পবিত্র হজ এবং পালনীয় কিছু বিষয়

সাবিহা ইয়াসমিন ইসলাম
  প্রকাশিত : ০৬ জুলাই ২০১৯, ১৪:০০| আপডেট : ০৬ জুলাই ২০১৯, ১৪:০৫
অ- অ+

অনেকদিন কিছু লেখা হয় না। কেন জানি না লেখার জন্য সময় বের করতে পারছি না। ২০১৮ সালে পবিত্র হজ পালনের সময় আমি মনে মনে ঠিক করেছিলাম যে, ২০১৯ সালের পবিত্র হজ কার্যক্রমের আগেই আমি আমার পবিত্র হজ পালনের অভিজ্ঞতা এবং কিছু অবশ্য পালনীয় বিষয় নিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করব; যাতে পবিত্র হজ পালনকারীদের কিছুটা হলেও উপকারে আসে।

আমি নিজে হজ রেজিস্ট্রেশন নিশ্চিত হবার পর বেশির ভাগ সময় হজ বিষয় নিয়ে পড়াশোনার চেষ্টা করেছি। আমার অনুভূতি ছিল এরকম যে– আমি মহান আল্লার দাওয়াতে পবিত্র হজব্রত পালনের সুযোগ পেয়েছি সুতরাং আমি আমার সাধ্যমত সহিহ আর শুদ্ধভাবে হজ কার্যক্রম সম্পন্নের চেষ্টা করব। আমি হজের ওপর হজ মিশন থেকে দেয়া বইগুলো আদ্যোপান্ত পড়েছি। ইউটিউব থেকে হজের ভিডিওগুলি দেখতাম। বিগত ১৯৫০ সালের পর থেকে পর্যায়ক্রমে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত পবিত্র হজ পালনের ভিডিওগুলি মনোযোগ দিয়ে দেখতাম। হজের তাৎপর্য বুঝতে চেষ্টা করতাম। সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে বুঝতে চেষ্টা করেছি যে, কীভাবে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নির্বিঘ্নে, নিরাপদে, সঠিকভাবে হজ কার্যক্রম সম্পন্ন করে সুস্থ শরীরে সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি নিয়ে দেশে ফিরতে পারি। এই উদ্দেশ্যে আমি গুরুত্ব দিই শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার প্রতি।

সহিহ, সঠিক, পরিপূর্ণভাবে হজ পালন করা খুব সহজ বা হালকা কোনো ব্যাপার নয়। হজ্জের পূর্বে মক্কা/মদিনায় অবস্থানের দিনগুলোতে সতর্ক, নিয়ন্ত্রিত এনং নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে হজের প্রস্তুতি মাথায় রেখে শারীরিক মানসিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। হজের কার্যক্রম মক্কা থেকে খুব বেশি দূরে না হলেও মাথায় রাখতে হবে যে সারা বিশ্ব থেকে আসা প্রায় ২০ লাখ মানুষের সাথে এক কাতারে নেমে আসতে হবে। অস্থির না হয়ে, সব সময় আগে যাবার জন্য তাড়াহুড়া না করলে ঠান্ডা মাথায় সময়ের হিসাব-নিকাশ করে চললে পবিত্র হজ পালন কষ্টের চেয়ে বরং উপভোগ্য হয়ে উঠে সবার জন্য।

সহিহ বা সঠিকভাবে হজ পালনের জন্য হজ মিশন থেকে সরবরাহকৃত বইগুলোতে উল্লিখিত বিধি-নিষেধগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়া উচিত। প্রয়োজনীয় দোয়া এবং নিয়তগুলো ছোট নোট বইতে লিখে নিয়ে হাতব্যাগে কাছে রাখা ভালো যাতে যেকোনো সময় প্রয়োজনে সেসব দোয়া, দরুদগুলো শুদ্ধমত পাঠ করা যায়। আগে থেকে এসব প্রয়োজনীয় দোয়া, দরুদ, নিয়ত জানা না থাকলে শুধু হজের প্রস্তুতির সময় এসব মুখস্ত করতে যাওয়া সঠিক নাও হতে পারে। সুতরাং শুদ্ধভাবে এগুলো ছোট নোট খাতায় লিখে রাখলে প্রয়োজনে নির্ভুলভাবে দেখে পাঠ করাই ভালো। হজের পূর্বে মক্কা/মদিনাতে অনেক সময় হাতে থাকবে এবাদতের জন্য, তখন এসব প্রয়োজনীয় দোয়া, দরুদ কিছু কিছু মুখস্ত করার সুযোগ থাকবে।

পবিত্র হজ পালনের নিয়মাবলী ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার হতে সরবরাহকৃত হজ গাইড বই হতে সঠিক ও শুদ্ধভাবে জানা যাবে এবং সেখান থেকে লব্ধ জ্ঞান থেকে আমি সংক্ষেপে হজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমার অভিজ্ঞতা তুলে ধরতে চেষ্টা করছি। এতে যদি কারো সামান্যতম উপকার হয় আমি কৃতার্থ থাকব:

সংক্ষেপে হজ পালনের উদ্দেশ্যে নিজ বাসা হতে রওয়ানা হবার পূর্বে পালনীয় বিষয়গুলো:

দুই রাকাত নামাজ আদায়: ঘর হতে বের হবার সময় নির্ধারিত দোয়া পড়তে হবে। পরিবার-পরিজন থেকে বিদায় নেবার দোয়া পড়তে হবে। গাড়ি ও বিমানে ওঠার দোয়া পড়তে হবে। ( প্রতিটি কাজ ধীরস্থির ঠান্ডা মাথায় গুছিয়ে করতে হবে )

সব সময় গুরুত্ব দিয়ে মনে রাখতে হবে হজের ফরজ তিনটি। যথা: ১। ইহরাম বাঁধা; ২। আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা; ৩। তাওয়াফে জিয়ারত। (হজের এই ফরজ তিনটি কার্যক্রম বিষয়ে হজ গাইড বইতে বিস্তারিতভাবে লেখা আছে, সেগুলো মনোযোগ সহকারে বুঝে পড়তে হবে)

পবিত্র হজের ওয়াজিব এবং সুন্নতগুলো হজ্জ গাইড বই থেকে ভালো করে জেনে, এর গুরুত্ব বুঝে নিতে হবে।

এখানে উল্লেখ্য যে, আমি আমার পবিত্র হজ পালনের সময় খেয়াল করেছি, অনেকেই যারা ভালো মতো পড়াশোনা না করে অথবা হজ গাইডের পরামর্শ ঠিক মতো না শুনে, না বুঝে হজের ফরজ কাজ ‘তওয়াফে জিয়ারত’ এর সাথে হজের নফল কাজ ‘বিদায়ী তওয়াফ’ মিলিয়ে ফেলেন। অবশ্যই মনে রাখতে হবে ১২ জিলহজ তারিখে সূর্যাস্তের পূর্বেই মিনা থেকে মক্কা শরিফ উপস্থিত হয়ে কাবায় ‘তওয়াফে জিয়ারত’ সম্পন্ন করতে হবে। কারণ হজ কার্যক্রমে এই তওয়াফ ফরজ! একেই বলা হয় ‘তওয়াফে জিয়ারত’। এই তওয়াফ অবশ্য পালনীয়। এজন্য তুলনামূলক বয়স্ক এবং মহিলাদের জন্য ১০ জিলহজ সন্ধ্যায় অথবা ১১ জিলহজ তারিখে পবিত্র মক্কা শরিফে উপস্থিত হয়ে যেকোনো সময় এমনকি গভীর রাতেও এই তওয়াফে জিয়ারত সম্পন্ন করা আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাতে সহজসাধ্য মনে হয়েছে। কারণ ১২ জিলহজ তারিখ সূর্যাস্তের পূর্বে মিনা থেকে ফিরে আসা লাখ লাখ হাজিদের ভিড় জমে যায়। তাড়াহুড়া করে স্বল্প সময় হাতে নিয়ে তওয়াফে জিয়ারত সম্পন্ন করার উদ্দ্যেশে।

এসময় অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে পবিত্র কাবা শরিফের সমস্ত দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়। সুতরাং যারা সময় মতো কাবা শরিফে ঢুকতে ব্যর্থ হয় তাদের পক্ষে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তওয়াফে জিয়ারত সম্পন্ন করা সম্ভব হয় না। আমার বিষয়টি জানা ছিল বলে আমি নিজে ১০ জিলহজ তারিখে মুজদালিফা থেকে মিনায় ফিরে সকালের মধ্যেই ‘জামারাতে’ পাথর নিক্ষেপের কাজ সম্পন্ন করে সাথে সাথেই মক্কা ফিরে আসি এবং কোরবানির পর হজের অন্যান্য নিয়মাবলী পালন করে সেদিন রাত ১১টার মধ্যেই আমরা নির্বিঘ্নে সন্তুষ্ট মনে আমাদের তওয়াফে জিয়ারত সম্পন্ন করি। এবং পরের দুদিন মক্কা থেকে মিনায় গিয়ে জামারাতে পাথর নিক্ষেপ সম্পন্ন করে আসি।

কিন্তু এসময় অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানতে পারি যে, আমাদের আশেপাশে অনেকেই ‘মুজদালিফা’ থেকে মিনা অবস্থান করে তিন দিন জামারাতে পাথর নিক্ষেপের সমস্ত কাজ শেষ করে ১১ জিলহজ মক্কাতে ফিরে এসে প্রচণ্ড ভিড়ের চাপে এবং কাবা শরিফের সমস্ত দরজা বন্ধ করে দেবার কারণে হজের ফরজ কাজ তওয়াফে জিয়ারত সময় মতো সম্পন্ন করতে পারেননি।

প্রায় ২০ লাখ হাজি একসাথে ৯ জিলহজ থেকে শুরু করে ১৩ জিলহজ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে মিনা, আরাফাত, মুজদালিফা এবং জামারাতের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হিসাব ঠিক রাখতে পারে না। একসাথে প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে সময় মতো অনেকে মক্কা শরিফে উপস্থিত হয়ে তওয়াফে জিয়ারত সম্পন্ন করতে পারেন না। এ কারনে ১০ বা ১১ জিলহজ তারিখে মিনা হতে এসে যেকোনো সময় পবিত্র কাবা শরিফে উপস্থিত হয়ে তাওয়াফে জিয়ারত সম্পন্ন করা সহজ।

অপরদিকে পবিত্র হজের সমস্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করে মিনা অথবা দেশে ফেরার জন্য হাজিদের মক্কা শরিফে একদিন অপেক্ষা করতে হয়। এ সময় মক্কা শরীফ থেকে শেষ বিদায়ের সময় হাজিদের ‘তওয়াফুল বিদা’ বা বিদায়ী তওয়াফ করতে হয়।

ফরজ ‘তওয়াফে জিয়ারত’ এবং নফল ‘তওয়াফুল বিদা’ পবিত্র হজের এই দুটি কাজকে একসাথে মিলিয়ে ফেলা সঠিক কাজ নয়। অনেকের মধ্যে এই প্রবণতা খেয়াল করে দেখেছি।

পবিত্র হজের মূল কার্যক্রমের নির্দিষ্ট দিনগুলো ৯ জিলহজ্জ থেকে ১৩ জিলহজ পর্যন্ত। ৭ জিলহজ তারিখ রাতেই হজ গাইডের ব্যবস্থাপনায় নিজ বহনযোগ্য ৪/৫ দিনের প্রয়োজনীয় মালামাল এবং শুকনা খাবারসহ উচ্চস্বরে ‘তালবিয়া’ পাঠ করতে করতে পবিত্র মক্কা থেকে তিন মাইল দূরে অবস্থিত মিনার তাঁবুর উদ্দ্যেশে যাত্রা শুরু করতে হবে। তালবিয়া: ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারিকালাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা, ওয়ান্নিয়ামাতা লাকা ওয়াল মুলক, লা শারিকালাক।’

পবিত্র হজ সহিহ/সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার হতে হজের উদ্দেশ্যে সরবরাহকৃত হজ গাইডে উল্লিখিত প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান, নিয়ম-কানুন, গ্রহণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো মনোযোগ সহকারে সময় নিয়ে, বুঝে পড়তে হবে এবং মানতে হবে। পবিত্র হজ পালনের সময় কাবা শরিফ, হেরেম শরিফ, সাফা, মারওয়া, মিনা, আরাফাত, মুজদালিফা, জামারাত ইত্যাদি পবিত্র স্থানে করণীয় এবং বর্জনীয় বিষয়গুলো সঠিকভাবে জেনে নিয়ে সতর্কতার সাথে পালন করতে হবে।

পবিত্র হজ পালনের সময় সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহর রহমত বর্ষণের জায়গাগুলোর পবিত্রতা এবং গুরুত্ব অনুভব করতে হবে। এই সময়, এই জায়গাগুলোতে মহা বিশ্বের মহাশক্তির সাথে মানুষের আত্মিক সংযোগ ঘটে যা মানুষের আধ্যাত্মিক বোধের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে আত্মিক শক্তি, ইচ্ছাশক্তি বাড়িয়ে দেয়। এই সময় বেশি বেশি দোয়া আর মোনাজাতের মাধ্যমে মহান আল্লাহর দরবারে দুই হাত তুলে মনের সঠিক ইচ্ছাগুলো প্রকাশ করা হয়, যা মহান আল্লাহর দরবারে কবুল হয়। সুতরাং এ সময় নিজের শরীর আর মনের পবিত্রতা রক্ষা করা একান্ত জরুরি।

আমি খেয়াল করে দেখেছি, প্রায় এক মাসের অধিক হজ পালনের উদ্দেশ্যে দেশ ছেড়ে, পরিবার ছেড়ে বা আপনজন ছেড়ে সুদূর মক্কা শরিফে অবস্থানকালে অনেকেই হজের আগেই ধৈর্য হারিয়ে ফেলেন। ফলে অল্পতে একে অন্যের সাথে অহেতুক ব্যক্তিগত কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন। এতে নিঃসন্দেহে ইবাদত এবং হজের আত্মিক প্রস্তুতি বিঘ্নিত হয়। আবার পবিত্র হজ পালনের সময় সম্ভবত ধৈর্য হারিয়ে ফেলার কারণে বা অতি উত্তেজনার কারণে হাজিদের মধ্যে সবার আগে চলার প্রবণতা দেখা যায়। এর ফলেও অনেক সময় বিপত্তি ঘটতে পারে। যেমন আপনজন একে অন্য হতে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনা। মিনা এবং আরাফাতে অবস্থানকালে ওজু এবং অন্যান্য কোনো প্রয়োজনে একা চলাফেরা না করে অন্তত ৩/৪ জন মিলে একসাথে চলা উচিত, এতে নিজের তাঁবু হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা কম থাকে। এসময় বিনা কারণে তাঁবু ছেড়ে খুব দূরে যাওয়া উচিত নয়, এতেও নিজের তাঁবু হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা থাকে।

হজের আগে পবিত্র মক্কায় দীর্ঘ সময় ধরে অবস্থানকালে ইবাদতের পাশাপাশি অনেকে একঘেয়েমি এবং বিষন্নতায় আক্রান্ত হয়ে পড়েন। সে ক্ষেত্রে ইবাদতের একাগ্রতা বিঘ্নিত হতে পারে। একঘেয়েমির ক্লান্তু দূর করার জন্য পবিত্র কাবা শরিফের বাইরে রাস্তার দুই পাশে সারি সারি দোকানপাট আছে সেখান থেকে আপনজনদের জন্য সাধ্য/সামর্থ্য অনুযায়ী ছোট ছোট উপহার সামগ্রী যেমন আতর, তসবিহ, টুপি, বহনযোগ্য পাতলা জায়নামাজ, হেজাব ইত্যাদি এবং প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, খাবার কিনে একঘেয়েমি দূর করা যায়। তবে একদিনে সব কেনাকাটা না করে একমাস ধরেই একটু একটু করে কেনাকাটা করা উচিত। এতে একঘেয়েমি বা বিষন্নতা অনেকটা কমে যাবে।

এবার ২০১৯ সালে পবিত্র হজ পালনের জন্য মহান আল্লাহর দাওয়াতে যারা ইতিমধ্যে মক্কা গমন করেছেন এবং যারা গমনের উদ্দ্যেশে প্রস্তুত হয়ে আছেন সবার জন্য আন্তরিক শুভকামনা রইলো। সবাই সুস্থ শরীরে সঠিকভাবে পবিত্র হজ পালন শেষে সহিহ-সালামতে দেশে আপনজনদের কাছে ফিরে আসুন সবার জন্য আন্তরিক দোয়া থাকবে।

আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ থাকবে আমার জন্য, আমার পরিবারের জন্য, আমাদের বাংলাদেশ, দেশের জনগণ এবং সর্বোপরি সমস্ত মানব জাতির কল্যাণের জন্য আপনারা পবিত্র জায়গাগুলোতে উপস্থিত হয়ে দুহাত তুলে মহান আল্লাহর দরবারে দোয়া করবেন।

লেখক: আইনজীবী, সুপ্রিমকোর্ট; ডিসট্রিক্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট গভর্নর, রোটারি ইন্টারন্যাশনাল; সাবেক প্রেসিডেন্ট, রোটারি ক্লাব, ঢাকা।

google news ঢাকা টাইমস অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
টানা ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে ফেনী শহর, ভেঙে পড়েছে যোগাযোগব্যবস্থা
চাঁদপুরে বিদেশি মদ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পরে শুল্ক কমে আসবে: অর্থ উপদেষ্টা
বিগত ৩ নির্বাচনকে ‘ভালো’ সার্টিফিকেট দেয়া পর্যবেক্ষকদের সুযোগ দেওয়া হবে না: সিইসি
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা