অভিযোগে বিদ্ধ ই-টিকিটিং মেশিন, পদ্ধতি বাতিলের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
 | প্রকাশিত : ০৭ এপ্রিল ২০২৩, ১৭:৩৪

রাজধানীর গণপরিবহনে ভাড়া নিয়ে বচসা ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে চালু হয়েছে ই-টিকিটিং সেবা। তবে এই সেবা শুধুমাত্র নামেই। বাস্তবে ই-টিকিটিং ব্যবস্থার সুফল পাচ্ছেন না গণপরিবহনে চলাচলকারীরা। ‘‘রাজধানীর বাসে ই-টিকিটিং: মেশিনের অবস্থান পকেটে, ভাড়া কার্যকর হাতে’’

এ সংক্রান্ত একটি সংবাদ ঢাকা টাইমসে প্রচারের পর এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্য করেছেন অনেক সামাজিক মাধ্যম ব্যববহারকারী। সংবাদটি শেয়ারের সঙ্গে সঙ্গেই কমেন্টে ঝড় উঠে ঢাকাটাইমস ফেসবুক পেজে। অনেকে আবার এই পদ্ধতি বাতিলেরও দাবি জানান।

মন্তব্যগুলো সরাসরি নিচে তুলে ধরা হলো:

  • মো. সাইফুল ইসলাম লিখেন- মেশিনের টিকেটে প্রতি টিকেটে ভাড়া বেশি হাতে ভাড়ার চেয়ে। এটা নিয়ে যাত্রীদের সঙ্গে প্রতিমুহূর্তে নানান ঘটনা ঘটছে। আর এই মেশিনের মাধ্যমে কত টিকেট বিক্রি হয় সেটার হিসাব রাখা যায় না। তাই এখন হাতে ভাড়া সংগ্রহ বহাল থাকছে।
  • কে এম হোসাইন লিখেছেন- মেশিনের ভাড়ার সঙ্গে বিআরটিএর ভাড়ার তালিকার সঙ্গে কোনও মিল নেই।
  • খান রোজি লিখেছেন- মিরপুর থেকে নিউমার্কেটের ভাড়া ছিল ২৫ টাকা এখন ৩৮ টাকা নেয় আর ৪০ টাকা দিলে ২ টাকা ফেরত দেয়না। আর টিকিট দিতে চায় না চেয়ে নিতে হয়। ই-টিকিট পদ্ধতি বাদ দিতে হবে। এ পদ্ধতিতে হেলপার আর চালক শুধু লাভবান হচ্ছে।
  • আনিসুর রহমান লিখেছেন- ই-টিকেট এ ভাড়া বেশি নেয়া হয়। নির্ধারিত গন্তব্যের চেয়ে বেশি দূরের গন্তব্যের টিকিট দেয়া হয়। এটাই সত্য।
  • মুনসির রাসেল লিখেছেন- ই-টিকেটে ভাড়া বেশি আসে। আগে যেখানে পোস্তগোলা যেতাম ৫০ টাকা দিয়ে ই-টিকিট কাটার পরে সেই ভাড়া চায় ৫৫ টাকা। এমনিই তো বেশি নিচ্ছে তার উপর ই-টিকিটের দোহাই দিয়ে আরো পাঁচ টাকা বেশি।
  • এমএডি দেলোয়ার লিখেছেন- ই-টিকেট মেশিন ক্রয় বাবদ পাঁচ টাকা বেশিভাড়া নেয়।
  • রিয়াদ মাজিদ লিখেছেন- অযথা বাসে একটা করে মেশিন কিনিয়েছে এতে কারো পকেট ভরেছে মেশিন এর দাম যাত্রীর পকেট হতে তুলেছে।
  • রাশেদ উজ্জামান লিখেছেন- যেই দেশে মানুষের চেয়ে অমানুষ বেশি। সেই দেশে আর কি আশা করা যায়।

(ঢাকাটাইমস/০৭এপ্রিল/কেআর/এসএম)

সংবাদটি শেয়ার করুন

ফেসবুক কর্নার বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

শিরোনাম :