বন্যাপরবর্তী স্বাস্থ্যসমস্যা নিয়ে নোয়াখালীতে মতবিনিময়

নোয়াখালীর ৮ উপজেলা ও ৭টি পৌরসভা ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখনও পানিবন্দি প্রায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষ। কিছু এলাকায় বন্যার পানি নামতে শুরু করেছে। এরই সাথে দেখা দিয়েছে ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ। বন্যাপরবর্তী ডায়রিয়াসহ এসব পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক ডা. ইফতেখার আহমেদ। বৃহস্পতিবার নোয়াখালী সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সভা কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখারের সভাপতিতে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক ডা. ইফতেখার আহমেদ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন স্কয়ার ফার্মার নোয়াখালীর রিজনাল সেলস ম্যানেজার শফিউল আজম, নোয়াখালীর ডিপো ইনচার্জ জামাল হোসেন, সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. যীশু দাস, সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা সাইফ উদ্দিন, বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি, ফার্মেসী ব্যবসায়ী প্রতিনিধি, ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের প্রতিনিধি।বিভাগীয় পরিচালক বলেন, ‘বন্যাপরবর্তী ডায়রিয়া পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য প্রতিটি ফার্মেসিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্যালাইন ও ওষুধ সরবরাহ রাখতে হবে। কোনভাবেই ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি করা যাবে না। জনস্বার্থে প্রতিটি বাজারে ২৪ ঘণ্টা ১-২টি ফার্মেসি খোলা রাখতে হবে। যাতে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের দ্রুত সময়ে মধ্যে সেবা নিশ্চিত করা যায়।’
(ঢাকা টাইমস/৩০আগস্ট/এসএ)

মন্তব্য করুন