হাজার কোটি টাকা রয়েছে ব্যাংকে। এবং এই পার্লামেন্টটা হচ্ছে বড় লোকের, পুঁজিপতিদের একটা ক্লাব।’

বাংলাদেশে যারা ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নেন তাদের টাকা আদায় করার কোনো বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া হয় না বলেই অভিযোগ করেন তৈমূর।

বলেন, ‘এই লোনের টাকাগুলো বিদেশে মানিলন্ডারিং হয়ে যাচ্ছে। পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রণে যেহেতু পুঁজিপতিরা, পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রণ যেহেতু ব্যাংক লুটেরাদের হাতে সেহেতু এগুলো নিয়ন্ত্রণের কোনো পদক্ষেপ নেই। এসবের ব্যাপারে কারো কোনো বক্তব্য নেই।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিন ফসলী জমি ভরাট করতে মানা করছেন, সেখানে কল-কারখানা করতে নিষেধ করছেন সেই কথাটিও আলাপে তুলে এনে এক সময়ের এই বিএনপি নেতা বলেন, ‘কিন্তু আসেন, আপনি ঢাকা আসেন। সব এই বসুন্ধরা, যমুনা গ্রুপ মরুভূমি বানিয়ে ফেলেছে। ভূমিদস্যুতা চলছে। এই ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে না সরকারি দল কথা বলে; না বিরোধী দল কথা বলে। কারণ যারা এই দেশের পুঁজিপতি তাদের সাহায্যে অনেক রাজনৈতিক নেতার পকেট ভারী হয়। অতএব তারা এই ব্যাপারে নিশ্চুপ।’

ছোট ছোট দলগুলোর এই বিষয়গুলোকে সামনে নিয়ে এসে প্রতিবাদ করা উচিত বলেও মনে করেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমূর।

আগামী নির্বাচনে তৃনমূল বিএনপি সারা দেশে নিজেদের প্রার্থী দেবে কি না জানতে চাইলে বিএনপি থেকে বহিষ্কার হয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়কের পদ হারানো এই নেতা বলেন, ‘আমরা এখন দল গোছানোর কাজে ব্যস্ত আছি। দল গোছানোর পাশাপাশি আমরা জোটও গোছাচ্ছি। আরেকটা জিনিস আমাদের মাথায় রয়েছে, আমাদের প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা তত্ত্বাবধায়কের ফর্মুলাটা দিয়ে গিয়েছেন এবং আমরা দেখছি যে সরকার নির্বাচনি ব্যবস্থাটাকে কতটুকু জনগণের আস্থায় আনতে পারছে। এটা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি এবং আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে যেই নির্বাচন হযেছে এই নির্বাচনের আমরা পুনরাবৃত্তি চাই না। এসব পর্যালোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেবো।’

অনেকে মনে করেন আসন্ন সংসদ নির্বাচনে বিএনপি না এলে আপনার দল ‘তৃণমূল বিএনপি’ আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে বিএনপির শূন্যস্থান পূরণ করতে চাইবে।

এ বিষয়ে তৈমূর আলম খন্দকার ঢাকা টাইমসকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কারো আঁতাত হবে না। কোনো লিয়াজোঁও হবে না। কোনো কোনো সময় কারো কারো সঙ্গে হয়তো বার্গেইন করতে পারি। কিন্তু কোনো লিয়াজোঁ বা আঁতাত হবে না, হওয়ার সম্ভাবনাও নেই।’

তৃণমূল বিএনপি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা রয়েছে কি না প্রশ্ন করা হলে দলটির মহাসচিব বলেন, ‘সেটা সময় বলে দেবে। আমরা মূলত দেখবো সরকার নির্বাচনি ব্যবস্থাটাকে আস্থায় আনতে পারছে না।’

বিএনপির জন্য এক সময় আপনার মতো অনেকে ত্যাগ স্বীকার করছেন অথচ বহু বঞ্চিত নেতাকর্মী আছেন সারা দেশে। আপনারা কি তাদের আপনাদের দলে আনতে কোনো প্রস্তাব দিচ্ছেন বা তারা কি যোগাযোগ করছে?

এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করে আসা দলটির সাবেক নেতা বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে শুধু বিএনপি না বিভিন্ন দলের অনেক নেতা এরই মধ্যে যোগাযোগ করা শুরু করেছে। আমরা বলছি ব্যাংক লুটেরা, মানিলন্ডারিংয়ে জড়িত, ভূমিদস্যু এবং এলাকায় যারা জুলুম নির্যাতন করে তারা কেউ এই দলে জায়গা পাবেন না। যারা জাতীয়তাবাদ, ধর্মীয় মূল্যবোধ, স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব, মৌলিক মানবাধিকারে বিশ্বাস করেন তাদের এই দলে জায়গা হবে।’

তৃণমূল বিএনপি নামের দলটি যখন আত্মপ্রকাশ করলো তখন বিএনপির ‘টনক’ নড়েছে। তারা বলছে যাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে তাদের আবার দলে ফিরিয়ে আনা হবে।

ঢাকা টাইমসের সঙ্গে আলাপচারিতায় এমন প্রসঙ্গ তুলে এনে তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, ‘অথচ আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগটাও দেওয়া হয়নি সেই সময়। আর এখন দরদ উথলাইয়া পড়ে। পত্রপাঠে বিদায় আবার পত্র না পাঠ করেই আগমন।’

বিএনপি তাকে ডাকলে ফিরবেন কি না প্রশ্নে তৈমূর বলেন, ‘এখন তো সেই পরিবেশ নেই। আমার সেই অবস্থা নেই। আমি কথা দিয়ে ফেলেছি। আমি এটাকেই একটি কর্মীবান্ধব দল হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। যে দলে কেন্দ্রের থেকে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হবে না। তৃণমূলের সিদ্ধান্তই কেন্দ্র বাস্তবায়ন করবে।’

একান্ত আলাপচারিতায় প্রবীণ এই রাজনীতিক দেশের জনগণকে রাজনৈতিকভাবে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি তার সাবেক দল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাওয়ার কথা অকপটে স্বীকার করলেও তারেক রহমানকে নিয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি।

তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, ‘সংবিধানের প্রস্তাবনা মোতাবেক উল্লেখিত মৌলিক মানবাধিকার প্রশ্নে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্তির হকদার। তাকে মুক্তি দিলে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ভালো দৃষ্টান্ত স্থাপন হবে।’

(ঢাকাটাইমস/০৯অক্টোবর/ডিএম)

google news ঢাকা টাইমস অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
সাতক্ষীরা আ.লীগের ইউপি চেয়ারম্যান প্রনব ঘোষ বাবলু গ্রেপ্তার
জৈন্তাপুর সীমান্ত দিয়ে অবাধে ঢুকছে ভারতীয় পণ্য, আঙুল ফুলে কলা গাছ লাইন বাহিনী
রমজানে খাদ্যশস্য বিতরণ সুশৃঙ্খল করতে ডিসিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে: আলী ইমাম মজুমদার
‘খুব শিগগিরই’ পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আলোচনার প্রস্তুতির মধ্যে বললেন ট্রাম্প
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা