অন্ধকারে নিমজ্জিত দেশ

এম এস নাঈম, ঢাকাটাইমস
| আপডেট : ০৫ অক্টোবর ২০২২, ১১:৪০ | প্রকাশিত : ০৫ অক্টোবর ২০২২, ০৭:৫২

জাতীয় গ্রিডে ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ফলে গতকাল দুপুর দুইটা থেকে রাত ৮টা ৪২ মিনিট পর্যন্ত প্রায় ৭ ঘন্টা বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন ছিল রাজধানীসহ দেশের অর্ধেকের মতো এলাকা। আশুগঞ্জ গ্রিডে সঞ্চালন লাইনে ত্রুটি দেখা দেয়ায় এমন বিপর্যয় ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এপিএসসিএল ও পিজিসিবি সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় গ্রীড লাইনে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এপিএসসিএল’র আওতাধীন চালু থাকা ৪৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্ল্যান্ট (নর্থ ও সাউথ), ২২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্ল্যান্ট, ২০০ মেগাওয়াটের ইউনাইটেড পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং ৫৩ মেগাওয়াটের গ্যাস ইঞ্জিন একযোগে বন্ধ হয়ে যায়। তবে প্রকৃত কারণ নির্ণয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।

বিদ্যুতের এই বিপর্যয়ের কারণে ঢাকা ছাড়াও চট্রগ্রাম, ময়মনসিংহ, সিলেট বিভাগসহ দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকা অন্ধকারে নিমজ্জিত থাকে। বিদ্যুতের এমন বড় ধরণের বিপর্যয়ে মানুষের মাঝে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় চরম ব্যঘাত ঘটে। অনেক শিল্প কারখানা, দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও শপিং মল বন্ধ হয়ে যায়। আর্থিক লোকসানে পড়েন ব্যবসায়ীরা। দুপুরের পর থেকে বিদ্যুত না থাকায় মোমবাতি জ¦ালিয়ে উচ্চ আদালতের বিচারকাজ করতে হয়েছে। তবে সরকারি অফিসগুলো দুপুর দুইটার পরপরই ফাঁকা হয়ে যায়। বিদ্যুৎ সংকটে অনেক হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যহত হয়। ঢাকা মেডিকেলে বিকল্প ব্যবস্থায় আইসিইউ এবং ওটি সচল রাখার চেষ্টা করা হয়। একযোগে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় বাসাবাড়ি, অফিস আদালতসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ বিপাকে পড়েন। এত বড় বিপর্যয়ের বিশাল ভোগান্তি ও কষ্টের বিষয়টি তুলে ধরে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু নিজের ফেসবুকে দু:খ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, জাতীয় গ্রিড ট্রিপ করার কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে। সরবরাহ স্বাভাবিক করতে কাজ চলছে। সাময়িক এই অসুবিধার জন্য তিনি দু:খ প্রকাশ করেন এবং সবাইকে ধৈয্য ধরার অনুরোধ করেন।

এই বিপর্যয়ের ফলে প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু সচিবালয় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং রাষ্ট্রপতি ভবনেও বিকল্প উপায়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড- পিডিবির চট্টগ্রাম শাখার প্রধান প্রকৌশলী রেজাউল করিম জানান, একটু সমস্যা হয়েছিল, আমাদের ইস্টার্ন গ্রিড ফেল করেছে, যমুনার এপারে (পূর্ব) যেটা সেটা। এতে ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, সিলেট, কুমিল্লা সব জায়গায় ফেল। সময়টা ঠিক আমি খেয়াল করিনি, তবে দুইটার দিকে হয়েছে।'

পিডিবির পরিচালক (জনসংযোগ) শামিম হাসান জানান, ত্রুটি এখনও আমরা সুনির্দিষ্ট করতে পারিনি। ইস্টার্ণ গ্রিড ফেল করায় বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ হয়ে যায়। কেন্দ্রগুলো ম্যানুয়ালী চালু করতে হয়। বন্ধ কেন্দ্র চালু করতেও বিদ্যুৎ লাগে। সে জন্য দেশে চালু আছে এমন কেন্দ্র থেকে বা চালু করতে বিদ্যুৎ লাগে না, এমন কেন্দ্র আগে উৎপাদনে নিয়ে আসতে হয়। তারপর সেখান থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে অন্য কেন্দ্র চালু করতে হয়। তবে আমরা সমস্যা সমাধান করে ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করেছি।

কোন নির্দিষ্ট কারণ উল্লেখ না পিজিসিবির নির্বাহী পরিচালক ইয়াকুব এলাহী চৌধুরী জানান, যান্ত্রিক সমস্যার কারণে গ্রিডে বিপর্যয় দেখা দিয়েছিল। বিভ্রাটের পরপরই আমাদের টিম কাজ শুরু করে। ইতোমধ্যে বেশিরভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। রাত ৯ টার অনেক পর রাজধানীর অনেক এলাকায় বিদ্যুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। এর আগে ২০১৪ সালের ১ নভেম্বর দেশে সবশেষ বিদ্যুৎ বিপর্যয় দেখা গিয়েছিলো। সেদিন বেলা ১১ টা ২৭ মিনিট ৪১ সেকেন্ডে সারাদেশ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। যা ১২ ঘন্টা পর স্বাভাবিক হয়।

বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে যে সমস্যায় ভুগেছে দেশ

দীর্ঘ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ফলে নাগরিক জীবনে নেমে এসেছে চরম ভোগান্তি। জরুরি কাজসমূহ সম্পাদনে বেগ পোহাতে হয়েছে মানুষকে। হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা, বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন সেবা, পোশাকখাত, টেলিযোগাযোগ সেবা, ব্যাংকিং সেবা, সুপ্রিম কোর্টে বিচারকাজে বিঘ্ন ঘটাসহ চরম ভোগান্তিতে পড়ে মানুষ।

মোমবাতির আলোতে হাইকোর্টে বিচারকাজ

বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের প্রভাব পড়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টেও। বিদ্যুৎ না থাকলেও থেমে ছিল না উচ্চ আদালতের বিচারকাজ। হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ-এ এজলাস কক্ষে মোমবাতি জ্বালিয়ে ও মোবাইলের আলোতে বিচারকাজ পরিচালনা করেছেন বিচারপতিরা। আদালতে উপস্থিত থাকা একাধিক আইনজীবী জানান, সকাল থেকে বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বশির উল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ বিচারকাজ পরিচালনা করছিলেন। দুপুরের দিকে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে সুপ্রিম কোর্ট। এ সময় এনেক্স ভবনের জেনারেটরও বন্ধ ছিল। এমন পরিস্থিতিতে বিচারকাজ বন্ধ না করে মোমবাতি জ্বালিয়ে এবং এজলাস কক্ষে থাকা আইনজীবীদের মোবাইলের লাইটের আলোতে বিচারকাজ চলতে থাকে। প্রায় সোয়া ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন মোমবাতি ও মোবাইলের আলোতে অনেক মামলা নিষ্পত্তি করেন সংশ্লিষ্ট হাইকোর্ট বেঞ্চ।

মোমবাতির আলোয় বেচাকেনা

বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ফলে দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সমুহে বিকিকিনি চলে মোমবাতির আলোয়। রাজধানীর শাহবাগ এলাকার একটি ওষুধের দোকানে মোমবাতির আলোয় কেনাবেচা করতে দেখা যায়। দোকানদার জানান, জরুরি প্রয়োজনে মানুষ ওষুধ কিনতে আসে। বিদ্যুৎ না থাকায় বেচাকেনা তো বন্ধ রাখতে পারি না। তাই বেচাকেনার জন্য মোমবাতির আলোই ভরসা।

তেল কিনতে ফিলিং স্টেশনে দীর্ঘ লাইন

বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ফলে জরুরি কাজ চালিয়ে নিতে জেনারেটরের ওপর নির্ভর করতে হয়েছে মানুষের। ফলে ডিজেল কিনতে ফিলিং ষ্টেশনে গ্যালন-জার হাতে মানুষের ভিড় বেড়েছে। গতকাল বিকাল থেকে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় এমন চিত্র দেখা গেছে। অনেকেই পাম্পে এসেছেন ৫ লিটার থেকে ২০ লিটারের ধারণক্ষমতার কনটেইনার নিয়ে। আবার কেউ কেউ এসেছেন মাঝারি ধরনের ব্যারেল নিয়েও। ক্রেতারা বলছেন, বিদ্যুৎ নেই। এখন জেনারেটরই ভরসা। তেল কিনে জেনারেটর চালাতে হবে। কারেন্ট গেলে কী হবে, অফিস বা বাসার জেনারেটর তো চালাতে হবে। এ জন্য তেল কিনতে এসেছি।

টেলিযোগাযোগ সেবায় বিঘ্নতা

বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ফলে বিঘ্নিত হয়েছে টেলিযোগাযোগ সেবাও। মঙ্গলবার বিকেলে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস বাংলাদেশ (এমটব) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ‘জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিড বিপর্যয়ের কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে সাময়িক সময়ের জন্য টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত হয়েছে। সাময়িক এ পরিস্থিতির জন্য আমরা দুঃখিত।’

৫ টাকার মোমবাতি ২০ টাকা!

বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ফলে বাজারে দাম বেড়ে যায় মোমবাতির। ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে মোমবাতি কিনছেন সাধারণ মানুষ। সন্ধ্যার পর থেকে মোমবাতি নিয়ে কোথাও কোথাও কাড়াকাড়ি পড়ে যায়। এই সুযোগে কিছু ব্যবসায়ী মোমবাতির দাম বেশি নিচ্ছেন। ৫ টাকার মোমবাতি ২০ টাকায় বিক্রি করছেন। কোথাও কোথাও ২০ টাকায়ও মিলছে না। বাজারের বেশিরভাগ মুদি দোকানে মোমবাতি পাওয়া যাচ্ছে না। কিছু দোকানে পাওয়া গেলেও তারা দাম নিচ্ছে ৪-৫ গুণ বেশি।

ঢামেকেও ভোগান্তি

বিদ্যুৎ না থাকায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালেও প্রভাব পড়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পর থেকেই ভোগান্তিতে পড়ে ভর্তি রোগীরা। পরে বিশেষ ব্যবস্থায় চালানো হয় অপারেশন থিয়েটার (ওটি) ও নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)। মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত পোশাক খাত

জাতীয় গ্রিডের সঞ্চালন লাইনে বিপর্যয়ের ফলে বিদুৎবিহীন হয়ে পড়েছে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের অধিকাংশ এলাকা। ফলে এসব এলাকার পোশাক কারখানার উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। পোশাক কারখানার উদ্যোক্তারা জানান, মঙ্গলবার অন্যান্য দিনের মতোই পোশাক কারখানাগুলো বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা ছিল। কিন্তু বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে দুপুর ২টার পর থেকে জেনারেটর দিয়ে চালানো হয়েছে। এতে খরচ যেমন বেড়েছে পণ্যের মানও কমেছে।

বিঘ্নিত অনলাইন ব্যাংকিং সেবা

বিদ্যুৎ না থাকার পাশাপাশি ইন্টারনেট সমস্যার কারণে বিঘ্নিত হয়েছে অনলাইন ব্যাংকিং সেবাও। দুপুর ২টার পর থেকে বিদ্যুৎ না থাকায় রাজধানীর এটিএম বুথগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন টাকা উত্তোলন করতে আসা গ্রাহকরা। রাজধানীর মগাজারে ব্যাংকের বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে আসা বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত ওমর ফারুক জানান, বিদ্যুৎ না থাকায় বুথের সামনে থেকে ফিরে এসেছি। বিদ্যুৎ না থাকায় সিকিউরিটি গার্ড বলছেন এখন টাকা উঠানো যাবে না। বিদ্যুৎ এলে এসে টাকা ওঠাবেন।

শাহজালালে অধিকাংশ এসি বন্ধ, ইমিগ্রেশনে ধীরগতি

বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ফলে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসি বন্ধ ও সীমিত করা হয়। অন্যদিকে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পর থেকে আধা ঘণ্টার মতো ইমিগ্রেশেনে ধীরগতি ছিল। এছাড়া লাগেজ বেল্ট, চেক ইন কাউন্টার ও বোর্ডিং ব্রিজ জেনারেটরের মাধ্যমে স্বাভাবিক রাখা হয়। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. কামরুল ইসলাম জানান, বিমানবন্দরের প্রতিটি বিভাগ সচল আছে। এখন পর্যন্ত সবকিছু স্বাভাবিকভাবেই চলছে।

পূজা মণ্ডপে সর্বোচ্চ সতর্কতার নির্দেশ

জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয় দেখা দেওয়ায় ফলে রাজধানীর সব পূজা মণ্ডপের জন্য বাড়তি সতর্কতা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। যেসব মণ্ডপে জেনারেটর নেই, সেসব মণ্ডপে সন্ধ্যার আগেই জেনারেটরের ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা, সিসিটিভি সচল রাখার বিকল্প ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে। পোশাকে ও সাদা পোশাকে পুলিশের সার্বক্ষণিক টহল ও নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম) এ কে এম হাফিজ আক্তার। তিনি বলেন, একটি অনাকাঙ্ক্ষিত বিপর্যয়ের কারণে বিদ্যুতের সমস্যা হয়েছে। তা স্বাভাবিক হতে সময় লাগবে বলে জানা গেছে। সেজন্য পূজা মণ্ডপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়াতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আলোহীন রাস্তায় নিকষ অন্ধকার

বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে রাজধানী ঢাকার সড়কবাতিগুলোও জ্বলে নি। ফলে সন্ধ্যার পর থেকে সড়কগুলো হয়ে পড়েছে অন্ধকারাচ্ছন্ন। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিয়তে দেখা যায়, সড়কবাতি না জ্বলায় ঘুটঘুটে অন্ধকার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে ওই সড়কে। চলাচলরত গাড়ির বাতির আলোয় কিছুটা আলোকিত হচ্ছে এ সড়ক ৷ তবে তা সাময়িক। গাড়ি চলে যাওয়ার পর সড়ক আবারও অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যাচ্ছে।

২টি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ মন্ত্রীর

জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়ের ঘটনা খতিয়ে দেখতে বিদ্যুৎ বিভাগকে দুটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। মঙ্গলবার বিকেলে তিনি জানান, বিদ্যুৎ বিভাগের একটি এবং তৃতীয়পক্ষের একটি কমিটি বিভ্রাটের কারণ খুঁজে বের করতে কাজ করবে।

(ঢাকাটাইমস/০৫অক্টোবর/এফএ)

সংবাদটি শেয়ার করুন

জাতীয় বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদন বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

শিরোনাম :