ডোপ টেস্ট ভুল হয় কোন কোন ওষুধ খেলে

স্বাস্থ্য ডেস্ক, ঢাকাটাইমস
| আপডেট : ০৯ অক্টোবর ২০২৩, ১০:৫৫ | প্রকাশিত : ০৯ অক্টোবর ২০২৩, ১০:৩৩

মাদকের মত অভিশাপের বিরুদ্ধে অন্যতম একটি বিষয় হচ্ছে ডোপ টেস্ট। ডোপ টেস্ট বা ড্রাগ টেস্ট হলো কোন প্রাণীর শরীরের কোন অংশের নমুনা থেকে ঐ প্রাণীর শরীরে কোন নির্দিষ্ট মাদকের উপস্থিতি আছে কিনা তা পরীক্ষা করা। কখনো কখনো কোন খেলোয়াড় বা খেলায় অংশ নেয়া অন্যান্য প্রাণীর (যেমন-কুকুর, ঘোড়া) কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রকারের ড্রাগ ব্যবহার হয়ে থাকে। ফলে তারা স্বাভাবিকভাবেই অন্যান্য প্রতিযোগীর তুলনায় ভালো ফলাফল করে। এছাড়াও কখনো ছাত্রছাত্রীরা, বিভিন্ন চাকরীক্ষেত্রের কর্মজীবীরাও মনোযোগ ধরে রাখার জন্য বিভিন্ন ড্রাগ সেবন করে। যেগুলোর পরবর্তী ফলাফল প্রায় সকল ক্ষেত্রেই ভয়াবহ। সেকারণে এসকল মাদকের ব্যবহার প্রায় সকল দেশেই আইনত দন্ডনীয়। তাই ড্রাগ বা মাদক সেবনকারীদের সনাক্ত করার জন্য পৃথিবীর প্রায় সকল দেশেই ব্যবহৃত পদ্ধতিকে ডোপ টেস্ট বা ড্রাগ টেস্ট বলা হয়।

বর্তমানে মাদকাসক্তদের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে একেবারে বৃদ্ধ পর্যন্ত সব বয়সীরাই মাদকে আসক্ত হয়ে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে নিজেকে। সমাজের জন্য মাদকাসক্ত ব্যক্তিরা হুমকির কারণ। বিশেষ করে শিক্ষাক্ষেত্রে একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি বেশ হুমকির স্বরুপ। এসব কারণেই মূলত ডোপ টেস্ট করানো হয়। যেসব কারণে ডোপ টেস্ট করানো হয়ে থাকে তা হলো- মাদকসেবী শনাক্ত করতে, ট্রাফিক আইনের জন্য, ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য, খেলোয়াড়দের জন্য, আইনি জটিলতার এড়াতে ও ফরেনসিকের প্রয়োজনে।

বিভিন্ন সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, স্থানীয় সরকারি ও বেসরকারি সকল চাকরিতে প্রবেশকালে স্বাস্থ্য পরীক্ষার সঙ্গে মাদক পরীক্ষার সনদ বা ডোপ টেস্টের রিপোর্ট জমা দিতে হয়। আবার চাকরিতে থাকাকালীন কোনো কর্মচারী বা কর্মকর্তার আচরণ সন্দেহজনক হলে যে কোনো সময় তার ডোপ টেস্ট করানোও হতে পারে।

এছাড়া ড্রাইভিং লাইসেন্স করার সময় বা নবায়ন করার জন্যও এই পরীক্ষা করানো হয়। নতুন আইন অনুসারে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইলেও ডোপ টেস্ট করাতে হবে। একই সঙ্গে শিক্ষা, গবেষণা বা কাজের উদ্দেশ্যে বিদেশ যেতে চাইলে বাংলাদেশি নাগরিকদের মাদক পরীক্ষার রিপোর্ট জমা দিতে হবে। অস্ত্রের লাইসেন্স করতেও ডোপ টেস্টের রিপোর্ট জমা দিতে হয়। তাই বিশ্বের সকল দেশেই বিভিন্ন কারণে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডোপ টেস্ট করার নিয়ম চালু রয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে এখন থেকে ডোপ টেস্ট (মাদক গ্রহণ করে কি না সেই পরীক্ষা) বাধ্যতামূলক করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এমনকি সরকারি চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে ডোপ টেস্ট করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। তবে অনেকেরই অজানা আসলে কী এই ডোপ টেস্ট। আর কেনই বা করা হয় এই পরীক্ষা। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক ডোপ টেস্ট সম্পর্কিত বিস্তারিত সব তথ্য-

যারা নিয়মিত মাদক বা অ্যালকোহল গ্রহণ করেন তাদের শরীরে ওই নেশাজাতীয় পদার্থের কিছুটা হলেও থেকে যায়। আর সেটিই ডোপ টেস্টের মাধ্যমে ধরা পড়ে। কোনো ব্যক্তি আদৌ মাদকাসক্ত কি না তা যাচাইয়ের জন্য যে মেডিকেল পরীক্ষার মাধ্যমে ডোপ টেস্ট করা হয়। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির মূত্র বা রক্ত, আবার কখনো দুটির নমুনা পরীক্ষা করা হয়। মাদক গ্রহণ করা ব্যক্তিদের সর্বোচ্চ শেষ ১ সপ্তাহে মুখের লালার মাধ্যমে, শেষ ২ মাস রক্তের মাধ্যমে, শেষ ১২ মাস বা ১ বছরে চুল পরীক্ষার মাধ্যমে পাওয়া যায় মাদকের নমুনা।

বাংলাদেশে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর (ডিএনসি) এর প্রণীত খসড়া অনুযায়ী ডোপ টেস্টে নির্দিষ্ট কিছু মাদক পরীক্ষা করা হয়। যেমন- ডায়াজেপাম, লোরাজেপাম, অক্সাজেপাম, টেমাজেপাম, কোডিন, মরফিন, হেরোইন, কোকেন, গাজা, ভাং, চরস, অ্যালকহোল বা মদ, ফেনিসিডিল, ইয়াবা ও এলএসডি।

ইউরিন বা মূত্র পরীক্ষার মাধ্যমে ডোপ টেস্ট করা হয়। কোনো মাদক সেবনের পর মুখের লালা বা থুথু পরীক্ষা করে শনাক্ত করা যায় তার উপস্থিতি। যেমন- গাজা সেবন করার পরবর্তী ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত মুখের লালা থেকে এই মাদক পদার্থের উপস্থিতি শনাক্ত করা যায় মুখের লালা পরীক্ষা মাধ্যমে।

শরীরে মাদকের কোনো উপস্থিতি আছে কি না তা পরীক্ষার অন্যতম এক উপায় হলো রক্ত পরীক্ষা। আপনার শরীরে রক্ত টেস্টের মাধ্যমে মাদকের উপস্থিতির সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়।

ডোপ টেস্টের ক্ষেত্রে চুল পরীক্ষা করার মাধ্যমেও মাদক শনাক্ত করা হয়। যে কোনো মাদক গ্রহণের পরবর্তী ৯০ দিন পরেও চুল পরীক্ষার মাধ্যমে তা ধরা পড়ে সহজেই।

ট্রাফিক পুলিশরা সন্দেহজন চালকদের নিঃশ্বাস পরীক্ষার মাধ্যমে মাদক শনাক্ত করেন। অ্যালকোহল ডিটেক্টরের মাধ্যমে এই টেস্ট করা হয়।

সারাদেশের সব সরকারি হাসপাতালে ডোপ টেস্ট করানো যাবে। স্বাস্থ্য অধিদফতর কর্তৃক ডোপ টেস্টের জন্য নির্ধারিত সর্বোচ্চ ফি ৯০০ টাকা। নন-স্পেসিফিক পরীক্ষা যেমন- বেঞ্জোডায়াজেপিন, এমফেটামাইনস, অপিয়েটস ও কেননাবিনেয়েডস- এই চারটির প্রতিটির ফি ১৫০ টাকা এবং অ্যালকোহল পরীক্ষার ফি ৩০০ টাকা।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের অনুমোদিত ডোপ টেস্টে মহানগরীর হাসপাতালগুলো হলো, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারেল সেন্টার, জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় অর্থপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) এবং কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল।

এছাড়া বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে ডোপ টেস্ট শনাক্তকরণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে- রংপুর, ঢাকা, চট্রগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ, দিনাজপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী, রাজশাহী, পাবনা, সিলেট, খুলনা, বগুড়া, গাজীপুর, পটুয়াখালী, ফরিদপুর, নোয়াখালী, কুষ্টিয়া, যশোর, নরসিংদী ও টাঙ্গাইল। এই জেলাগুলোতে ডোপ টেস্টের জন্য মিনিল্যাব বসানো হয়েছে।

কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে ডোপ টেস্ট করা হয়। প্রথমে যে ব্যক্তির ডোপ টেস্ট করানো হবে তার পরিচয় জমা নেওয়ার জন্য একটি ফরম পূরণ করতে হবে। সেখানে তার নাম, ঠিকানা, বয়স, জাতীয় পরিচয়পত্র ইত্যাদির তথ্য দেওয়া থাকবে।

ডোপ টেস্টের ফরম পূরণ করার পর নমুনা জমা দিতে হবে। একজন বিসিএস ক্যাডার ডাক্তার দিয়ে ওই নমুনা পরীক্ষা করা হয়। নমুনাতে যে কোনো মাদক ধরা পড়লে ডোপ টেস্টের রিপোর্ট পজিটিভ আসবে। আর ওই ব্যক্তি যদি মাদকাসক্ত না হন তাহলে তার নমুনা পরীক্ষায় ডোপ টেস্টের রিপোর্ট নেগেটিভ আসবে।

অন্যদিকে মাদক গ্রহণ না করেও কিছু ঔষধ খাওয়ার কারণে আপনার ডোপ টেস্টের ফলাফল পজিটিভ আসতে পারে। ডোপ টেস্ট করার আগে এই ঔষধগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

বেশিরভাগ দেশেই সাধারণ ডোপ টেস্টের জন্য প্রাথমিক পরীক্ষায় মূত্র থেকে মাদকের উপস্থিতি সনাক্ত করার বাণিজ্যিকভাবে তৈরী টেস্ট কিট ব্যবহার করা হয়ে থাকে। টেস্টগুলো করার সময় সাধারণ ল্যাবরেটরিগুলো বেশকিছু নির্দিষ্ট রাসায়নিক পদার্থের উপস্থিতির নির্দিষ্ট মান ব্যবহার করে। টেস্টের ফলাফল ঐ মানের নিচে আসলে তাকে ডোপ নেগেটিভ ধরা হয়। এবং ফলাফলের মান তার চেয়ে বেশী আসলে তাকে ডোপ পজিটিভ ধরা হয়। প্রথম পরীক্ষায় অনেক সময়ই মাদক গ্রহণ না করলেও ডোপ পজিটিভ আসতে পারে। এর কারণ সাধারণত বিভিন্ন ঔষধ সেবন বা অন্য কোন শারীরিক গঠন। এগুলোর ফলে দেহে তৈরী হওয়া নির্দিষ্ট কিছু রাসায়নিক পদার্থের কারণে বেশকিছু ড্রাগ সনাক্তকরণ পরীক্ষার ফলাফল পজিটিভ আসতে পারে।

ডোপ টেস্ট থেকে বাঁচার উপায় কী

কিছু কিছু ঔষধ সেবন করলে দেহে মাদকের মত উপাদান তৈরি হতে পারে ফলে ডোপ টেস্টের রিপোর্ট ভুল হওয়ার সম্ভাবনা আছে। একনজরে দেখে নিন ডোপ টেস্টের রিপোর্ট ভুল হওয়ার জন্য দায়ী ঔষধগুলোর নাম।

ওজন কমানোর ঔষধ: Phentermine হলো ওজন কমানোর জন্যে বহুল ব্যবহৃত ঔষধ। এর সাথে মিল আছে amphetamines জাতীর মাদকের। এটি সেবন করলে ডোপ টেস্টে পজিটিভ রেজাল্ট আসবে।

বিষণ্ণতা কমানোর ঔষধ (Antidepressants): Sertraline (Zoloft) বিষণ্ণতা কমানোর ঔষধ হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হয়। benzodiazepines জাতীয় মাদকের সাথে এর সদৃশতা আছে। এই ঔষধ ব্যবহারের কয়েক দিন পর পরীক্ষা করলে ডোপটেস্ট পজিটিভ হবে।

অ্যান্টিবায়োটিক (Antibiotics): দেহে অণুজীব বংশ বিস্তার করলে বিভিন্ন রোগ হয়। এসব রোগ থেকে বাঁচার জন্য বিভিন্ন ধরণের এন্টিবায়োটিক সেবন করতে হয়। যক্ষা রোগের জন্য ব্যবহৃত এন্টিবায়োটিক Rifampin খাওয়ার ১৮ ঘন্টার মধ্যে ডোপটেস্ট করলে ফলাফল পজেটিভ আসবে। মূত্রথলির সংক্রমণ, টাইফয়েড, নিউমোনিয়া সারানোর ঔষধ levofloxacin, ofloxacin খেলেও একই ফলাফল পাওয়া যায়।

কোল্ড এলার্জি ও সর্দির ঔষধ: সর্দি ও কোল্ড এলার্জি সারাতে যেসব জনপ্রিয় ঔষধ ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হলো diphenhydramine জাতীয় ঔষধ। ডোপ টেস্টের সময় এটি methadone জাতীয় ড্রাগ হিসেবে সনাক্ত হয়। অনেক সময় এটি PCP ধরনের মাদক হিসেবে ধরা পরে।

এইডস রোগের ঔষধ: Efavirenz (Sustiva) এইডস রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি ডোপ টেস্টের সময় দেহে গাঁজার উপস্থিতির সংকেত দেয়।

মানসিক রোগের ঔষধ: অ্যান্টিসাইকোটিক ড্রাগ বা মানসিক রোগের ঔষধ হিসেবে বেশি ব্যবহার করা হয় Quetiapine, chlorpromazine ও Trazodone। এগুলো ডোপ টেস্টের সময় amphetamine জাতীয় মাদকের উপস্থিতির সংকেত দেয়।

কাশির ঔষধ: ডেক্সোমেথরফেন কাশির ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি সেবনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ডোপ টেস্ট করলে আফিম জাতীয় মাদক ও PCP (phencyclidine) মাদকের উপস্থিতির সংকেত দেয়।

উচ্চ রক্তচাপের ঔষধ: Diltiazem (Cardizem) উচ্চরক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ডোপ টেস্টে LSD এর উপস্থিতি নির্দেশ করে।

ডায়াবেটিসের ঔষধ: ডায়াবেটিসের ঔষধ সেবনের কয়েক ঘন্টা পর ডোপ টেস্ট করলে amphetamine এবং methamphetamine জাতীয় মাদকের উপস্থিতির সংকেত দেয়।

সাইনুসাইটিসের ঔষধ: এটি ডোপ টেস্টের সময় amphetamine এবং methamphetamine জাতীয় মাদক হিসেবে ধরা পরে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ঔষধ: এটি ডোপ টেস্টে amphetamine, methamphetamine অথবা LSD মাদক হিসেবে ধরা পরে।

মনোযোগ বাড়ানোর ঔষধ (Methylphenidate): এটি ডোপ টেস্টে amphetamine, methamphetamine এবং LSD মাদক হিসেবে ধরা পরে।

ঘুমের ঔষধ (Doxylamine): এটি ডোপ টেস্টের সময় methadone অথবা PCP মাদক হিসেবে ধরা পরে।

ব্যথা কমানোর ঔষধ: ৭২ ঘন্টার মধ্যে ব্যথার ঔষধ Tramadol গ্রহণ করলে এটি ডোপ টেস্টে আফিম, মরফিন, হেরোইন হিসেবে ধরা পরতে পারে।

অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ঔষধ: Ibuprofen,Oxaprozin এবং naproxen অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ঔষধ পেটব্যথা ও পিরিয়ডের ব্যথার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এগুলো খাওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে ডোপ টেস্ট করলে গাঁজা ও PCP সেবনের সংকেত দেয়।

ভিটামিন বি কমপ্লেক্স: এই সিরাপের মধ্যে Riboflavin বা ভিটামিন বি-২ থাকে। এটি CBD OILL এর একটি উপাদান। বেশি পরিমানে ভিটামিন বি-২ গ্রহণ করলে আপনি গাঁজা সেবনকারী হিসেবে ধরা পরবেন।

ম্যালেরিয়ার ঔষধ: হাইড্রোক্সি ক্লোরোকুইন, কুইনাইন, নিভাকুইন ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এই ঔষধ খাওয়ার পর ডোপ টেস্ট করলে রেজাল্ট পজিটিভ হবে।

(ঢাকাটাইমস/০৯ অক্টোবর/আরজেড)

সংবাদটি শেয়ার করুন

স্বাস্থ্য বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

শিরোনাম :