অর্থাভাবে থেমে আছে মেধাবী শিক্ষার্থী জুয়েলের চিকিৎসা
দুটি কিডনিই ২৫ ভাগ নষ্ট হয়ে গেছে ঢাকার মোহাম্মাদপুর কেন্দ্রীয় কলেজের ইংরেজি বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থী জুয়েল রানার (২৫)। তিনি সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলা পৌর এলাকার দক্ষিণ পাড়ার মন্টু খন্দকারের ছেলে। দুই ভাই-বোনের মধ্যে জুয়েল রানা ছোট। ইতোমধ্যেই তার চিকিৎসায় পাঁচ লক্ষাধিক টাকা ব্যয় হয়েছে। এখনও প্রায় ১২-১৩ লাখ টাকার প্রয়োজন। এতো টাকা না থাকায় বর্তমানে থেমে আছে তার চিকিৎসা।
এদিকে দিন দিন তার শারীরিক সমস্যা জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। বর্তমানে জুয়েল ঢাকার আজমপুর আর্ক হাসপাতালে ডা. হাসান হাফিজুর রহমানের কাছে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, জুয়েলের দুটি কিডনিই ২৫ ভাগ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এখন তাকে বাঁচাতে হলে চিকিৎসা করানো জরুরি। তার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন প্রায় ১২-১৩ লাখ টাকা। তাহলেই বেঁচে যেতে পারেন জুয়েল। কিন্তু দরিদ্র পরিবারের পক্ষে এতো টাকা জোগাড় করা অসম্ভব। তাই ছেলেকে বাঁচাতে সরকারসহ বিত্তবানদের সাহায্য চেয়েছেন জুয়েলের বাবা মন্টু খন্দকার।
তাকে সাহায্য পাঠানোর জন্য যোগাযোগ নম্বর: ০১৯৩২৯০৩১৮৫, ০১৭১২-৬৪৫৬৩০।
(ঢাকাটাইমস/১৯জুলাই/পিএল)