বিনা স্বার্থে ফটিকছড়ির মানুষের জন্য কাজ করছি: মেয়র ইসমাইল হোসেন

চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে এমন একজন গুণী ব্যক্তি রয়েছেন, যার খ্যাতি এই উপজলার প্রতিটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডজুড়ে। তিনি হলেন ফটিকছড়ি থেকে তৃতীয়বারের মত নির্বাচিত মেয়র, বিশিষ্ট দানবীর ও রাজনীতিবিদ আলহাজ মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন।
বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে চট্টগ্রাম সুপরিচিত। এই জেলার বৃহত্তম উপজেলা ফটিকছড়ি। দুটি থানা, দুটি পৌরসভা, ১৮টি ইউনিয়ন, ১০২টি মৌজা এবং ১৯৯টি গ্রাম নিয়ে এই উপজেলা। তার মধ্যে ভূজপুর থানার আওতাধীন সাতটি ইউনিয়ন।
তার মধ্য ফটিকছড়ি পৌরসভার মেয়র হলেন আলহাজ মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন। তিনি ঢাকা টাইমসকে বলেন, ‘বিনা স্বার্থে আমার ফটিকছড়ির সাধারণ জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।’
তার দাবি, ‘কখনো কারো কাছ থেকে এক পয়সা চাঁদা দাবি করিনি। কোনো প্রকারের কাজ, আচার-বিচার, সালিশ, কাগজপত্র, পৌরসভার স্বাক্ষর- কোনো কাজেই কোনোদিন এক পয়সাও ঘুষ নিইনি, নেওয়ার প্রশ্নও ওঠে না।’
ইসমাইল হোসেন আরও বলেন, ‘আমাকে ফটিকছড়ির জনগণ তাদের ভোট দিয়ে তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত করে মেয়র বানিয়েছে। তাদের সেবা করা এবং সুখে-দুঃখে পাশে থাকাই আমার কাজ। সবসময় জনগণের পাশে আছি, ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতেও থাকবো।’
ইসমাইল হোসেন মনে করেন, ‘একজন মেয়রের দায়িত্ব সামান্য নয়। তাকে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অনুষ্ঠানে যেতে হয়, সামাজিক অনুষ্ঠানে যেতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে অসুস্থতা নিয়েও জনগণের বিপদে-আপদে হাজির হতে হয়।’
ফটিকছড়ি পৌরসভার মেয়র ইসমাইল হোসেন ১১ বছর ধরে এই দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি কখনোই পৌরসভাবাসীর কোনো কাজকে অবহেলা করেননি, ছোট করে দেখেননি বলে তার দাবি।
এই পৌরসভার মেয়র হিসেবে আগামী আরও বছর দায়িত্ব পালন করবেন ইসমাইল হোসেন। তিনি জানান, ‘জনগণের কী প্রয়োজন তা সময়মতো তিনি পৌঁছে দিয়েছেন। কাজের ব্যস্ততায় মাঝেমধ্যে দেরি হলেও পরবর্তীতে তিনি সে কাজ সম্পন্ন করে দিয়েছেন।
(ঢাকাটাইমস/২৪এপ্রিল/এজে)

মন্তব্য করুন