দাম চড়েছে কোমল পানীয়র

পুলক রাজ, ঢাকাটাইমস
  প্রকাশিত : ০৫ অক্টোবর ২০২২, ২৩:১৫| আপডেট : ০৫ অক্টোবর ২০২২, ২৩:৩০
অ- অ+

দেশজুড়ে সব পণ্যে শুরু হয়েছে মূল্যবৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। দুই থেকে তিন মাসের ব্যবধানে বাজারে কোমল পানীয়র দাম বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত। ২৫০ মিলি লিটারের কোমল পানীয় পণ্যের দাম ৫ টাকা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

বুধবার সরেজমিনে দেখা গেছে,রাজধানীর বিভিন্ন বাজার পাড়া মহল্লায় কমল পানীয় ২৫০ মি.লি মেরিন্ডা ২০ টাকা থেকে ৫ টাকা বেড়ে ২৫ টাকা, ৬০০ মি.লি স্প্রাইট ৩৫ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ৪০ টাকা,২ লিটার কোকাকোলা ১১০ থেকে ১০ টাকা বেড়ে ১২০ টাকা, টাকা,২৫০ মি.লি কোকাকোলা ২০ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ২৫ টাকা,পেপসি ২৫০ মি.লি ১৫ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ২০ টাকা, সেভেন আপ ২৫০ মি.লি ২০ থেকে ২৫ টাকা,২৫০ মি.লি ফ্রুটিকা ২২ থেকে ৩ টাকা বেড়ে ২৫ টাকা, ২৫০ মি.লি ড্রিংকো ২৫ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ৩০ টাকা,২৫০ গ্রাম ডিউ ১৫ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ২০ টাকা, আরসিকোলা লেমন ১৫ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ২০ টাকা,২৫০ মি.লি জিরা পানি ২০ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়াও, ২৫০ গ্রাম ক্যান মাউন্ট ডিউ ৪০ থেকে ১০ টাকা বেড়ে ৫০ টাকা, ২৫০ মি.লি প্রাণ লাচ্ছি ২২ থেকে ৩ টাকা বেড়ে ২৫ টাকা, ২৫০ গ্রাম স্টার শিপ ২৫ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ৩০ টাকা ও ১২৫ মি.লি চকলেট মিল্ক ড্রিংকস ১৫ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

রাজধানীর রামপুরা এলাকার আফসার স্টোরের মালিক শিমুল মিয়া ঢাকা টাইমসকে বলেন, তীব্র গরমে তৃষ্ণা মেটাতে বিভিন্ন ধরনের কোমল পানীয় পণ্যের চাহিদা বেশি। ২৫০ মি.লি কোমল পানীয় পণ্যের মূল্য ৫ টাকা আর এক লিটার ১০ টাকা করে বেড়েছে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যাচ্ছে ৫ টাকা বেশি দামের জন্য ক্রেতারা না খেয়ে চলে যায়।

এলিফ্যান্ট রোড এলাকার রাইছা এন্টারপ্রাইজের মালিক তালেব রহমান ঢাকা টাইমসকে বলেন, ‘এসব পণ্যের মূল্য আগে থেকেই বেড়ে গেছে। আরো নাকি বাড়ানোর চিন্তাধারা করছে কোম্পানিগুলো। আরো যদি দাম বাড়ায় আমি কোমল পানীয় পণ্য বিক্রি বন্ধ করে দেব।’

পূর্ব রাজাবাজার এলাকার ক্রেতা শামছুল আলম ঢাকা টাইমসকে বলেন, ‘দাম বাড়ার আগে তৃষ্ণা মেটাতে প্রচুর কোমল পানীয় পান করতাম। কিন্তু দাম বেড়ে যাওয়ার পর থেকে একদম কমিয়ে দিয়েছি।’

শামছুল আলম বলেন, ‘এসব পণ্যের দাম কমানো উচিত। কারণ সব পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। প্রায় সময় মেহমান বসায় আসা যাওয়া করে। তখন কোমল পানীয় কিনতে হয়।’

সেগুনবাগিচার এলাকার এক ক্রেতা মানিক মিয়া বলেন, কোমল পানীয় পণ্য এমনিতেই ক্ষতিকারক। এর মধ্যে মূল্যবৃদ্ধি, আমার মনে হচ্ছে এসব পণ্য বর্জন করা উচিত।’

(ঢাকাটাইমস/০৬অক্টোবর/পিআর/এআর)

google news ঢাকা টাইমস অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
এক মোটরসাইকেলে যাচ্ছিল ৪ বন্ধু, ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল দুজনের
ভারতের সামরিক অভিযানের দ্রুত, দৃঢ় ও কঠোর জবাব দেওয়া হবে: পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
সুনামগঞ্জে কোটি টাকা মূল্যের ভারতীয় ৯০টি গরুসহ নৌকা জব্দ 
সাবেক আইজিপি মোদাব্বির হোসেন চৌধুরীর ইন্তেকাল 
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা