দেশজ সাংস্কৃতিক চর্চাই হতে পারে অপরাজনীতির উত্তম প্রতিষেধক

এস এম জাহাঙ্গীর আলম সরকার
  প্রকাশিত : ২১ আগস্ট ২০২৩, ১০:৩৯
অ- অ+

ভারসাম্যসহীন বর্তমান বিশ্বে চলমান সন্ত্রাসবাদের কিংবা জঙ্গিবাদের প্রভাব ইতিমধ্যেই আমাদের স্পর্শ করেছে প্রবলভাবে। রমনার বটমূলে বোমা হামলা, সিনেমা হলগুলোতে বোমা হামলা, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, বুদ্ধিজীবীদের হত্যার হুমকি, সংস্কৃতিমনা ব্লগারদের হত্যা, সারাদেশে কিছু পুরোহিত হত্যা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হত্যা, আগুন সন্ত্রাসে পুলিশসহ নিরীহ মানুষ হত্যা, গুলশান হলি আর্টিজান হামলা, শোলাকিয়ায় ঈদের মাঠে হামলার মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হত্যা করা বা দুর্গাপূজায় দেশব্যাপী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওপর হামলার মতো ঘটনায় জঙ্গিবাদের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তির হীন রাজনৈতিক প্রচেষ্টাও মূর্ত হয়ে উঠেছে। এসবই যেন ভয়ঙ্কর অশুভ শক্তির উত্থান এবং একচ্ছত্রভাবে আধিপত্য বিস্তারের ইঙ্গিত বহন করছে। কিন্তু কেন? উত্তর পানির মতো স্বচ্ছ। কারণটা হলো ধর্মাশ্রিত সন্ত্রাস পরিকল্পকরা জানে যে, এদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হাজার বছরের পুরনো এবং বিশ্বের যে কোনো সংস্কৃতির তুলনায় অনেক সমৃদ্ধ। যার ধারাবাহিকতায় এদেশের মানুষ বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনায় একীভূত হয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে পাকপন্থিদের পরাজিত করে বাংলাদেশকে বিশ্বের মানচিত্রে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে। মনে রাখা দরকার, সেই পরাজিত শক্তির বড় ভয়ের ক্ষেত্র এদেশের সংস্কৃতি। তাই সুস্থ সংস্কৃতিচর্চা বড় প্রয়োজন। আজ চতুর্দিকে যেভাবে আমাদের জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পথহারা হয়ে যাচ্ছে, তাতে আমরা সত্যিই উদ্বিগ্ন। আগে কখনো যা আমাদের দেখতে হয়নি, তা কেন আজ দেখতে হচ্ছে? যা আগে কখনো ঘটেনি তা কেন আজ ঘটছে? আসলে সংকটটা কোথায়? মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, নৈতিকতা, সততা, ত্যাগ, সহমর্মিতা ও মানবিক মূল্যবোধ সবই যেন আজ ক্রমে ক্ষয়িঞ্চু হচ্ছে। প্রসঙ্গক্রমে উচ্চবৃত্তের ঘরে জন্ম নেয়া মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্র যে উর্বর জঙ্গি চাষের ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে কিংবা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল পড়ুয়া সন্তানেরা কেন এ রকম দুর্দশাগ্রস্ত হচ্ছে, অথবা সরকারি ভালো চাকরীজীবীদের সন্তানরাও কেন এ সব বিষয়ের সঙ্গে জড়াচ্ছে? প্রশ্ন অনেক, সমাধানের রাস্তাও এতটা পরিশীলিত নয়, কিন্তু সম্ভব।

প্রজন্মের এ সব সন্তান প্রকৃতির নির্মল আলো বাতাস, নদী-নালা, খাল-বিল কিংবা প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য যেমন উপভোগ করে বেড়ে উঠেনি, তেমনি সংস্কৃতির বৃহৎ ক্যানভাসে নিজেদের সাবলীল অংশগ্রহণের সুযোগ পায়নি, অপার ক্রীড়ামোদী হয়ে বেড়ে ওঠার কোনো ক্ষেত্রও তেমনভাবে নেই। এমন কি, দেশপ্রেমের অনন্য আধার জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি’ হাজার বার গেয়ে চিত্তে ধারণ করেনি মোটেও। বরং তথাকথিত উন্মুক্ত জালে জড়িয়ে সারাদিন সামাজিক মাধ্যমের থ্রিলিং ও নেগেটিভ আধারকে মস্তিষ্কে ধারণ করছে সহজেই। বলতে দ্বিধা নেই, বাবা-মা কিংবা আত্মীয়স্বজন দ্বারা খানিকটা শাসন-বারণ তো একেবারেই অনুপস্থিত এই শহুরে জীবনে। সর্বোপরি মেধা বিনাশকারী সস্তা ড্রাগস এদের জীবনকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করতে পেরেছে সহজে। আর, যে বয়সে স্বাভাবিক ভালোমন্দ বোঝার জ্ঞান যাদের নেই, তাদের ধর্ম জ্ঞানের নামে অধর্মের বীজ বপন করে সময়ের আগেই ফল পাকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহল। ধর্ম কিংবা মানবতা কোনোটিই তাদের উপজীব্য নয়, বরং ক্ষমতা আর পুঁজির ধারক-বাহক হওয়া অথবা তাদের সমর্থন করাই এদের মূল ধর্ম। দেশপ্রেম কিংবা মানবপ্রেম এখানে সম্পূর্ণই উপেক্ষিত। আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো যেন সঠিক নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন নাগরিক তৈরিতে ব্যর্থ হচ্ছে। কাজেই প্রশ্ন হল, কেন আমাদের শিক্ষাঙ্গনগুলোর এই ব্যার্থতা? কারণ হিসেবে বলা যেতে পারে, এখনকার শিক্ষাব্যবস্থা শিক্ষার থেকে অধিক প্রতিযোগিতার দিকে ছাত্রছাত্রীদের ধাওয়া করে নিয়ে যাচ্ছে। শুধু পরীক্ষামুখী পড়াশুনা। সারাদিন কোচিং করতে করতে তারা ক্লান্ত। নেই কোনো খেলাধুলার আয়োজন। নেই কোনো বিনোদনের আয়োজন। নেই তার কোমল সুকুমারবৃত্তি চর্চা বা সাধনার সুযোগ। পড়াশুনার পাশাপাশি কেউ হয়তো গান গাইতে চায়, কেউ বা ছবি আঁকতে ভালোবাসে। হয়তো আবৃত্তি বা নাচ বা অন্যান্য বিষয়ে তার ঝোঁক আছে। সেসব চর্চা করার এখন আর ফুসরত নেই। শুধু চাই জিপিএ-৫। এ এক বিরামহীন অসুস্থ প্রতিযোগিতা। এখানে সংস্কৃতি চর্চার কোনো দাম নেই। গান শিখে, ছবি এঁকে বড় কিছু হওয়া যায় না। বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে এসব গণ্য করা হয় না। সেখানে চাই শুধু জিপিএ-৫। আর তাই তারা সাংস্কৃতিক চর্চা করতে চাইলে বা খেলাধুলা করতে চাইলে পরিবারের সবাই সেটা বারণ করে, নিরুৎসাহিত করে। আমরা জানি অলস মস্তিষ্ক হল শয়তানের কারখানা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিয়মিত পড়াশুনার পাশাপাশি যদি একজন শিক্ষার্থী সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়, তবে তার মস্তিষ্ক আর অলস থাকে না। সে তার পড়াশুনার পর অলস সময়টাকে কাজে লাগানোর উপায় খুঁজে পায়। তা সে যে কোনো ধরনের সাংস্কৃতিক কর্মই হোক না কেন। গান, ছবি আঁকা, নাচ, লেখালেখি, বাদ্যযন্ত্র যেমন তবলা, গিটার ইত্যাদি চর্চায় যুক্ত হলে নতুন নতুন সৃজনশীলতার মধ্যে সে ব্যস্ত হতে পারে। যার মাধ্যমে তার অলস সময়টা আর কোনো অনৈতিক চিন্তা করার সুযোগ পায় না। তাই আজ আমাদের ভাবার সময় এসেছে। জাতিকে সঠিক পথে আনতে প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার পাশাপাশি অন্য ধরনের শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা প্রয়োজন, যে শিক্ষা ব্যবস্থা জঙ্গিবাদ নির্মূলে নতুন প্রজন্মের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও নৈতিক মূল্যবোধ তৈরি করবে।

এ ক্ষেত্রে একটি দীর্ঘমেয়াদী ও সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিভঙ্গি ও তার বাস্তব প্রয়োগে জোর দিতে হবে। আমরা জানি কোন ইনপুট প্রসেসড হয়ে আউটপুট হয়। জঙ্গিবাদীদের ইনপুট সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় নজর দিয়ে তাদের ইনপুট কমাতে হবে, ফলে আউটপুট অটোমেটিক্যালি কমে যাবে। যদিও কাজটি খুব সহজ নয়, তবে সম্ভব। বিপরীতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্বপক্ষে ইনপুট বাড়াতে হবে অনেক বেশি। যার আউটপুট মারণাস্ত্রের চেয়ে বেশি কাজে লাগানো যাবে। যেমন সাংস্কৃতিক প্রপঞ্চগুলোকে সিলেবাসভুক্ত করে দেয়া। হাইপোথিটিক্যালি যদি প্রাইমারি থেকে কলেজ পর্যন্ত শিক্ষা ব্যবস্থায় (মানবিক গুণাবলি বিকশিত করতে পারে এবং অমানবিক গুণাবলি অর্জন হ্রাস করতে পারে এমন) সঙ্গীত, বিশেষ করে জাতীয় সংগীত, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক, দেশপ্রেমমূলক, নজরুল সংগীত, রবীন্দ্র সঙ্গীত ও লোকগীতিকে ভিত্তি করে বাধ্যতামূলক ৫০ মার্কের একটি সিলেবাস প্রণয়ন করা যায় এবং প্রত্যেকটি স্কুলে যদি এলাকাভিত্তিক একজন সংগীত গুরু ও একজন সঙ্গতকারী ও নৃত্য শিক্ষক নিয়োগ করা যায়, তবে সেক্ষেত্রে একজন ছাত্র যখন বাধ্যতামূলক প্রায় ১০ বছর এ শাখায় চর্চা করবে, সঙ্গত কারণে তার চিন্তায় একটি স্থায়ী ছাপ পড়বে এবং বিপরীত চিন্তা তাকে খুব সহজে প্রভাবিত করতে পারবে না। উপরন্তু, স্থায়ীভাবে কর্মসংস্থান বাড়বে। একনজরে খরচের বিষয়টি অনেকের কাছে খুব বেশি মনে হলেও সময় এবং সম্ভাবনা বিবেচনায় রেখে একটি মধ্যমেয়াদী পরিকল্পনার মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে তা বাস্তবায়ন করলে খরচের বিষয়টি অনেক গৌন হয়ে যাবে। সরকার এর মধ্যেই শিক্ষাব্যবস্থাকে সংস্কৃতিমুখী করার কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, যা প্রসংশনীয়। মন্দকে ভালো দিয়ে প্রতিহত করার জন্য এ চিন্তার কোনো বিকল্প নেই। সুপার স্ট্রাকচারে যেভাবে সামাল দেয়া হচ্ছে তা চলমান থাকুক। কিন্তু বেসিক স্ট্রাকচারে বেশি বেশি ইনপুট দিতে হবে এখনি, কারণ ভবিষ্যতে অস্ত্র দিয়ে মোকাবেলা করাটা হবে নির্বুদ্ধিতার পরিচায়ক। আবার শংকা হয় যদি শুধু অস্ত্র দিয়ে তা সম্ভব না হয়। এখানে একটি বিষয় লক্ষণীয়, যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে সাবধান তাদের প্রতি! কেননা, এটি প্রতিক্রিয়াশীলদের একটি ভেলকিবাজি কৌশল। এসব ক্ষেত্রে প্রগতিশীল রাজনীতিই শুধুমাত্র বন্ধ থাকে, আর বিপরীত চিন্তার সংগঠনের প্রচার-প্রচারণা ও কর্মী সংগ্রহের কাজটি নীরবে সংগঠিত হতে থাকে। এমনকি রাজনৈতিক মাঠে প্রগতিশীলদের অনুপস্থিতিতে প্রতিক্রিয়াশীলরা তাদের বাইরের প্রতিষ্ঠানের নেতাকর্মীদের এখানে এনে নির্বিঘ্নে সব ধরনের শলাপরামর্শ করার সুযোগ পায়। যেখানে সব ধরনের রাজনৈতিক চর্চার সুযোগ থাকে সেখানেও তাদের সুবিধা তৈরির লক্ষ্যে একটি বড়মাপের ঝামেলা তৈরি করে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বন্ধ ঘোষণা করার মতো কূটকৌশলের আশ্রয়ও তারা নিয়ে থাকে, যাতে করে তাদের প্রচার-প্রচারণা ও কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারে। যেহেতু তারা ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি করে, সেক্ষেত্রে উভয়ভাবেই তারা সুবিধা পেয়ে থাকে। তবে যেসব প্রতিষ্ঠানে সব সংগঠনের রাজনৈতিক অধিকার থাকে, সেসব ক্ষেত্রে একটি ভারসাম্য পরিলক্ষিত হয়। যেসব প্রতিষ্ঠানে রাজনীতি নিষিদ্ধ, সেখানে ধরেই নিতে হবে রাজনীতির দরজা শুধুমাত্র প্রগতিশীলদের জন্য বন্ধ, কিন্তু প্রতিক্রিয়াশীলদের বেলায় তা উন্মুক্ত ও নিরাপদ। অন্যদিকে বাংলাদেশের ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের জঙ্গিবাদী কার্যকলাপের যে চিত্র ফুটে উঠেছে, তার পিছনে যে সব কার্যকারণ আছে তার মধ্যে অন্যতম কারণ সাংস্কৃতিক বিভ্রাট। তারা না পাচ্ছে এদেশের বিশুদ্ধ সাংস্কৃতিক শিক্ষা, না তৈরি করতে পারছে নিজেদের সম্পূর্ণ বিদেশি/পাশ্চাত্য সংস্কৃতি কর্মী হিসেবে গড়ে তুলতে। ফলে মাঝামাঝি অবস্থানে পড়ে কেউ কেউ দিশেহারা হচ্ছে আর সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে তার মূল্যবোধ তৈরিতে কোনটি বেশি সহায়ক হবে। পারিবারিক চর্চায় সম্পূর্ণ উপযুক্ত পরিবেশ নেই, আবার শিক্ষাঙ্গনে চাপিয়ে দেয়া অপরিপক্ক পরিবেশের ফলে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে কোনো সংস্কৃতির প্রভাব না পড়ায় তারা খানিকটা বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। আর তথাকথিত বড়লোকি প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে ড্রাগস সেবনের আধুনিকতা সমাজকে ইতোমধ্যেই অনেক বেশি ভাবিয়ে তুলেছে এবং ভাবতে হচ্ছে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের চূড়ান্ত পরিণতির কথা। অনেক অভিভাবক নীরবে নির্বাক চিৎকারে আত্মহনন করছে যখন বাবা মাকে শুনতে হচ্ছে তারা ব্যাকডেটেড, কিংবা একটু শাসন বারণ করতে পারছে না তার নিজের সন্তানকে। আর এ বিপর্যয়ের সুযোগ নিচ্ছে পশ্চিমা স্বার্থান্বেষী মহল যারা আমাদের দেশে তাদেরই সৃষ্ট পশ্চিমা সংস্কৃতির অসংগতিকে কাজে লাগিয়ে ধর্মাশ্রয়ী সদালাপের মাধ্যমে মগজ ধোলাই করে পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলার সহজ রাস্তা ব্যবহার করছে আর তারই অনিবার্য পরিণতির প্র্যাকটিস ফিল্ড হিসেবে কৌশলে ব্যবহৃত হচ্ছে নিজের দেশ। শুরু এখানটা থেকেই আর মিথ্যে স্বপ্নে বিভোর যাত্রা নাকি অনেক দূরের, পশ্চিমা হয়ে পরলোকে স্বর্গবাস।

লেখক: পুলিশ সুপার, কবি, প্রাবন্ধিক ও কণ্ঠশিল্পী।

google news ঢাকা টাইমস অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

মন্তব্য করুন

শীর্ষ খবর সর্বশেষ জনপ্রিয়
সব খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একদিনে বজ্রপাতে প্রাণ গেল ৫ জনের
বাউফলে বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আবদুল হামিদের দেশ ছাড়ার ঘটনায় তিন উপদেষ্টার তদন্ত কমিটি
ডিবি হারুন ধরাছোঁয়ার বাইরেই থাকলো?
বিশেষ প্রতিবেদন তথ্যপ্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা