বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী জরিপ: রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে গুডবুকে যারা

জাহিদ বিপ্লব
  প্রকাশিত : ০১ আগস্ট ২০২৫, ১৯:৪৬| আপডেট : ০১ আগস্ট ২০২৫, ২৩:৪০
অ- অ+

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশের ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দেশব্যাপী বিএনপির করা জরিপ, দলটির বিশ্বস্ত সূত্র, জেলা বিএনপির শীর্ষনেতা এবং ঢাকা টাইমসের স্থানীয় প্রতিনিধিদের তথ্য সমন্বয়ে সারা দেশে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের একটি তালিকা তৈরি করেছে ঢাকা টাইমস।

আজ প্রকাশ করা হলো রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে বিএনপির গুডবুকে আছেন যেসব মনোনয়নপ্রত্যাশী, তাদের তালিকা। পরের ধাপে প্রকাশ করা হবে ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম।

বিএনপির গুডবুকে থাকা রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকায় রয়েছেন:

রংপুর বিভাগ

পঞ্চগড়-১ আসনে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, পঞ্চগড় জেলা ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ইউনুস শেখ এবং সাতবারের পৌর মেয়র তৌহিদুল ইসলাম।

পঞ্চগড়-২ আসনে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ফরহাদ হোসেন আজাদ, হামিদুর রহমান (বর্তমানে শারীরিকভাবে অসুস্থ) এবং মামুন হোসেন সুমন (প্রবাসী)।

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

ঠাকুরগাঁও-২ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য জুলফিকার মোর্তজা চৌধুরী তুলা, ড্যাবের সাবেক মহাসচিব আব্দুস সালাম, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মির্জা ফয়সল আমিন, জেলা বিএনপির সদস্য নজরুল ইসলাম হিরু, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক টিএম মাহবুবুর রহমান (অব্যাহতিপ্রাপ্ত)।

ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে পীরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি জাহিদুর রহমান জাহিদ, জেলা সদস্য জিয়াউল হক জিয়া, জেলা সহসভাপতি ওবায়দুল্লাহ মাসুদ, সাবেক ছাত্রদল নেতা কামাল আনোয়ার আহমেদ, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াদুদ নুর আলিফ এবং উপজেলা নেতা ব্যারিস্টার রোকন উজ্জামান।

দিনাজপুর-১ আসনে জেলা সহসভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম, পৌর সভাপতি আমিরুল বাহার, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন ধলু, উপজেলা সভাপতি গোলাম মোস্তফা বাদশা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মামুনুর রশীদ এবং যুবদল নেতা মেহেদী হাসান সুমন। মো. রফিকুল ইসলামও এ আসনে মনোনয়ন চাইতে পারেন।

দিনাজপুর-২ আসনে শিক্ষক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম, ২০১৮ সালে ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়া পিনাক চৌধুরী (সাদিক রিয়াজ) এবং সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আ ন ম বজলুর রশিদ কালু।

দিনাজপুর-৩ আসনে ২০১৮ সালে নিবার্চনে অংশ নেওয়া সাবেক পৌর মেয়র জাহাঙ্গীর আলম, জেলা সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন দুলাল, জেলার সদস্য সচিব বখতিয়ার আহমেদ কচি (পদ স্থগিত), প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, জেলার সহসভাপতি হাফিজুর রহমান সরকার এবং জেলার ১নং সাংগঠনিক সম্পাদক হাসনা হেনা।

দিনাজপুর-৪ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য আক্তারুজ্জামান মিয়া, সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট আবদুল হালিম, কর্নেল (অব.) মোস্তাফিজুর রহমান, জেলা সহসভাপতি হাফিজুর রহমান এবং থানা নেতা শাহ আব্বাস আরেফিন আহমেদ।

দিনাজপুর-৫ আসনে কেন্দ্রীয় সদস্য এজেএম রেওজানুল হক, সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মনসুর আলী সরকার, উপজেলা বিএনপি নেতা এসএম জাকারিয়া বাচ্চু, যুক্তরাজ্য বিএনপির সহসভাপতি ব্যারিস্টার কামরুজ্জামান এবং সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান খুরশিদ আলম মতি।

দিনাজপুর-৬ আসনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনের মনোনয়ন অনেকটাই নিশ্চিত। তবে, অধ্যাপক মো. শাহীনুর ইসলাম শাহীন, উপজেলা সাধারণ সম্পাদক শাহাবুদ্দিন সুজন এবং শাখাওয়াত হোসেন শিল্পীও মনোনয়ন প্রত্যাশী।

নীলফামারী-১ আসনে জিয়া পরিবারের সদস্য এবং জেলার সাবেক সভাপতি শাহরিয়ার ইসলাম তুহিন মনোনয়ন প্রত্যাশী।

নীলফামারী-২ আসনে জেলার জেলা সদস্য সচিব সাইফুল্লাহ রুবেল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান জামান (প্রবাসী), উপজেলা সাধারণ সম্পাদক কাজী আক্তারুজ্জামান জুয়েল এবং সাবেক এমপি জয়নাল আবেদীন।

নীলফামারী-৩ আসনে সাবেক পৌর মেয়র ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী ( অব্যাহতিপ্রাপ্ত) এবং জেলা সহসভাপতি সৈয়দ আলী।

নীলফামারী-৪ আসনে বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন, কেন্দ্রীয় সদস্য বিলকিস ইসলাম, সাবেক ছাত্রদল নেতা শওকত হায়াত শাহ্, জেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল গফুর সরকার, সাবেক ছাত্রদল নেতা মামুনুর রশীদ এবং সাবেক এমপি শওকত চৌধুরী।

লালমনিরহাট-১ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য হাসান রাজিব প্রধান, সাবেক ছাত্রদল নেতা শাহিন আকন্দ, উপজেলা আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন, উপজেলা নেতা মাজেদুল ইসলাম পাটোয়ারী এবং আফজাল হোসেন মিয়া।

লালমনিরহাট-২ আসনে জিয়া পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা ড. মো. রোকন উজ্জামান, ২০১৮ সালে দলের মনোনয়ন প্রাপ্ত ও জেলা সহসভাপতি রোকন উদ্দিন বাবুল এবং উপজেলা আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম কালু।

লালমনিরহাট-৩ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আসাদুল হাবীব দুলু।

রংপুর-১ আসনে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজন (বর্তমানে অব্যাহতিপ্রাপ্ত), উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান মাবু, সাবেক ছাত্রদল নেতা রুহুল আমিন।

রংপুর-২ আসনে পৌর বিএনপি নেতা মো. গোলাম রসুল, মহানগর সদস্য সচিব মাহফুজ উন নবী ডন, জেলা সদস্য অ্যাডভোকেট আফতাব উদ্দিন এবং সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী সরকার।

রংপুর-৩ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য রিটা রহমান, মহানগর আহবায়ক শামসুজ্জামান সমু, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিছুর রহমান লাকু, সদর উপজেলা আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট শফি কামাল এবং জেলা সদস্য মো. কাওসার জামান বাবলা।

রংপুর-৪ আসনে প্রয়াত বিএনপি নেতা রহিম উদ্দিন ভরসার পুত্র এমদাদুল হক ভরসা, জেলা সদস্য শাহেদ কামাল পাটোয়ারী, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আফসার আলী, এবং সাবেক উপজেলা সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম রাঙা।

রংপুর-৫ আসনে উপজেলা বিএনপি নেতা প্রভাষক রুহু উল্লাহ জুয়েল, উপজেলা সভাপতি অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী, অধ্যাপক ডা. সিরাজুল ইসলাম এবং ডা. মমতাজ হোসেন।

রংপুর-৬ আসনে জেলা বিএনপির আহবায়ক সাইফুল ইসলাম, মহানগর যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম মিজু এবং জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতা আশফাকুল ইসলাম সরকার।

কুড়িগ্রাম-১ আসনে জেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান রানা, জেলা সদস্য ডা. ইউনুস।

কুড়িগ্রাম-২ আসনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী নির্বাচন না করলে জেলা সদস্য সচিব সোহেল হুসনাইন কায়কোবাদ, সাবেক এমপি ওমর ফারুক এবং সাবেক পৌর মেয়র আবু বক্কর সিদ্দিক মনোনয়ন চাইবেন।

কুড়িগ্রাম-৩ আসনে বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক এবং জেলার সাবেক সভাপতি তাসভীর উল ইসলাম।

কুড়িগ্রাম-৪ আসনে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোখলেছুর রহমান, উপজেলা আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বারী সরকার এবং সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইমান আলী (পদ স্থগিত)।

গাইবান্ধা-১ আসনে জেলা বিএনপির সহসভাপতি খন্দকার জিয়াউল ইসলাম, সদস্য উপজেলা বিএনপি মো. আরাফিন আজিজ সরদার(সেন্টু) এবং মো. মোজহারুল ইসলাম।

গাইবান্ধা-২ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য আনিসুজ্জামান খান বাবু, জেলা সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুন নবী টিটুল, সহ-সভাপতি জেলা বিএনপি আব্দুল আউয়াল আরজু, সাবেক যুগ্ম-সচিব গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মো. আমিনুল ইসলাম এবং সাবেক এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য রওশন আরা খাতুন ফরিদ।

গাইবান্ধা-৩ আসনে জেলা বিএনপির সভাপতি ডা. মইনুল হাসান সাদি, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতা ডা. মিজানুর রহমান সরকার এবং উপজেলা বিএনপি নেতা মো. রফিকুল ইসলাম।

গাইবান্ধা-৪ আসনে বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, জেলার সহসভাপতি ফারুক কবির খান, সাবেক ছাত্রদল নেতা অ্যাডভোকেট ওবায়দুর হক বাবলু, সাবেক এমপি মো. শামীম কাইসার লিংকন এবং উপজেলা সভাপতি ফারুক আহমেদ।

গাইবান্ধা-৫ আসনে জেলা বিএনপির সদস্য মইনুল ইসলাম শামীম, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব মোহাম্মদ আলী, উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব সেলিম আহমেদ তুলিপ (পদ স্থগিত), জেলা বিএনপির সহসভাপতি ফারুক আলম সরকার এবং জেলা বিএনপির উপদেষ্টা নাজমুল হক নয়ন।

রাজশাহী বিভাগ

জয়পুরহাট-১ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য ফয়সাল আলীম, সাবেক পৌর মেয়র ফজলুর রহমান, জেলা আহবায়ক গুলজার হোসেন, জেলা বিএনপির ১ নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা প্রধান এবং সাবেক ছাত্রদল নেতা শাহ্ কামাল রাসেল।

জয়পুরহাট-২ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য গোলাম মোস্তফা, সাবেক এমপি এ আই এস খলিলুর রহমান, বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এমএসএম ওবায়দুর রহমান চন্দন, সাবেক আমলা আব্দুল বারী, জাসাসের কেন্দ্রীয় নেতা জাহেদুল ইসলাম হিটু, প্রকৌশলী আমিনুর রহমান সিআইপি এবং উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ইব্রাহিম হোসেন।

বগুড়া-১ আসনে ২০১৮ সালে ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কাজী রফিক, ড্যাব নেতা ডা. শাহ মো. শাহজাহান আলী, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান হিরু, উপজেলা সভাপতি একেএম আহসানুল হক জাকির।

বগুড়া-২ আসনে জোটবদ্ধ নির্বাচন হলে এ আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। এছাড়াও এখানে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন-সাবেক এমপি একেএম হাফিজুর রহমান, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মীর শাহে আলম, সাবেক এমপি রোজ আফরোজ বেগম যুথি এবং জেলা বিএনপি নেতা এম আর ইসলাম।

বগুড়া-৩ আসনে জেলা বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল মুহিত তালুকদার, জেলা নেতা হামিদুল ইসলাম চৌধুরী এবং ফজলুল বারী তালুকদার।

বগুড়া-৪ আসনে সাবেক এমপি মোশাররফ হোসেন এবং ওলামা দলের কেন্দ্রীয় নেতা আবু আহমেদ তোহা।

বগুড়া-৫ আসনে সাবেক এমপি গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাবেক পৌর মেয়র জানে আলম খোকা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান তৌহিদুল আলম মামুন এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য খন্দকার মো. মাহবুবুর রহমান হারেস।

বগুড়া-৬ আসনে ২০১৮ এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পরে অবশ্য তিনি ভোট কারচুপির অভিযোগে পদত্যাগ করেন। এ আসনে মনোনয়ন চাইবেন জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা এবং বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট একেএম মাহবুবুর রহমান।

বগুড়া-৭ আসনে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বলে জানা গেছে। তিনি এ আসনে নির্বাচন না করলে ২০১৮ সালে ধানের শীষে নির্বাচনে অংশ নেওয়া উপজেলা বিএনপি সভাপতি মোর্শেদ মিল্টন মনোনয়ন পেতে পারেন৷

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে সাবেক জেলা বিএনপির সভাপতি ও ২০১৮ সালে ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়া শাহজাহান মিয়া, বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট সৈয়দ শাহীন শওকত, সাবেক উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান শহিদুল হক হায়দারী, উপজেলা বিএনপি নেতা বেলালী বাকি ইদ্রিস এবং কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা মো. সাদিকুর রহমান।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে সাবেক এমপি ও বিএনপির সহ শিল্প বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এম বাইরুল ইসলাম, উপজেলা সভাপতি এম মজিদুল হক এবং সাবেক পৌর মেয়র তারিক আহমেদ।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে সাবেক এমপি হারুনুর রশিদ, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম (চাইনিজ রফিক) এবং জেলা কমার্স এণ্ড চেম্বারের সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ।

নওগাঁ- আসনে জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক এমপি ডা. মো. সালেক চৌধুরী।

নওগাঁ-২ আসনে বিএনপির কৃষি বিষয়ক সম্পাদক শামসুজ্জোহা খান এবং জেলার সাবেক সহসভাপতি খাঁজা নাজিবুল্লাহ চৌধুরী।

নওগাঁ-৩ আসনে কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা ফজলে হুদা বাবুল, সাবেক ডেপুটি স্পিকারের পুত্র পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী জনি এবং উপজেলা বিএনপির সভাপতি রবিউল আলম বুলেট।

নওগাঁ-৪ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য আব্দুল মতিন এবং সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইকরামুল বারী টিপু।

ওগাঁ-৫ আসনে বিএনপির সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য আলহাজ্ব মো. নাজমুল হক সনি, ২০১৮তে ধানের শীষ নির্বাচনে অংশ নেওয়া জাহিদুল ইসলাম ধুলু, জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক এবং সদস্য সচিব বায়েজিদ হোসেন পলাশ।

নওগাঁ-৬ আসনে ধানের শীষ নিয়ে উপনির্বাচনে অংশ নেওয়া জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ রেজাউল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সদস্য আনোয়ার হোসেন বুলু, জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল হক বেলাল এবং তাতী দলের কেন্দ্রীয় নেতা এসহাক আলী।

রাজশাহী-১ আসনে প্রয়াত বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার আমিনুল হকের সহধর্মিণী আভা হক, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব শ্রী বিশ্বনাথ সরকার, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মেজর জেনারেল অব. শরিফ উদ্দিন, উপজেলা নেতা সুলতানুল তারেক, ডেপুটি এটর্নী জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন।

রাজশাহী-২ আসনে সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, মহানগর আহবায়ক অ্যাডভোকেট এরশাদ আলী ঈসা এবং শাহিদ হাসান।

রাজশাহী-৩ আসনে বিএনপির সহ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন, মহানগর বিএনপি নেতা একেএম মতিউর রহমান মন্টু (বিএনএফেযোগ দিয়েছিলো), সাবেক ছাত্রদল নেতা রায়হানুল হক এবং নাসির হোসেন অস্থির।

রাজশাহী-৪ আসনে জেলার সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট তোফাজ্জল হোসেন তপু, জেলার সিনিয়র সহসভাপতি আব্দুল গফুর, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ডিএমডি জিয়াউর রহমান, যুবদলের জেলা সদস্য সচিব রেজাউল করিম টুটুল এবং উপজেলা সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক কামাল হোসেন।

রাজশাহী-৫ আসনে জেলা বিএনপি নেতা অধ্যাপক নজরুল ইসলাম মন্ডল, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিক, বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য মাহমুদা হাবিবা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম সাকলায়েন, যুবদলের সাবেক কোষাধ্যক্ষ গোলাম মোস্তফা, শ্রমিক দল নেতা রোকনুজ্জামান আলম, আব্দুস সাত্তার এবং মো. শিমুল।

রাজশাহী-৬ আসনে জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাইদ চান, জেলা নেতা নুরুজ্জামান খান মানিক এবং সাবেক যুবদল নেতা আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল।

নাটোর-১ সাবেক ছাত্রনেতা এবং বিএনপির সহ দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, প্রয়াত বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান পটলের কন্যা ফারজানা শারমিন পুতুল এবং পুত্র ইয়াসির আরশাদ রাজন।

নাটোর-২ আসনে ২০১৮ সালে ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা রুহুল কুদ্দুস দুলুর সহধর্মিণী। এ আসনে দুলুর মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে, ব্যবসায়ী আবুল কাসেমও এ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী।

নাটোর-৩ আসনে জেলার সাবেক নেতা অধ্যক্ষ আনোয়ারুল ইসলাম আনু, জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক দাউদার মাহমুদ এবং সাবেক এমপি কাজী গোলাম মোস্তফা মনোনয়ন চাইবেন।

নাটোর-৪ আসনে ২০১৮ নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়া আব্দুল আজিজ, বিএনপির সহ ধর্ম বিষয়ক ডন গমেজ এবং জেলা সদস্য ব্যারিস্টার মোস্তফা কামাল মনোনয়ন প্রত্যাশী।

সিরাজগঞ্জ-১ আসনে জেলা বিএনপির সদস্য নাজমুল হাসান তালুকদার রানা, সংগীত শিল্পী কনকচাঁপা এবং সাবেক উপজেলা সাধারণ সম্পাদক সেলিম রেজা।

সিরাজগঞ্জ-২ আসনে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর মনোনয়ন অনেকটাই নিশ্চিত। তবে, এ আসনে সাবেক এমপি রুমানা মাহমুদও মনোনয়ন চাইতে পারেন।

সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে জেলার সাবেক সহসভাপতি রকিবুল করিম পাপ্পু, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য সাইদুর রহমান বাচ্চু, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ভিপি আয়নু্ল হক উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সেলিম জাহাঙ্গীর, বিএনপির সহ গ্রাম সরকার সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শিশির প্রয়াত বিএনপি নেতা মান্নান তালুকদারের পুত্র রহিত মান্নান লেলিন।

সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য এম আকবর আলী, সিমকি ইমাম খান, সাবেক উপজেলা আহবায়ক আব্দুল ওয়াহাব, জেলা নেতা আজাদ হোসেন, উপজেলা নেতা ডিআইজি খান সাঈদ হাসান, কেএম শরাফ উদ্দিন।

সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ছাত্রদল নেতা মো. আমিরুল ইসলাম খান আলীম, আব্দুল্লাহ আল মামুন (বর্তমানে অব্যাহতিপ্রাপ্ত) এবং তাতীদলের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম মাওলা বাবলু।

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে জেলা বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা এম এ মুহিত এবং স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গোলাম সারোয়ার।

পাবনা-১ আসনে ২০১৮ সালে নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য মো. সালাউদ্দিন খান পিপিএম, সাবেক উপজেলা সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুর রহমান, খন্দকার নাহার খানম (প্রয়াত শেখ শওকত হোসেন নিলুর সহধর্মিণী)।

পাবনা-২ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য একেএম সেলিম রেজা।

পাবনা-৩ আসনে কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য কেএম আনোয়ারুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব খোন্দকার মো. মাকসুদুর রহমান মাসুদ এবং সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান হাসাদুল ইসলাম হীরা।

পাবনা-৪ আসনে ২০১৮ নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব এবং সাবেক এমপি মো. সিরাজুল ইসলাম।

পাবনা-৫ আসনে বিএনপি চেয়ারপার্সনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।

(ঢাকাটাইমস/১আগস্ট/মোআ)

google news ঢাকা টাইমস অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
গুলিস্তানে সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের ৫ তলায় আগুন, ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট কাজ করছে
লন্ডনের লোকাল বাসে সাধারণ যাত্রীর মতো তারেক রহমান, নেটদুনিয়ায় প্রশংসিত
মার্কিন সামরিক বিমানে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত এলেন ৩৯ বাংলাদেশি
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের পূর্বাভাস
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা